টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ১০ কেজি ৫০০ গ্রাম স্বর্ণসহ মিয়ানমারের দুই নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তাদের কাছে পাওয়া এসব স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ নামক এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন, মিয়ানমারের মংডু -সোদাপাড়া এলাকার মৃত ইউনুছের ছেলে মো. হাফিজুর রহমান (২৮) ও একই এলাকার -মৃত সুলতানের ছেলে মো. আনোয়ার (৩০)।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, মিয়ানমারের দুইজন নাগরিক পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ এলাকায় অবস্থান নেন। বিজিবির গোয়েন্দা তথ্যে খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি ৫০০ গ্রাম স্বর্ণালংকারসহ তাদের আটক করে। এ সময় তাদের কাছে থেকে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪০ বাংলাদেশি টাকা, ২ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ কিয়াত (মিয়ানমারের মুদ্রা) এবং ১০টি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। উদ্ধার হাওয়া এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ১০ কেজি ৫০০ গ্রাম স্বর্ণসহ মিয়ানমারের দুই নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তাদের কাছে পাওয়া এসব স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ নামক এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন, মিয়ানমারের মংডু -সোদাপাড়া এলাকার মৃত ইউনুছের ছেলে মো. হাফিজুর রহমান (২৮) ও একই এলাকার -মৃত সুলতানের ছেলে মো. আনোয়ার (৩০)।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, মিয়ানমারের দুইজন নাগরিক পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ এলাকায় অবস্থান নেন। বিজিবির গোয়েন্দা তথ্যে খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি ৫০০ গ্রাম স্বর্ণালংকারসহ তাদের আটক করে। এ সময় তাদের কাছে থেকে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪০ বাংলাদেশি টাকা, ২ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ কিয়াত (মিয়ানমারের মুদ্রা) এবং ১০টি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। উদ্ধার হাওয়া এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে