মিরসরাইয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ১

মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মরদেহের প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১২ জন। তাদের মধ্যে দুইজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ থানার বারৈয়াহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ সময় ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা ছিল। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম জাবেদ।

স্থানীয়রা জানায়, ২৪ মার্চ উপজেলা বিএনপি, যুবদল ও পৌর বিএনপির কমিটি গঠন হয়। এর জেরে ওই দিন থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে।

জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাব্বির মো. ইরফান জানান, ‘সম্প্রতি বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা দেয়। এরপর থেকে উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান এবং মো. আমিন ওরফে কালা আমিনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে দুপুরে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে একজন নিহত হয়। আহত হয়েছে ১০ থেকে ১২ জন।’

মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহফুজা জেরিন বলেন, ‘কমিটি গঠন নিয়ে কয়েকদিন থেকে বিএনপি দুই পক্ষের উত্তেজনা ছিল। গোয়েন্দা তথ্য ছিল স্বাধীনতা দিবসের দিন ফুল দেওয়ার সময় হামলা হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলায় ১৪৪ ধারাও জারি করা হয়। বেলা ১১টায় ১৪৪ ধারা ভেঙে এক পক্ষ শহীদ মিনারে ফুল দেয়। এরপর দুপুরে বারৈয়ারহাট এলাকায় দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়।’

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

১ দিন আগে