চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায় এলপিজিবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার (১৩ অক্টোবর) নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এই তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এ প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হার্বার অ্যান্ড মেরিন) কমোডর এম ফজলার রহমান। কমিটিতে নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ডিজিএফআই, এনএসআই, নৌপরিবহন অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিরা আছেন। এই কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটিকে এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস এবং বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটন, এলপিজি পরিবহনে জাহাজ এবং জাহাজগুলোর নাবিকদের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, পরিবাহিত এলপিজির পরিবহন ও উপযুক্ততা নিরূপণ, অগ্নিদুর্ঘটনার ফলে সংগঠিত ক্ষয়ক্ষতি ও দায়-দায়িত্ব নিরূপণ, ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশ প্রণয়ন এবং সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয় পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
তানজানিয়ার পতাকাবাহী এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস গত ৭ অক্টোবর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কুতুবদিয়া অ্যাংকরেজ এলাকায় এলপিজি গ্যাস খালাসের জন্য আসে। পরে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজ এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস জাহাজ থেকে এলপিজি লাইটিং কার্যক্রম শুরু করে। লাইটিং চলাকালে শনিবার (১২ অক্টোবর) রাত আনুমানিক ১২টা ৫৫মিনিটে এমটি ক্যাপ্টেন নিকলোস জাহাজের ডেকে আগুন লেগে যায়। পরে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং বড় অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজের সব নাবিক পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে টাগ তুফান এক্সপ্রেস ৩১ জন নাবিককে জীবিত উদ্ধার করতে সমর্থ হয়।
নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে নাবিকদের উদ্ধার ও আগুন নেভানোর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন এবং সার্বক্ষণিক দুর্ঘটনা পরবর্তী কার্যক্রম মনিটর করছেন। তিনি ওই ঘটনাসহ সম্প্রতি জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন একইসাথে কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে জাহাজগুলোর বাড়তি নিরাপত্তা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায় এলপিজিবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার তদন্তে ৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার (১৩ অক্টোবর) নৌপরিবহন এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে এই তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এ প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হার্বার অ্যান্ড মেরিন) কমোডর এম ফজলার রহমান। কমিটিতে নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ডিজিএফআই, এনএসআই, নৌপরিবহন অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিরা আছেন। এই কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটিকে এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস এবং বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটন, এলপিজি পরিবহনে জাহাজ এবং জাহাজগুলোর নাবিকদের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড, পরিবাহিত এলপিজির পরিবহন ও উপযুক্ততা নিরূপণ, অগ্নিদুর্ঘটনার ফলে সংগঠিত ক্ষয়ক্ষতি ও দায়-দায়িত্ব নিরূপণ, ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশ প্রণয়ন এবং সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয় পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
তানজানিয়ার পতাকাবাহী এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস গত ৭ অক্টোবর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কুতুবদিয়া অ্যাংকরেজ এলাকায় এলপিজি গ্যাস খালাসের জন্য আসে। পরে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজ এমটি ক্যাপ্টেন নিকোলাস জাহাজ থেকে এলপিজি লাইটিং কার্যক্রম শুরু করে। লাইটিং চলাকালে শনিবার (১২ অক্টোবর) রাত আনুমানিক ১২টা ৫৫মিনিটে এমটি ক্যাপ্টেন নিকলোস জাহাজের ডেকে আগুন লেগে যায়। পরে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং বড় অগ্নিকাণ্ডের সৃষ্টি হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে বি. এলপিজি সোফিয়া জাহাজের সব নাবিক পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে টাগ তুফান এক্সপ্রেস ৩১ জন নাবিককে জীবিত উদ্ধার করতে সমর্থ হয়।
নৌপরিবহন উপদেষ্টা সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে নাবিকদের উদ্ধার ও আগুন নেভানোর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেন এবং সার্বক্ষণিক দুর্ঘটনা পরবর্তী কার্যক্রম মনিটর করছেন। তিনি ওই ঘটনাসহ সম্প্রতি জাহাজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন একইসাথে কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে জাহাজগুলোর বাড়তি নিরাপত্তা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে