
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বিবেচনায় নিয়ে প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে খাগড়াছড়িতে স্থগিত ঘোষণা করা অবরোধ পুরোপুরি প্রত্যাহার করেছে জুম্ম ছাত্র জনতা। গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে আগামীকাল রোববার (৫ অক্টোবর) পর্যন্ত এই অবরোধ স্থগিত করা হয়েছিল।
শনিবার (৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় জুম্ম ছাত্র জনতা।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর এক মারমা স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল জুম্ম ছাত্র জনতা। অবরোধের মধ্যে সহিংসতা এড়াতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা করে। অবরোধ ও ১৪৪ ধারার মধ্যেই ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারায় সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে।
এসব ঘটনায় তিনজন পাহাড়ি নিহত হন, আহত হন সেনা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যসহ অন্তত ২৫ জন। গুইমারার রামসু বাজার ও আশপাশে দোকানপাট ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। জেলা সদরের মহাজনপাড়া, নারিকেল বাগান ও স্বনির্ভর বাজারে বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।
সহিংস পরিস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র জনতার সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রশাসসের ১৪৪ ধারাও জারি ছিল। পরে প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনার পর জুম্ম ছাত্র জনতা মঙ্গলবার রাত থেকে রোববার পর্যন্ত অবরোধ স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তারা জানায়, এর মধ্যে দাবি-দাওয়া পূরণ না হলে সোমবার থেকে ফের সড়ক অবরোধ পালন করবে তারা। এর আগেই তাদের কর্মসূচি পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো।
এদিকে অবরোধ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করায় যেকোনো ১৪৪ ধারাও তুলে নিতে পারে প্রশাসন। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চাহিদার ভিত্তিতে শিগগিরই ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হবে।

সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বিবেচনায় নিয়ে প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে খাগড়াছড়িতে স্থগিত ঘোষণা করা অবরোধ পুরোপুরি প্রত্যাহার করেছে জুম্ম ছাত্র জনতা। গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে আগামীকাল রোববার (৫ অক্টোবর) পর্যন্ত এই অবরোধ স্থগিত করা হয়েছিল।
শনিবার (৪ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেয় জুম্ম ছাত্র জনতা।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর এক মারমা স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল জুম্ম ছাত্র জনতা। অবরোধের মধ্যে সহিংসতা এড়াতে প্রশাসন ১৪৪ ধারা করে। অবরোধ ও ১৪৪ ধারার মধ্যেই ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারায় সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে।
এসব ঘটনায় তিনজন পাহাড়ি নিহত হন, আহত হন সেনা কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যসহ অন্তত ২৫ জন। গুইমারার রামসু বাজার ও আশপাশে দোকানপাট ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। জেলা সদরের মহাজনপাড়া, নারিকেল বাগান ও স্বনির্ভর বাজারে বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।
সহিংস পরিস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র জনতার সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রশাসসের ১৪৪ ধারাও জারি ছিল। পরে প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনার পর জুম্ম ছাত্র জনতা মঙ্গলবার রাত থেকে রোববার পর্যন্ত অবরোধ স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তারা জানায়, এর মধ্যে দাবি-দাওয়া পূরণ না হলে সোমবার থেকে ফের সড়ক অবরোধ পালন করবে তারা। এর আগেই তাদের কর্মসূচি পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো।
এদিকে অবরোধ সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করায় যেকোনো ১৪৪ ধারাও তুলে নিতে পারে প্রশাসন। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চাহিদার ভিত্তিতে শিগগিরই ১৪৪ ধারা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হবে।

বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা জানান, বিএনপি একটি পরিচ্ছন্ন ও গণতান্ত্রিক দল। এখানে প্রতিযোগিতা আছে, কিন্তু কোনও বিভেদ বা প্রতিহিংসা নেই। ধানের শীষের প্রশ্নে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ ৪ জেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১৬ নভেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগে