চট্টগ্রাম ব্যুরো
দেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জেলা প্রশাসন। অনিবার্য কারণবশত এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
রোববার (৬ অক্টোবর) তিন পার্বত্য জেলা প্রশাসন পৃথক বার্তায় এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানায়।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, জেলার দুর্গম এলাকাগুলোতে সশস্ত্র সংগঠনগুলোর আনাগোনা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর রুমা-রোয়াংছড়িতে দেশি বিদেশি পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে স্থানীয় প্রশাসন। এই নিষেধাজ্ঞা কয়েক দফায় বাড়িয়ে রুমা-রোয়াংছড়ি, আলীকদম ও থানচি উপজেলায়ও আরোপ করা হয়। পরে আলীকদম উপজেলা থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও রুমা-রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলায় বহাল রয়েছে।
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চলতি বছর ৩ ও ৪ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে তিনটি ব্যাংকে ডাকাতি করে সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফ। তারপর ৬ এপ্রিল থেকে সন্ত্রাস দমনে নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান শুরু করে। চলমান অভিযানে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাসহ নিহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
জানা গেছে, ‘অনিবার্য কারণবশত’ আগামী ৮ অক্টোবর (মঙ্গলবার) থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত রাঙামাটি জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত রাঙ্গামাটি জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এদিকে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি উপত্যকায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করে আসছে প্রশাসন। ৪ অক্টোবর থেকে সাজেক ভ্যালিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিরুৎসাহিকরণের মধ্যেই এবার পুরো জেলায় পর্যটক না আসার অনুরোধ জানাল জেলা প্রশাসন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি শহর, দীঘিনালা উপজেলা এবং ২০ সেপ্টেম্বর রাঙামাটি শহরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই জেলায় চারজন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার তদন্ত কার্যক্রম চলমানের মধ্যেই গত ১ অক্টোবর ধর্ষণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটির জনমনে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে।
দেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পর্যটকদের ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জেলা প্রশাসন। অনিবার্য কারণবশত এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
রোববার (৬ অক্টোবর) তিন পার্বত্য জেলা প্রশাসন পৃথক বার্তায় এই নিষেধাজ্ঞার কথা জানায়।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, জেলার দুর্গম এলাকাগুলোতে সশস্ত্র সংগঠনগুলোর আনাগোনা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০২২ সালের ১৭ অক্টোবর রুমা-রোয়াংছড়িতে দেশি বিদেশি পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে স্থানীয় প্রশাসন। এই নিষেধাজ্ঞা কয়েক দফায় বাড়িয়ে রুমা-রোয়াংছড়ি, আলীকদম ও থানচি উপজেলায়ও আরোপ করা হয়। পরে আলীকদম উপজেলা থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও রুমা-রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলায় বহাল রয়েছে।
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও চলতি বছর ৩ ও ৪ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে তিনটি ব্যাংকে ডাকাতি করে সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফ। তারপর ৬ এপ্রিল থেকে সন্ত্রাস দমনে নিরাপত্তা বাহিনী অভিযান শুরু করে। চলমান অভিযানে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাসহ নিহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
জানা গেছে, ‘অনিবার্য কারণবশত’ আগামী ৮ অক্টোবর (মঙ্গলবার) থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত রাঙামাটি জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাঙামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান বলেন, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী ৮ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত রাঙ্গামাটি জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এদিকে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি উপত্যকায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করে আসছে প্রশাসন। ৪ অক্টোবর থেকে সাজেক ভ্যালিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিরুৎসাহিকরণের মধ্যেই এবার পুরো জেলায় পর্যটক না আসার অনুরোধ জানাল জেলা প্রশাসন।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি শহর, দীঘিনালা উপজেলা এবং ২০ সেপ্টেম্বর রাঙামাটি শহরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় দুই জেলায় চারজন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার তদন্ত কার্যক্রম চলমানের মধ্যেই গত ১ অক্টোবর ধর্ষণের অভিযোগে খাগড়াছড়ি সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটির জনমনে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করছে।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে