বান্দরবান প্রতিনিধি
কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসীরা নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
তিনি বলেন, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের কার্যক্রম যতদিন থাকবে যৌথবাহিনীর অভিযান ততদিন চলবে। সরকারের আদেশে কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের নির্মূল যৌথ বাহিনীর অভিযান এখনো চলমান।
সোমবার (১৩ মে) বিকেল চারটায় বান্দরবানের থানচি ও রুমা উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন বিজিবি মহাপরিচালক।
এর আগে রুমা দোপানিছড়া বিওপি পরিদর্শন শেষে সব পর্যায়ের বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
পরে বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের অধীনে স্পটহাইট টিওবি, থানচি বিওপি এবং থানচি বাজার পোস্ট পরিদর্শন করেন।
বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যাংক ডাকাতির মতোর দুঃসাহসিক সন্ত্রাসী কার্যকলাপ দেখিয়ে কেউ পার পাবে না। তাছাড়া এই এলাকার সাধারণ বম জনগোষ্ঠীও কেএনএফ সন্ত্রাসীদের ঘটনা সমর্থন করে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিরীহ বম সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচারের অপপ্রচারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
বলিপাড়ায় একটি নতুন বেস ক্যাম্প করা হয়েছে। বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় অপারেশন এবং সীমান্তের ওপাড়ে যাতে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য বিজিবি সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলে জানান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
এ সময় বান্দরবান বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল সোহেল আহমেদ, কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম, বান্দরবান রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেহেদি হাসান, রুমা ৯ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেনান্ট কর্ণেল হাসিবুল হকসহ বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতি, ব্যাংক ব্যবস্থাপক অপহরণ, টাকা লুট ও পুলিশ-আনসারের ১৪টি অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে ব্যাংক ব্যবস্থাপককে উদ্ধার করা হলেও লুট হওয়া অস্ত্র ও টাকা উদ্ধার করা যায়নি।
সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফের সন্ত্রাসীরা এটি ঘটিয়েছে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এই সন্ত্রাসীদের নিমূলে এই অভিযানে অংশ নিয়েছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও আনসার। অভিযান সমন্বয় করছে সেনাবাহিনী।
কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সন্ত্রাসীরা নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে বলে জানিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
তিনি বলেন, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের কার্যক্রম যতদিন থাকবে যৌথবাহিনীর অভিযান ততদিন চলবে। সরকারের আদেশে কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের নির্মূল যৌথ বাহিনীর অভিযান এখনো চলমান।
সোমবার (১৩ মে) বিকেল চারটায় বান্দরবানের থানচি ও রুমা উপজেলার বিভিন্ন সীমান্ত পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন বিজিবি মহাপরিচালক।
এর আগে রুমা দোপানিছড়া বিওপি পরিদর্শন শেষে সব পর্যায়ের বিজিবি সদস্যদের সঙ্গে অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
পরে বলিপাড়া ব্যাটালিয়নের অধীনে স্পটহাইট টিওবি, থানচি বিওপি এবং থানচি বাজার পোস্ট পরিদর্শন করেন।
বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যাংক ডাকাতির মতোর দুঃসাহসিক সন্ত্রাসী কার্যকলাপ দেখিয়ে কেউ পার পাবে না। তাছাড়া এই এলাকার সাধারণ বম জনগোষ্ঠীও কেএনএফ সন্ত্রাসীদের ঘটনা সমর্থন করে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিরীহ বম সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচারের অপপ্রচারের অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
বলিপাড়ায় একটি নতুন বেস ক্যাম্প করা হয়েছে। বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় অপারেশন এবং সীমান্তের ওপাড়ে যাতে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্য বিজিবি সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলে জানান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।
এ সময় বান্দরবান বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল সোহেল আহমেদ, কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম, বান্দরবান রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মেহেদি হাসান, রুমা ৯ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেনান্ট কর্ণেল হাসিবুল হকসহ বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতি, ব্যাংক ব্যবস্থাপক অপহরণ, টাকা লুট ও পুলিশ-আনসারের ১৪টি অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। পরে ব্যাংক ব্যবস্থাপককে উদ্ধার করা হলেও লুট হওয়া অস্ত্র ও টাকা উদ্ধার করা যায়নি।
সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফের সন্ত্রাসীরা এটি ঘটিয়েছে বলে জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এই সন্ত্রাসীদের নিমূলে এই অভিযানে অংশ নিয়েছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও আনসার। অভিযান সমন্বয় করছে সেনাবাহিনী।
জানা গেছে, সদর উপজেলার চরাঞ্চলে হুগড়া, কাকুয়া, কাতুলী, মাহমুদনগর এবং সিরাজগঞ্জের চোহালির একটি অংশ এই ব্রিজ দিয়ে যাতায়াত করে থাকেন। টাঙ্গাইলের চারাবাড়ি তোরাবগঞ্জ ধলেশ্বরী নদীর উপর স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর ২০০৬ সালে ১৭০ দশমিক ৬৪২ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতু নির্মাণ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেএদিকে সকাল থেকে আশুগঞ্জের সোহাগপুর থেকে সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট দেখা দিয়েছে। হাইওয়ে পুলিশের দাবি, সড়ক সংস্কার কাজ এক পাশে চালানোর কারণে যানজট তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে