প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চাকরিচ্যুতদের স্বপদে পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহার, শর্ত আরোপ করে অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট নেওয়া বন্ধসহ নানা দাবিতে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত এবং ওএসডি হওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে প্রায় ৩ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে এ কর্মসূচি শুরু হয়। মহাসড়কের পাশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন চাকরিচ্যুতরা।
পরে পৌনে ১২টার দিকে তারা সড়কে বসে অবরোধ শুরু করেন। এতে শত শত কর্মকর্তা অংশ নেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়।
অবরোধকারীরা অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৪-৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলন করে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা রোববার থেকে টানা কর্মবিরতির ঘোষণা দেন। তবে শনিবার সকাল থেকেই মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের আন্দোলন শুরু হয়।
ভুক্তভোগী কর্মকর্তা সাঈদুল ইসলাম জানান, ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত চট্টগ্রামের প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কর্মকর্তা বর্তমানে সংকটে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে আর ধৈর্য ধারণের সুযোগ নেই। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহারসহ মোট ৬ দফা দাবির কথা আমরা দীর্ঘদিন ধরে তুলে ধরছি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেই দাবিগুলো আজও মানা হয়নি।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সীতাকুণ্ড থানাধীন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের সামনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করার বিষয়টি অবগত হওয়ার পর পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সীতাকুণ্ড সার্কেল) ও সীতাকুণ্ড মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থলে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সাথে কথা বলেন এবং পরিস্থিতি শান্ত করেন।
আন্দোলনকারীরা ফৌজদারহাট এলাকার অবরোধ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বর্তমানে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জনস্বার্থে সকলকে সহযোগিতা করার জন্য চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
চাকরিচ্যুতদের স্বপদে পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহার, শর্ত আরোপ করে অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট নেওয়া বন্ধসহ নানা দাবিতে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত এবং ওএসডি হওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে প্রায় ৩ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে এ কর্মসূচি শুরু হয়। মহাসড়কের পাশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন চাকরিচ্যুতরা।
পরে পৌনে ১২টার দিকে তারা সড়কে বসে অবরোধ শুরু করেন। এতে শত শত কর্মকর্তা অংশ নেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান নেয়।
অবরোধকারীরা অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৪-৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলন করে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা রোববার থেকে টানা কর্মবিরতির ঘোষণা দেন। তবে শনিবার সকাল থেকেই মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের আন্দোলন শুরু হয়।
ভুক্তভোগী কর্মকর্তা সাঈদুল ইসলাম জানান, ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত চট্টগ্রামের প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কর্মকর্তা বর্তমানে সংকটে পড়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে আর ধৈর্য ধারণের সুযোগ নেই। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহারসহ মোট ৬ দফা দাবির কথা আমরা দীর্ঘদিন ধরে তুলে ধরছি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেই দাবিগুলো আজও মানা হয়নি।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সীতাকুণ্ড থানাধীন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের সামনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করার বিষয়টি অবগত হওয়ার পর পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সীতাকুণ্ড সার্কেল) ও সীতাকুণ্ড মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থলে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সাথে কথা বলেন এবং পরিস্থিতি শান্ত করেন।
আন্দোলনকারীরা ফৌজদারহাট এলাকার অবরোধ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। বর্তমানে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জনস্বার্থে সকলকে সহযোগিতা করার জন্য চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
নির্বাহী প্রকৌশলী শামছ ই আরেফিন বলেন, সময়ের আগে কাজ শেষ হয়ে গেলে তখনই বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। সাময়িক অসুবিধার জন্য নগরবাসীর কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ও সহযোগিতা চেয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে