প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বেপরোয়া গতির একটি বাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা- ছেলেসহ তিনজন হয়েছেন। শনিবার পৌনে ১১টার দিকে বেগমগঞ্জ-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুর্গাপুর ইউনিয়নের জমিদার হাটের পশ্চিমে দোকান ঘর নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
নিহতরা হলেন- বেগমগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের দুর্রগাপুর গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন (৪৫), তার মা তাহেরা বেগম (৭৫) ও নিহত জসিম উদ্দিনের চাচাত ভাই ওয়ালি উল্যাহ সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর খাতুন (৪৫)। নিহত জসিম পেশায় সিএনজি চালক ছিলেন। তিনি তার মা ও ভাবিকে নিয়ে জমিদার হাট এলাকায় ডাক্তারের কাছে যাচ্ছিলেন।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. বখতিয়ার আলম তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ কর্মকর্তা বখতিয়ার আলম বলেন, সকালে পার্শ্ববর্তী জেলা ফেনী থেকে স্টার লাইন পরিবহনের একটি বাস লক্ষীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। বাসটি বেগমগঞ্জ-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুর্গাপুর ইউনিয়নের জমিদার হাটের পশ্চিমে দোকান ঘর এলাকায় পৌঁছলে চালক উল্টো পথে ঢুকে পড়েন। ওই সময় জমিদার হাটগামী সিএনজি চালিত অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজিটি দুমড়ে মুচড়ে বাসের নিচে চলে যায়। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলেই সিএনজি চালক ছেলে-মা ও তার চাচাত ভাইেয়ের স্ত্রী ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
বাসের যাত্রী মোমিত জানান, বাসটি মাত্র ৯ মিনিটে দাগনভূঞা থেকে বেগমগঞ্জের দোকান ঘর আসে। চালক শুরু থেকেই খুব বেপরোয়া গতিতে বাস চালায়। বাসে থাকা একাধিক যাত্রী চালককে আস্তে গাড়ি চালাতে বললেও চালক কারো কথায় কর্ণপাত করেনি।
চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, ঘটনার পর পরই বাসচালক পালিয়ে যায়। তবে এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে বেপরোয়া গতির একটি বাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা- ছেলেসহ তিনজন হয়েছেন। শনিবার পৌনে ১১টার দিকে বেগমগঞ্জ-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুর্গাপুর ইউনিয়নের জমিদার হাটের পশ্চিমে দোকান ঘর নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
নিহতরা হলেন- বেগমগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের দুর্রগাপুর গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন (৪৫), তার মা তাহেরা বেগম (৭৫) ও নিহত জসিম উদ্দিনের চাচাত ভাই ওয়ালি উল্যাহ সেলিমের স্ত্রী কোহিনুর খাতুন (৪৫)। নিহত জসিম পেশায় সিএনজি চালক ছিলেন। তিনি তার মা ও ভাবিকে নিয়ে জমিদার হাট এলাকায় ডাক্তারের কাছে যাচ্ছিলেন।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মো. বখতিয়ার আলম তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ কর্মকর্তা বখতিয়ার আলম বলেন, সকালে পার্শ্ববর্তী জেলা ফেনী থেকে স্টার লাইন পরিবহনের একটি বাস লক্ষীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। বাসটি বেগমগঞ্জ-ফেনী আঞ্চলিক মহাসড়কের দুর্গাপুর ইউনিয়নের জমিদার হাটের পশ্চিমে দোকান ঘর এলাকায় পৌঁছলে চালক উল্টো পথে ঢুকে পড়েন। ওই সময় জমিদার হাটগামী সিএনজি চালিত অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সিএনজিটি দুমড়ে মুচড়ে বাসের নিচে চলে যায়। তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলেই সিএনজি চালক ছেলে-মা ও তার চাচাত ভাইেয়ের স্ত্রী ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
বাসের যাত্রী মোমিত জানান, বাসটি মাত্র ৯ মিনিটে দাগনভূঞা থেকে বেগমগঞ্জের দোকান ঘর আসে। চালক শুরু থেকেই খুব বেপরোয়া গতিতে বাস চালায়। বাসে থাকা একাধিক যাত্রী চালককে আস্তে গাড়ি চালাতে বললেও চালক কারো কথায় কর্ণপাত করেনি।
চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন বলেন, ঘটনার পর পরই বাসচালক পালিয়ে যায়। তবে এ ঘটনায় নিয়মিত মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
যানজটে অতিষ্ঠ মানুষজন জানিয়েছেন বিরক্তির কথা। জুনায়েদ আহমেদ নামের এক যাত্রী বলেন, দুই ঘণ্টা ধরে গাড়িতে বসে আছি। কুমিল্লা শহরে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু মহাসড়কেই সময় চলে যাচ্ছে। দীর্ঘ এই যানজট নিরসনে প্রশাসনের কোনো ভূমিকা দেখছি না।
১৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহরে নারায়ণ পাল (৪০) নামে এক মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
২০ ঘণ্টা আগে