প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুরে মোবাইল চুরির অভিযোগ এনে মো. রাজু (৩৫) নামে এক শ্রমিক দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন দুপুরে সদর হাসপাতাল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত রাজু চর রুহিতা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক দলের দপ্তর সম্পাদক ও সবুজের গোজা এলাকার সফিক উল্যা সবুজের ছেলে।
এ ঘটনায় একই এলাকার কবির ও রেখাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাত আড়াইটার দিকে সদর উপজেলার চররুহিতা ইউনিয়নের সবুজের গোঁজা এলাকায় কাজল কোম্পানির ইটভাটার সামনে রাজু গণপিটুনির শিকার হন। স্থানীয় কবিরের বাড়িতে ঢুকে মোবাইল চুরির অপবাদে তাকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ, রাজুর মোবাইলে চার্জ ছিল না। এ সময় তিনি ভাতিজা কবিরের ঘরে ঢুকে মোবাইল চার্জ দেন। এর পরই কবির লোকজন ডেকে এনে রাজুকে পিটিয়ে হত্যা করে। তার শরীরে টেঁটা ও ইট দিয়ে আঘাত করা হয়। তার চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। অমানবিক নির্যাতন করে তারা রাজুকে হত্যা করেছে।
চররুহিতা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজু চুরির সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন। পরিকল্পিতভাবে ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে । এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির দাবি জানাই।’
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মোন্নাফ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘চুরির অপবাদ দিয়ে রাজুকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। এতে তিনি মারা যান। গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
লক্ষ্মীপুরে মোবাইল চুরির অভিযোগ এনে মো. রাজু (৩৫) নামে এক শ্রমিক দল নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন দুপুরে সদর হাসপাতাল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত রাজু চর রুহিতা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক দলের দপ্তর সম্পাদক ও সবুজের গোজা এলাকার সফিক উল্যা সবুজের ছেলে।
এ ঘটনায় একই এলাকার কবির ও রেখাসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাত আড়াইটার দিকে সদর উপজেলার চররুহিতা ইউনিয়নের সবুজের গোঁজা এলাকায় কাজল কোম্পানির ইটভাটার সামনে রাজু গণপিটুনির শিকার হন। স্থানীয় কবিরের বাড়িতে ঢুকে মোবাইল চুরির অপবাদে তাকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ, রাজুর মোবাইলে চার্জ ছিল না। এ সময় তিনি ভাতিজা কবিরের ঘরে ঢুকে মোবাইল চার্জ দেন। এর পরই কবির লোকজন ডেকে এনে রাজুকে পিটিয়ে হত্যা করে। তার শরীরে টেঁটা ও ইট দিয়ে আঘাত করা হয়। তার চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। অমানবিক নির্যাতন করে তারা রাজুকে হত্যা করেছে।
চররুহিতা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘রাজু চুরির সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন। পরিকল্পিতভাবে ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে । এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে শাস্তির দাবি জানাই।’
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মোন্নাফ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘চুরির অপবাদ দিয়ে রাজুকে গণপিটুনি দেওয়া হয়। এতে তিনি মারা যান। গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৫ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৬ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৭ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগে