প্রতিনিধি, কুমিল্লা
১০ বছর বয়সী শিশু আসমা গত তিন বছর ধরে মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত। যদিও আসমাকে বাঁচাতে চেষ্টায় কোনো কমতি রাখছে না তার পরিবার। হতদরিদ্র পরিবারটি আসমার চিকিৎসায় সাধ্যমতো চেষ্টা করেছে। ইতোমধ্যে তার চিকিৎসার জন্য ২১ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। পুরোপুরি সুস্থ হতে এখনো ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু আসমার পরিবারের পক্ষে এত টাকা যোগাড় করা অসম্ভব।
কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার কেমতলী গ্রামের বাসিন্দা মো. আব্দুল আওয়ালের মেয়ে আসমা আক্তার। স্থানীয় একটি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তো আসমা। অসুস্থ হওয়ার পর থেকে তার পড়ালেখা বন্ধ রয়েছে।
আসমার বাবা আব্দুল আওয়াল বলেন, ২০২১ সালে আসমার বাম হতে সমস্যা দেখা দেয়। পরে স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কুমিল্লায় একজন অর্থোপেডিক চিকিৎসক দেখান। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আসমার ক্যান্সার ধরা পড়ে।
এরপর ঢাকায় বেশ কয়েকটি হাসপাতালে নিয়ে পুনরায় পরীক্ষা করলে সেখানেও আসমা ক্যান্সার আক্রান্ত বলে জানান চিকিৎসকরা। পরে ঢাকার মিরপুর অলোক হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেন। সেখান থেকে ধানমন্ডির আহমেদ মেডিক্যাল সেন্টারের চিকিৎসক ডা. সাবিনা করিমের কাছে নিয়ে যান। পরে ওই চিকিৎসকের পরামর্শে থেরাপি ও নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার ফলে প্রায় তিন বছর সুস্থ ছিলেন আসমা।
তিনি আরো বলেন, আসমা প্রায় সুস্থ হয়ে গিয়েছিল।
কিন্তু হঠাৎ করে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে আবারো তার হাতে সমস্যা দেখা দেয়। পরে পুনরায় তাকে ডা. সাবিনা করিমের কাছে নেওয়া হয়।
আব্দুল আওয়াল জানান, ইতিমধ্যে ২১ লাখ টাকা আসমার চিকিৎসায় ব্যয় করা হয়েছে। প্রতিমাসে দুইটা থেরাপি দিতে হয়। এতে প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে। চিকিৎসা করাতে গিয়ে তিনি পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে গিয়েছেন। বর্তমানে চিকিৎসা করানোর মতো তার কাছে কোনো অর্থ নেই। তাই সমাজের বিত্তবানসহ সর্বস্তরের মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।
আসমাকে সাহায্য পাঠানোর মাধ্যম- ০১৮২১-৯১০৪৬১ (নগদ, আসমার বাবার নম্বর)
১০ বছর বয়সী শিশু আসমা গত তিন বছর ধরে মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত। যদিও আসমাকে বাঁচাতে চেষ্টায় কোনো কমতি রাখছে না তার পরিবার। হতদরিদ্র পরিবারটি আসমার চিকিৎসায় সাধ্যমতো চেষ্টা করেছে। ইতোমধ্যে তার চিকিৎসার জন্য ২১ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। পুরোপুরি সুস্থ হতে এখনো ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু আসমার পরিবারের পক্ষে এত টাকা যোগাড় করা অসম্ভব।
কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার কেমতলী গ্রামের বাসিন্দা মো. আব্দুল আওয়ালের মেয়ে আসমা আক্তার। স্থানীয় একটি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়তো আসমা। অসুস্থ হওয়ার পর থেকে তার পড়ালেখা বন্ধ রয়েছে।
আসমার বাবা আব্দুল আওয়াল বলেন, ২০২১ সালে আসমার বাম হতে সমস্যা দেখা দেয়। পরে স্থানীয় এক চিকিৎসকের কাছ থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে কুমিল্লায় একজন অর্থোপেডিক চিকিৎসক দেখান। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে আসমার ক্যান্সার ধরা পড়ে।
এরপর ঢাকায় বেশ কয়েকটি হাসপাতালে নিয়ে পুনরায় পরীক্ষা করলে সেখানেও আসমা ক্যান্সার আক্রান্ত বলে জানান চিকিৎসকরা। পরে ঢাকার মিরপুর অলোক হাসপাতাল, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেন। সেখান থেকে ধানমন্ডির আহমেদ মেডিক্যাল সেন্টারের চিকিৎসক ডা. সাবিনা করিমের কাছে নিয়ে যান। পরে ওই চিকিৎসকের পরামর্শে থেরাপি ও নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার ফলে প্রায় তিন বছর সুস্থ ছিলেন আসমা।
তিনি আরো বলেন, আসমা প্রায় সুস্থ হয়ে গিয়েছিল।
কিন্তু হঠাৎ করে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে আবারো তার হাতে সমস্যা দেখা দেয়। পরে পুনরায় তাকে ডা. সাবিনা করিমের কাছে নেওয়া হয়।
আব্দুল আওয়াল জানান, ইতিমধ্যে ২১ লাখ টাকা আসমার চিকিৎসায় ব্যয় করা হয়েছে। প্রতিমাসে দুইটা থেরাপি দিতে হয়। এতে প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে। চিকিৎসা করাতে গিয়ে তিনি পুরোপুরি নিঃস্ব হয়ে গিয়েছেন। বর্তমানে চিকিৎসা করানোর মতো তার কাছে কোনো অর্থ নেই। তাই সমাজের বিত্তবানসহ সর্বস্তরের মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।
আসমাকে সাহায্য পাঠানোর মাধ্যম- ০১৮২১-৯১০৪৬১ (নগদ, আসমার বাবার নম্বর)
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে