
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে তিনটায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-২ থেকে তিনি বের হন।
এ সম্পর্কে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২–এর জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বলেন, আদালত থেকে তাঁর (মাহমুদুর রহমান) জামিনের কাগজপত্র দুপুরে কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই করে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়।
কারাগার থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মাহমুদুর রহমান কোনো কথা বলেননি। গাড়িতে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন। এর আগে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত তাঁর (মাহমুদুর রহমান) জামিন মঞ্জুর করেন।
গত বছরের ১৭ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি–বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য চারজন হলেন আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তাঁর ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
এই মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান ও যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে ২২ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের সাজা স্থগিত করা হলো। তবে তাঁদের আত্মসমর্পণ করে আপিল করতে হবে।
সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় মামলা করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে তিনটায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-২ থেকে তিনি বের হন।
এ সম্পর্কে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২–এর জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বলেন, আদালত থেকে তাঁর (মাহমুদুর রহমান) জামিনের কাগজপত্র দুপুরে কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই করে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়।
কারাগার থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মাহমুদুর রহমান কোনো কথা বলেননি। গাড়িতে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন। এর আগে আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত তাঁর (মাহমুদুর রহমান) জামিন মঞ্জুর করেন।
গত বছরের ১৭ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি–বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য চারজন হলেন আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সহসভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন, তাঁর ছেলে রিজভী আহাম্মেদ ওরফে সিজার এবং যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়া।
এই মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান ও যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে ২২ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের সাজা স্থগিত করা হলো। তবে তাঁদের আত্মসমর্পণ করে আপিল করতে হবে।
সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় মামলা করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শফিকুল আলম আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ থাকতে পারে, তবে সবাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিএনপি ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে, জামায়াতে ইসলামীও তাদের মতো করে প্রার্থী দিচ্ছে। মতপার্থক্য থাকলেও একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সবাই চাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
আব্দুস সালাম বলেন, বিএনপি যেন রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসতে পারে সে জন্য অনেকে চেষ্টা করছেন। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যাবে। বিএনপি শহিদ জিয়ার হাতে গড়া গণমানুষের দল। মানুষই বিএনপিকে ভালোবেসে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনবে।
১১ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী-৩ আসনে বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহসম্পাদক শফিকুল হক মিলনের মনোনয়ন বাতিল করে নাসির হোসেন অস্থিরকে প্রার্থী করার দাবিতে ওই বিক্ষোভ আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভ চলাকালে টায়ারে আগুন দিতে গিয়ে শহিদুল ইসলামের শরীরে আগুন ধরে যায়। এ সময় তিনি আগুনে দগ্ধ অবস্থায় দৌড়াতে থাকেন।
১ দিন আগে