
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে আলুর জমিতে ফোসকা রোগের (লেট ব্লাইট) হানায় ফসল উৎপাদণ কম হওয়ার শঙ্কা করছেন স্থানীয় আলু চাষীরা। লেট ব্লাইট আক্রান্ত জমিতে সবুজ গাছ দ্রুত মরে যাওয়ার ফলে এরই মধ্যে আলু উত্তোলন শুরু করেছেন তারা।
ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, ফোসকা রোগের হানায় আলু গাছ পচে গেছে। এতে ক্ষেতে কাঙ্খিত ফলন না পাওয়ার পাশাপাশি আলু সাইজ ছোট হয়েছে। মূলত চলতি মাসের শেষের দিকে পুরোদমে আলু উত্তোলনের কাজ শুরু হবে। ফোসকা রোগ আক্রান্তে জমিতে গাছ মরে বিলীন হওয়ায় আলু উঠাচ্ছেন তারা।
স্থানীয়ভাবে জমিতে প্রকার ভেদে প্রতি মণ আলু কেনা বেচা হচ্ছে সাড়ে ৮০০-৯০০ টাকা। লেট ব্লাইট রোগের আক্রমণে ফসলের কাঙ্খিত ফলন না পাওয়ায় এ চাষে আশানুরুপ ফলন না পাওয়ার আশঙ্কা শতশত আলু চাষীর।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলায় প্রায় ২২০০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষাবাদ করা হচ্ছে। বছরের প্রথম দিকে ঝূর্ণিঝড় ও টানা বৃষ্টিতে প্রায় সাড়ে ৬০০ হেক্টর আলুর জমি নষ্ট হয়। এতে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে আক্রান্ত জমিতে পুনরায় বীজ বপণ করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। খোলা বাজারে আলুর কেজি প্রকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৪০ টাকা।
জানা গেছে, উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে বীরতারা, তন্তর, আটপাড়া, কুকুটিয়া, ষোলঘর ইউনিয়নের খৈয়াগাঁও ও পুর্ব দেউলভোগ চকে আলুর চাষাবাদ হচ্ছে। প্রায় ক্ষেতেই ফোসকা রোগের হানার চিত্র লক্ষ্য করা গেছে। কোথাও কোথাও পুরো জমি জুড়ে রোগটি ছড়িয়ে পড়েছে। সবুজ আলু গাছ মরে যাচ্ছে।
উপজেলার কুকুটিয়ার বিবন্দী এলাকার সোহেল নামে এক কৃষক বলেন, ২ বিঘা জমি ফোসকা রোগে আলু গাছ সব মরে গেছে। তাই আর অপেক্ষা না করে আলু উঠানো হচ্ছে। গাছ আগে মরে যাওয়ায় আলু ফলন অর্ধেকও পাওয়া যাচ্ছে না। এতে আলু উৎপাদণের ব্যয় খরচও উঠে আসবে না। এই পরিস্থিতিতে লোকসানের শঙ্কা করেছেন তিনি।
একই এলাকার আলম হোসেন বলেন, তার ১ কানি
(১৪০ শতাংশ) আলু ক্ষেতে লেট ব্লাইট রোগে আক্রমণে গাছ লন্ডভন্ড হয়েছে। রোগটি প্রতিরোধে নিয়মিত কীটনাশক স্প্রে করেও কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি। ধারনা করছি, কানিতে ২০০-২৫০ মণ আলু পাওয়া যেতে পারে। সমপরিমাণ জমিতে আলু চাষে তার খরচ পড়েছে প্রায় পৌনে ৩ লাখ টাকা। আলুর আশানুরূপ ফলন না পাওয়ার আশঙ্কায় চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছাপ ফুঁটে উঠেছে তার।
উপজেলা কৃষি অফিসার মোহসিনা জাহান তোরণ জানান, আলু গাছের পচন দমনরোধে সবাইকে একযোগে একই মাঠে গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করার সার্বিক পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এতে আক্রান্ত জমিতে একেবারে গাছ মরে যাওয়ার পরিমাণ কমেছে। সাইক্সা, সিকিউর, এক্সাট্রামিন এবং প্রয়োজনে সাপেক্ষে অটেনস্টিন কীটনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয় স্থানীয়দের। তিনি জানান, এ বছর উপজেলায় ১৯০০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হচ্ছে। আলুর উৎপাদণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে ৫৭ হাজার মেঃটন।

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে আলুর জমিতে ফোসকা রোগের (লেট ব্লাইট) হানায় ফসল উৎপাদণ কম হওয়ার শঙ্কা করছেন স্থানীয় আলু চাষীরা। লেট ব্লাইট আক্রান্ত জমিতে সবুজ গাছ দ্রুত মরে যাওয়ার ফলে এরই মধ্যে আলু উত্তোলন শুরু করেছেন তারা।
ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, ফোসকা রোগের হানায় আলু গাছ পচে গেছে। এতে ক্ষেতে কাঙ্খিত ফলন না পাওয়ার পাশাপাশি আলু সাইজ ছোট হয়েছে। মূলত চলতি মাসের শেষের দিকে পুরোদমে আলু উত্তোলনের কাজ শুরু হবে। ফোসকা রোগ আক্রান্তে জমিতে গাছ মরে বিলীন হওয়ায় আলু উঠাচ্ছেন তারা।
স্থানীয়ভাবে জমিতে প্রকার ভেদে প্রতি মণ আলু কেনা বেচা হচ্ছে সাড়ে ৮০০-৯০০ টাকা। লেট ব্লাইট রোগের আক্রমণে ফসলের কাঙ্খিত ফলন না পাওয়ায় এ চাষে আশানুরুপ ফলন না পাওয়ার আশঙ্কা শতশত আলু চাষীর।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলায় প্রায় ২২০০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষাবাদ করা হচ্ছে। বছরের প্রথম দিকে ঝূর্ণিঝড় ও টানা বৃষ্টিতে প্রায় সাড়ে ৬০০ হেক্টর আলুর জমি নষ্ট হয়। এতে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে আক্রান্ত জমিতে পুনরায় বীজ বপণ করেন ক্ষতিগ্রস্তরা। খোলা বাজারে আলুর কেজি প্রকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৪০ টাকা।
জানা গেছে, উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে বীরতারা, তন্তর, আটপাড়া, কুকুটিয়া, ষোলঘর ইউনিয়নের খৈয়াগাঁও ও পুর্ব দেউলভোগ চকে আলুর চাষাবাদ হচ্ছে। প্রায় ক্ষেতেই ফোসকা রোগের হানার চিত্র লক্ষ্য করা গেছে। কোথাও কোথাও পুরো জমি জুড়ে রোগটি ছড়িয়ে পড়েছে। সবুজ আলু গাছ মরে যাচ্ছে।
উপজেলার কুকুটিয়ার বিবন্দী এলাকার সোহেল নামে এক কৃষক বলেন, ২ বিঘা জমি ফোসকা রোগে আলু গাছ সব মরে গেছে। তাই আর অপেক্ষা না করে আলু উঠানো হচ্ছে। গাছ আগে মরে যাওয়ায় আলু ফলন অর্ধেকও পাওয়া যাচ্ছে না। এতে আলু উৎপাদণের ব্যয় খরচও উঠে আসবে না। এই পরিস্থিতিতে লোকসানের শঙ্কা করেছেন তিনি।
একই এলাকার আলম হোসেন বলেন, তার ১ কানি
(১৪০ শতাংশ) আলু ক্ষেতে লেট ব্লাইট রোগে আক্রমণে গাছ লন্ডভন্ড হয়েছে। রোগটি প্রতিরোধে নিয়মিত কীটনাশক স্প্রে করেও কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি। ধারনা করছি, কানিতে ২০০-২৫০ মণ আলু পাওয়া যেতে পারে। সমপরিমাণ জমিতে আলু চাষে তার খরচ পড়েছে প্রায় পৌনে ৩ লাখ টাকা। আলুর আশানুরূপ ফলন না পাওয়ার আশঙ্কায় চোখে-মুখে দুশ্চিন্তার ছাপ ফুঁটে উঠেছে তার।
উপজেলা কৃষি অফিসার মোহসিনা জাহান তোরণ জানান, আলু গাছের পচন দমনরোধে সবাইকে একযোগে একই মাঠে গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করার সার্বিক পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এতে আক্রান্ত জমিতে একেবারে গাছ মরে যাওয়ার পরিমাণ কমেছে। সাইক্সা, সিকিউর, এক্সাট্রামিন এবং প্রয়োজনে সাপেক্ষে অটেনস্টিন কীটনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হয় স্থানীয়দের। তিনি জানান, এ বছর উপজেলায় ১৯০০ হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হচ্ছে। আলুর উৎপাদণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে ৫৭ হাজার মেঃটন।

সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এর আগের দিন (মঙ্গলবার) একই স্থানে তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৫ ঘণ্টা আগে
ইয়াসের খান চৌধুরী বলেন, ধানের শীষে ভোট দিন। আপনাদের সঙ্গে নিয়ে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলাকে আপনাদের পছন্দমতো গড়ে তুলব। নান্দাইল উপজেলা হবে নারী সমাজ, তরুণ সমাজসহ সব মানুষের জন্যে নিরাপদ।
৬ ঘণ্টা আগে
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএফএম শামীম আহম্মদ বলেন, “অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট দীর্ঘদিন ধরে বেপরোয়া আচরণ করছে। তাদের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।”
১৯ ঘণ্টা আগে
ওসি জানান, নিহত সাব্বিরসহ আরও ৩-৪ জন চন্দ্রিমা হাউজিংয়ের একটি বাসায় থাকতেন। সকালে যে যার মত কাজে চলে যান। পরে সাব্বিরের রুমের দরজা বন্ধ দেখে ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
২০ ঘণ্টা আগে