প্রতিনিধি, কক্সবাজার
কক্সবাজারের চকরিয়ায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের সময় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার হত্যার ঘটনায় ১৭ জনের নামোল্লেখসহ ২৫ জনের নামে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে সেনা বাহিনীর ফাঁসিয়াখালী ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ডাকাতি ও হত্যা এবং পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে অপর মামলাটি দায়ের করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন চকরিয়া থানার ওসি মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া। তিনি জানিয়েছেন, এ দুটি মামলায় ১৭ জনের নামোল্লেখ করে এবং ৮ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত এজাহারভুক্ত ৬ আসামি যৌথ বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
প্রসঙ্গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে চকরিয়া উপজেলার ডুলহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিমের বাড়িতে ১০/১২ জনের একটি ডাকাত দল হানা দেয়। খবর পেয়ে লেফটেন্যান্ট তানজিমের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানিক দল ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় এক ডাকাতেরর ছুরিকাঘাতে লেফটেন্যান্ট তানজিম নিহত হন।
এ সময় যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে ৬ জন ডাকাতকে আটক করে এবং একটি পিকআপ গাড়ি জব্দ,একটি মোটরসাইকেল, একটি বন্দুক ও চোরা উদ্ধার করে।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের সময় ডাকাতের ছুরিকাঘাতে সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার হত্যার ঘটনায় ১৭ জনের নামোল্লেখসহ ২৫ জনের নামে দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে সেনা বাহিনীর ফাঁসিয়াখালী ক্যাম্পের সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুল্লাহ আল হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে ডাকাতি ও হত্যা এবং পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে অপর মামলাটি দায়ের করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন চকরিয়া থানার ওসি মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া। তিনি জানিয়েছেন, এ দুটি মামলায় ১৭ জনের নামোল্লেখ করে এবং ৮ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত এজাহারভুক্ত ৬ আসামি যৌথ বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
প্রসঙ্গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে চকরিয়া উপজেলার ডুলহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিমের বাড়িতে ১০/১২ জনের একটি ডাকাত দল হানা দেয়। খবর পেয়ে লেফটেন্যান্ট তানজিমের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর অভিযানিক দল ঘটনাস্থলে যায়। এ সময় এক ডাকাতেরর ছুরিকাঘাতে লেফটেন্যান্ট তানজিম নিহত হন।
এ সময় যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে ৬ জন ডাকাতকে আটক করে এবং একটি পিকআপ গাড়ি জব্দ,একটি মোটরসাইকেল, একটি বন্দুক ও চোরা উদ্ধার করে।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে