ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ঈদের সকালে নতুন শাড়ি পড়ে রান্নার সময় দগ্ধ হয়ে ঊর্মি আকতার (২৫) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার রাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে চাতরী ইউনিয়নের খাসখামা এলাকায় মো. নঈম উদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত গৃহবধূ নঈম উদ্দিনের স্ত্রী ও একই ইউনিয়নের ডুমুরিয়ার রুদ্রুরা এলাকার মো. সেলিম উদ্দিনের কন্যা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদের দিন নতুন শাড়ি পরা অবস্থায় ঊর্মি রান্না করছিলেন। তখন চুলা থেকে আগুন শাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তিনি রান্নাঘর থেকে বের হয়ে চিৎকার করেন। এই সময় বাড়ি ও এলাকার লোকজন আগুন নেভাতে এগিয়ে আসেন। আগুন নেভাতে গিয়ে স্বামী ও চাচাতো দেবরও আহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় ঊর্মিকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে রাত তাঁর মৃত্যু হয়। তার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ অংশ পুড়ে যায়।
নিহতের মামা মোহাম্মদ ফরদান্নবী জানান, চুলা থেকে তাঁর শাড়িতে আগুন লাগে। একপর্যায়ে তিনি রান্নাঘর থেকে বের হয়ে চিৎকার শুরু করেন। এ সময় তাঁর স্বামী ও এলাকার লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালের ভর্তি করে। তাঁর শরীরের ৮০ ভাগ পুড়ে যায়।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তৈয়্যবুর রহমান জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ঈদের সকালে নতুন শাড়ি পড়ে রান্নার সময় দগ্ধ হয়ে ঊর্মি আকতার (২৫) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার রাত ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে চাতরী ইউনিয়নের খাসখামা এলাকায় মো. নঈম উদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত গৃহবধূ নঈম উদ্দিনের স্ত্রী ও একই ইউনিয়নের ডুমুরিয়ার রুদ্রুরা এলাকার মো. সেলিম উদ্দিনের কন্যা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদের দিন নতুন শাড়ি পরা অবস্থায় ঊর্মি রান্না করছিলেন। তখন চুলা থেকে আগুন শাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তিনি রান্নাঘর থেকে বের হয়ে চিৎকার করেন। এই সময় বাড়ি ও এলাকার লোকজন আগুন নেভাতে এগিয়ে আসেন। আগুন নেভাতে গিয়ে স্বামী ও চাচাতো দেবরও আহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় ঊর্মিকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে রাত তাঁর মৃত্যু হয়। তার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ অংশ পুড়ে যায়।
নিহতের মামা মোহাম্মদ ফরদান্নবী জানান, চুলা থেকে তাঁর শাড়িতে আগুন লাগে। একপর্যায়ে তিনি রান্নাঘর থেকে বের হয়ে চিৎকার শুরু করেন। এ সময় তাঁর স্বামী ও এলাকার লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালের ভর্তি করে। তাঁর শরীরের ৮০ ভাগ পুড়ে যায়।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তৈয়্যবুর রহমান জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৬ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগে