খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কায় শনিবার দুপুর ২টা থেকে এ আদেশ জারি করেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই কারণে গুইমারা উপজেলায়ও ১৪৪ ধারা জারি করেছেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন আক্তার।
এর আগে নারী নিপীড়ন ও অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে জুম্ম ছাত্র-জনতা সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় জেলার বিভিন্ন সড়কে গাছ কেটে ও টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। ফলে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। অভ্যন্তরীণ সড়কেও গাড়ি চলাচল বন্ধ ছিল। তবে শহরে সীমিত আকারে অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলতে দেখা গেছে।
অবরোধ চলাকালে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটে। আলুটিলা এলাকায় একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুরের শিকার হয়। দুপুরে সদর এলাকায় পাহাড়ি ও বাঙালি দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন আহত হন। বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
অবরোধে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাজেকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরাও। জানা গেছে, গতকাল প্রায় আড়াই হাজার পর্যটক সাজেক গিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে শনিবার সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় অন্তত এক হাজার পঞ্চাশজনকে নিরাপদে দিঘীনালা সেনা ক্যাম্প এলাকায় অবস্থান করানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় প্রাইভেট পড়া শেষে ফেরার পথে অষ্টম শ্রেণির এক মারমা কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে খাগড়াছড়ি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর বাবা। এর পরদিন সেনাবাহিনীর সহায়তায় সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে আটক করে পুলিশ। বর্তমানে তিনি রিমান্ডে রয়েছেন।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, অবরোধে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কায় শনিবার দুপুর ২টা থেকে এ আদেশ জারি করেন খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই কারণে গুইমারা উপজেলায়ও ১৪৪ ধারা জারি করেছেন উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আইরিন আক্তার।
এর আগে নারী নিপীড়ন ও অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে জুম্ম ছাত্র-জনতা সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় জেলার বিভিন্ন সড়কে গাছ কেটে ও টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়। ফলে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। অভ্যন্তরীণ সড়কেও গাড়ি চলাচল বন্ধ ছিল। তবে শহরে সীমিত আকারে অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলতে দেখা গেছে।
অবরোধ চলাকালে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটে। আলুটিলা এলাকায় একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুরের শিকার হয়। দুপুরে সদর এলাকায় পাহাড়ি ও বাঙালি দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন আহত হন। বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
অবরোধে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাজেকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরাও। জানা গেছে, গতকাল প্রায় আড়াই হাজার পর্যটক সাজেক গিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে শনিবার সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় অন্তত এক হাজার পঞ্চাশজনকে নিরাপদে দিঘীনালা সেনা ক্যাম্প এলাকায় অবস্থান করানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় প্রাইভেট পড়া শেষে ফেরার পথে অষ্টম শ্রেণির এক মারমা কিশোরী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাত তিনজনকে আসামি করে খাগড়াছড়ি সদর থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগীর বাবা। এর পরদিন সেনাবাহিনীর সহায়তায় সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে আটক করে পুলিশ। বর্তমানে তিনি রিমান্ডে রয়েছেন।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, অবরোধে বড় ধরনের কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
নড়াইল পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে,১৯৭২ সালে স্থাপিত নড়াইল পৌরসভা । ৮০ দশকে দ্বিতীয়শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে উন্নিত হয়েছে। দেরিতে হলেও নড়াইল পৌর এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে গড়ে তোলা হয় ‘ক্লিন নড়াইল, ড্রিম নড়াইল’নামে একটি প্রকল্প । যার কাজ হলো শহরের প্রতিটি বাড়ি থেকে ময়লা-আবর্
১ দিন আগেছোটবাইশদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কামাল পাশা বলেন, ‘আমি প্রথমে জেনেছি তারা একটি মানববন্ধন করছে। পরে শুনলাম তারা মিছিল নিয়ে আমার বাসার দিকে গেছে। সেখানে গিয়ে অকাথ্য ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করেছে। পরে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে সরে গেছে। ওরা বায়েজিদ বাহিনী নামে পরিচিত। ৫ আগস্টের পর
১ দিন আগে