টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
সারা দেশে ফের করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়তে শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন ভ্যারিয়েন্টের কারণে এটি বেশি করে ছড়াচ্ছে। টাঙ্গাইলেও নতুন করে করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ার আগেই ৬৫০টি শনাক্তকরণ কিট সরবরাহ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে জেলার স্বাস্থ্য খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রয়োজনের তুলনায় এর পরিমাণ অপ্রতুল।
শুধু তাই নয়, জেলা সদর হাসপাতালের জন্য কিট সরবরাহ করা হলেও উপজেলা পর্যায়ে কোনো কিট দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে করোনা শনাক্তের কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে উপজেলায় কারও করোনা শনাক্তের পরীক্ষা করতে হলে তাকেও জেলা সদরে যেতে হচ্ছে।
স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত সোমবার টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে করোনা শনাক্তের জন্য ৬৫০টি কিট সরবরাহ করা হয়। এ কিট দিয়েই করোনা শনাক্তের পরীক্ষা চলছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রায় প্রতিদিনই করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন হাসপাতালে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতেও আসছেন এমন রোগী। কিন্তু কিট না থাকায় তাদের জেলা সদরে পাঠানো হচ্ছে। এতে চাপ পড়েছে সদরের জেনারেল হাসপাতালে। সরবরাহ করা কিট দিয়ে কতদিন করোনার নমুনা পরীক্ষা করা যাবে, তা নিয়েই চিন্তিত সবাই।
নাগরপুর উপজেলার জাহানারা আক্তার, জাহাঙ্গীর আলম ও সানোয়ার করোনা উপসর্গ নিয়ে প্রথমে নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন। সেখানে পরীক্ষা করার কিট না থাকায় তাদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাধ্য হয়ে তাদের প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের সদর হাসপাতালে যেতে হয়।
নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. হাফিজুর রহমান বলেন, করোনা পরীক্ষার জন্য উপজেলা পর্যায়ে এখনো কিট সরবরাহ করা হয়নি। প্রায় দিনই করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসেন। কিট না থাকায় তাদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আব্দুল কুদ্দুস বলেন, হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের শনাক্তকরণের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত জেলায় করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত কোনো রোগী পাওয়া যায়নি।
সিভিল সার্জন অফিস সূত্র জানায়, ২০২০ সালের বছরের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হন। ওই বছরের ২০ এপ্রিল জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যু হয়। জেলায় মোট করোনায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা ১৯ হাজার ৬৯০। মোট মৃত্যু হয়েছিল ২৭২ জনের।
টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন এফ এম মাহবুবুল আলম বলেন, জেলার জনসংখ্যা বিবেচনায় ১৯ হাজার ৫০০ কিটের চাহিদাপত্র স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছিল। প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৫০টি কিট পাওয়া গেছে। টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে এসব কিট আছে।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, চাহিদা অনুযায়ী কিট না পাওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে পাঠানো যায়নি। উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল জেলা সদরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
সারা দেশে ফের করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়তে শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন ভ্যারিয়েন্টের কারণে এটি বেশি করে ছড়াচ্ছে। টাঙ্গাইলেও নতুন করে করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ার আগেই ৬৫০টি শনাক্তকরণ কিট সরবরাহ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে জেলার স্বাস্থ্য খাতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রয়োজনের তুলনায় এর পরিমাণ অপ্রতুল।
শুধু তাই নয়, জেলা সদর হাসপাতালের জন্য কিট সরবরাহ করা হলেও উপজেলা পর্যায়ে কোনো কিট দেওয়া হয়নি। অর্থাৎ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে করোনা শনাক্তের কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে উপজেলায় কারও করোনা শনাক্তের পরীক্ষা করতে হলে তাকেও জেলা সদরে যেতে হচ্ছে।
স্থানীয় স্বাস্থ্য খাতের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গত সোমবার টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে করোনা শনাক্তের জন্য ৬৫০টি কিট সরবরাহ করা হয়। এ কিট দিয়েই করোনা শনাক্তের পরীক্ষা চলছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রায় প্রতিদিনই করোনার উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসছেন হাসপাতালে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতেও আসছেন এমন রোগী। কিন্তু কিট না থাকায় তাদের জেলা সদরে পাঠানো হচ্ছে। এতে চাপ পড়েছে সদরের জেনারেল হাসপাতালে। সরবরাহ করা কিট দিয়ে কতদিন করোনার নমুনা পরীক্ষা করা যাবে, তা নিয়েই চিন্তিত সবাই।
নাগরপুর উপজেলার জাহানারা আক্তার, জাহাঙ্গীর আলম ও সানোয়ার করোনা উপসর্গ নিয়ে প্রথমে নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়েছিলেন। সেখানে পরীক্ষা করার কিট না থাকায় তাদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাধ্য হয়ে তাদের প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের সদর হাসপাতালে যেতে হয়।
নাগরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. হাফিজুর রহমান বলেন, করোনা পরীক্ষার জন্য উপজেলা পর্যায়ে এখনো কিট সরবরাহ করা হয়নি। প্রায় দিনই করোনা উপসর্গ নিয়ে রোগীরা আসেন। কিট না থাকায় তাদের টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আব্দুল কুদ্দুস বলেন, হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের শনাক্তকরণের জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত জেলায় করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত কোনো রোগী পাওয়া যায়নি।
সিভিল সার্জন অফিস সূত্র জানায়, ২০২০ সালের বছরের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হন। ওই বছরের ২০ এপ্রিল জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যু হয়। জেলায় মোট করোনায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা ১৯ হাজার ৬৯০। মোট মৃত্যু হয়েছিল ২৭২ জনের।
টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন এফ এম মাহবুবুল আলম বলেন, জেলার জনসংখ্যা বিবেচনায় ১৯ হাজার ৫০০ কিটের চাহিদাপত্র স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছিল। প্রাথমিক পর্যায়ে ৬৫০টি কিট পাওয়া গেছে। টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেনারেল হাসপাতালে এসব কিট আছে।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, চাহিদা অনুযায়ী কিট না পাওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে পাঠানো যায়নি। উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের পরীক্ষার জন্য টাঙ্গাইল জেলা সদরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এক গণমাধ্যম কর্মী বলেন, প্রেস সচিব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে খুলনার সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা শেষে বিকাল ৫টার দিকে খুলনা প্রেসক্লাব পরিদর্শনে আসেন। তিনি পরিদর্শনকালে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের একটি অংশ প্রেসক্লাবের সামনে এসে অবস্থান নেন। ফলে ক্লাব থেকে কেউই বের হতে পারেননি। এ অবস্থায় প্রেস সচিবও অবরুদ্ধ হ
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে পাট, বোনা কাপড় ও সুতা—এই তিন ধরনের পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত। তবে বেনাপোল স্থলবন্দরে এসব পণ্যবাহী কোনো ট্রাক আটকা নেই বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
১৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের অপসারণ এবং বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর’ কর্মসূচি পালন করছে বেনাপোল কাস্টমস হাউস।
১৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর কৃষক, শ্রমিক, শিক্ষিত বেকার ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের অধিকার রক্ষায় ‘রাজশাহী স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটি’র আত্মপ্রকাশ হয়েছে। আজ শনিবার সকালে নগরীর মাস্টার সেফ রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে।
১৯ ঘণ্টা আগে