রাঙামাটি প্রতিনিধি
গত ২০ সেপ্টেম্বর রাঙামাটিতে সংঘটিত সহিংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাঙামাটিতে জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভার সভাপতিত্ব করেন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
সমাবেশে পাহাড়ি- বাঙালী সাম্প্রদায়িক ঘটনায় যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। জেলা শহরের গুরুত্বস্থানে সিসি ক্যামরা স্থাপন, সম্প্রতি রক্ষায় শহরের এলাকাগুলোতে কমিটি গঠন, সম্প্রতি সমাবেশ, নতুন করে আইনশৃঙ্খলা কমিটি গঠন, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের বিষয়ে মাইকিং করে সকলকে অবহিত করা, জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সামনে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ, বনরূপা এলাকায় সেনাক্যাম্প স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সমাবেশে আরও বলা হয়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা রুজু হয়েছে বলে জানানো হয়। পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিকেল তিনটায় শুরু হওয়া এ বৈঠক চলে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত।
সমাবেশে পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি সদর জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. এরশাদ হোসেন, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য কে এস মং মারমা,রাঙামাটি জেলা বিএনপির সভাপতি দীপেন তালুকদার দীপু, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ মামুন, জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল আলিম, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজিব চাকমা, সিএনজি অটো রিকশা মালিক সমিতির সভাপতি মো. আলী বাবর, কাঠালতলী মৈত্রি বিহারের সাধারন প্রবীর চন্দ্র দেওয়ান, জেলা ইসলামী আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুর হোসেন, জেলা রাজবনবিহারের সাধারণ সম্পাদক অমিয় খীসা, জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন ও চালক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, জেলা জামায়াতের প্রচার সম্পাদক হারুনুর রশীদ, বনরুপা মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আইয়ুব চৌধুরীসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হোসেন খাঁন বলেন, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে শহরের ৫টি পয়েন্টে বনরুপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ও কলেজ গেট এবং ভেদভেদীতে সম্প্রীতি সমাবেশ করা হবে। শহরের বনরুপায় একটি সেনা ক্যাম্প করার বিষয়ে সেনাবাহিনীর জোন কমান্ডার গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এই বিষয়ে তিনি ব্যবস্থা নিবেন।
তিনি বলেন, ফেসবুকে যেসব গুজব ছড়ানো হচ্ছে এটি একটি অপরাধ। আমি পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করবো যারা এই গুজব ছড়াচ্ছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
এর আগে রবিবার দুপুরে রাঙামাটি শহরে সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো সরেজমিনে পরিদর্শন করেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খাঁন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নবাগত পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি সদর জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. এরশাদ হোসেন, পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি পূঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে এবং সেই প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
গত ২০ সেপ্টেম্বর রাঙামাটিতে সংঘটিত সহিংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাঙামাটিতে জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকেলে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভার সভাপতিত্ব করেন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
সমাবেশে পাহাড়ি- বাঙালী সাম্প্রদায়িক ঘটনায় যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। জেলা শহরের গুরুত্বস্থানে সিসি ক্যামরা স্থাপন, সম্প্রতি রক্ষায় শহরের এলাকাগুলোতে কমিটি গঠন, সম্প্রতি সমাবেশ, নতুন করে আইনশৃঙ্খলা কমিটি গঠন, ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের বিষয়ে মাইকিং করে সকলকে অবহিত করা, জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সামনে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ, বনরূপা এলাকায় সেনাক্যাম্প স্থাপনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সমাবেশে আরও বলা হয়, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা রুজু হয়েছে বলে জানানো হয়। পাশাপাশি হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদান, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিকেল তিনটায় শুরু হওয়া এ বৈঠক চলে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত।
সমাবেশে পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি সদর জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. এরশাদ হোসেন, সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য কে এস মং মারমা,রাঙামাটি জেলা বিএনপির সভাপতি দীপেন তালুকদার দীপু, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ মামুন, জেলা জামায়াতের আমির আব্দুল আলিম, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাজিব চাকমা, সিএনজি অটো রিকশা মালিক সমিতির সভাপতি মো. আলী বাবর, কাঠালতলী মৈত্রি বিহারের সাধারন প্রবীর চন্দ্র দেওয়ান, জেলা ইসলামী আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুর হোসেন, জেলা রাজবনবিহারের সাধারণ সম্পাদক অমিয় খীসা, জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন ও চালক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, জেলা জামায়াতের প্রচার সম্পাদক হারুনুর রশীদ, বনরুপা মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আইয়ুব চৌধুরীসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হোসেন খাঁন বলেন, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে শহরের ৫টি পয়েন্টে বনরুপা, তবলছড়ি, রিজার্ভ বাজার ও কলেজ গেট এবং ভেদভেদীতে সম্প্রীতি সমাবেশ করা হবে। শহরের বনরুপায় একটি সেনা ক্যাম্প করার বিষয়ে সেনাবাহিনীর জোন কমান্ডার গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন। এই বিষয়ে তিনি ব্যবস্থা নিবেন।
তিনি বলেন, ফেসবুকে যেসব গুজব ছড়ানো হচ্ছে এটি একটি অপরাধ। আমি পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করবো যারা এই গুজব ছড়াচ্ছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
এর আগে রবিবার দুপুরে রাঙামাটি শহরে সংঘর্ষে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো সরেজমিনে পরিদর্শন করেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খাঁন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নবাগত পুলিশ সুপার ড. এস এম ফরহাদ হোসেন, রাঙামাটি সদর জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. এরশাদ হোসেন, পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরাসরি কথা বলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি পূঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে এবং সেই প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
যানজটে অতিষ্ঠ মানুষজন জানিয়েছেন বিরক্তির কথা। জুনায়েদ আহমেদ নামের এক যাত্রী বলেন, দুই ঘণ্টা ধরে গাড়িতে বসে আছি। কুমিল্লা শহরে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু মহাসড়কেই সময় চলে যাচ্ছে। দীর্ঘ এই যানজট নিরসনে প্রশাসনের কোনো ভূমিকা দেখছি না।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহরে নারায়ণ পাল (৪০) নামে এক মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
৯ ঘণ্টা আগে