নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালী সদরে যুবদল ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দুপক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের মধ্যে কয়েকটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নোয়াখালী সদরের নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কাশেম বাজারে রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে এ সংঘর্ষ হয়। যুবদল ও শিবির এ ঘটনায় একে অন্যের ওপর হামলার অভিযোগ করেছে।
স্থানীয়রা জানান, শনিবার (১৮ অক্টোবর) কাশেম বাজার এলাকার একটি মসজিদে শিবিরের কোরআন তালিম ও ফরম পূরণের কাজ চলছিল। স্থানীয় যুবদলের কিছু নেতাকর্মী সেখানে গিয়ে জানান, জামায়াত কর্মী সেলিম বিগত সময় আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় ছিল। সেলিমকে নিয়ে যেন শিবির কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা না করে, সে অনুরোধ জানান তারা।
এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। প্রতিবাদে রোববার একই স্থানে প্রতিবাদ সভা ও পুনরায় কোরআন তালিমের আয়োজন করে শিবির। এ সময় কাশেম বাজার জামে মসজিদে গিয়ে বাধা দেন যুবদলের নেতাকর্মীরা। এতে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, বিকেল থেকে দুপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় হামলা ও সংঘর্ষ হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গিয়ে সন্ধ্যার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন খান বলেন, সেলিম আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিল। তার নেতৃত্বে শিবিরের নেতাকর্মীরা কার্যক্রম পরিচালনা করছিল মসজিদে। আমাদের নেতাকর্মীরা মসজিদে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা না করতে অনুরোধ করলে দুপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
নুরুল আমিন আরও বলেন, এ ঘটনার জের ধরে শিবির ফের সেখানে সভা আহ্বান করে। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের নিয়ে বাজে বাজে স্লোগান দেয়। নিষেধ করলে তারা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে নেওয়াজপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ফারুক, যুবদলের রায়হান ও জিয়াসহ ২৫-৩০ জন নেতা-কর্মী মারাত্মক আহত হন।
শিবিরের নোয়াখালী শহর শাখার প্রচার সম্পাদক কে এম ফজলে রাব্বি পালটা অভিযোগ করে বলেন, কাশেম বাজার মসজিদে শনিবার কোরআন তালিম অনুষ্ঠান আয়োজন করলে যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা করে। তারা অনুষ্ঠান পণ্ড করে দেয়। রোববার ফের সেখানে কোরআন তালিমের আয়োজন করা হলে আবারও যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। এতে হাসান, দেলওয়ার হোসেন মিশু, আবিদ, সালাউদ্দিনসহ আমাদের ৩০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
নোয়াখালী সদরে যুবদল ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে দুপক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের মধ্যে কয়েকটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
নোয়াখালী সদরের নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কাশেম বাজারে রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে এ সংঘর্ষ হয়। যুবদল ও শিবির এ ঘটনায় একে অন্যের ওপর হামলার অভিযোগ করেছে।
স্থানীয়রা জানান, শনিবার (১৮ অক্টোবর) কাশেম বাজার এলাকার একটি মসজিদে শিবিরের কোরআন তালিম ও ফরম পূরণের কাজ চলছিল। স্থানীয় যুবদলের কিছু নেতাকর্মী সেখানে গিয়ে জানান, জামায়াত কর্মী সেলিম বিগত সময় আওয়ামী লীগের ছত্রচ্ছায়ায় ছিল। সেলিমকে নিয়ে যেন শিবির কোনো সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা না করে, সে অনুরোধ জানান তারা।
এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। প্রতিবাদে রোববার একই স্থানে প্রতিবাদ সভা ও পুনরায় কোরআন তালিমের আয়োজন করে শিবির। এ সময় কাশেম বাজার জামে মসজিদে গিয়ে বাধা দেন যুবদলের নেতাকর্মীরা। এতে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, বিকেল থেকে দুপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় হামলা ও সংঘর্ষ হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গিয়ে সন্ধ্যার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন খান বলেন, সেলিম আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিল। তার নেতৃত্বে শিবিরের নেতাকর্মীরা কার্যক্রম পরিচালনা করছিল মসজিদে। আমাদের নেতাকর্মীরা মসজিদে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা না করতে অনুরোধ করলে দুপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
নুরুল আমিন আরও বলেন, এ ঘটনার জের ধরে শিবির ফের সেখানে সভা আহ্বান করে। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের নিয়ে বাজে বাজে স্লোগান দেয়। নিষেধ করলে তারা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে। এতে নেওয়াজপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ফারুক, যুবদলের রায়হান ও জিয়াসহ ২৫-৩০ জন নেতা-কর্মী মারাত্মক আহত হন।
শিবিরের নোয়াখালী শহর শাখার প্রচার সম্পাদক কে এম ফজলে রাব্বি পালটা অভিযোগ করে বলেন, কাশেম বাজার মসজিদে শনিবার কোরআন তালিম অনুষ্ঠান আয়োজন করলে যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা করে। তারা অনুষ্ঠান পণ্ড করে দেয়। রোববার ফের সেখানে কোরআন তালিমের আয়োজন করা হলে আবারও যুবদলের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। এতে হাসান, দেলওয়ার হোসেন মিশু, আবিদ, সালাউদ্দিনসহ আমাদের ৩০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর এ দেশে পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কবর রচিত হয়েছে। প্রতিহিংসার এমন রাজনীতি এ দেশে আর চলতে দেওয়া হবে না, যেখানে ক্ষমতাসীনরা বিরোধীদের ওপর নির্যাতন চালাবে।’
১ দিন আগেশুধু তাই নয়, দীর্ঘ সময় ধরে গোটা ভবন আগুনে পুড়তে থাকায় এখন ভবনে ধস দেখা দিতে শুরু করেছে। ভবনটি ওপর থেকে ভেঙে একের পর এক ছাদ-দেওয়ালসহ বিভিন্ন অংশ ধসে পড়ছে। এরই মধ্যে অষ্টম ও সপ্তম তলা ছাদ ভেঙে পড়েছে। ভবনটি থেকে মাঝে মধ্যে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছে।
৩ দিন আগেপাঁচ জেলাতেই মশাল প্রজ্বালনের মাধ্যমে আন্দোলনকারীরা নদীর পাশে দাঁড়িয়ে জনগণের ঐক্য ও সংকল্পের বার্তা দেন। একযোগে তারা সবাইকে নদী রক্ষায় সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। স্থানীয় অধিবাসীরা বলছেন, তিস্তার তীরবর্তী রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলার ১৩০ কিলোমিটার এলাকায় তিস্তা একসময় ছিল মায়ের মতো আপন ছিল, যা এখন দুঃখের
৩ দিন আগেঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, ওই কারখানায় বিভিন্ন ধরনের বিপুল পরিমাণে দাহ্য পদার্থ রয়েছে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী এবং সিইপিজেডের সেনাবাহিনীর টিম।
৩ দিন আগে