চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে মায়ের গলায় কাঁচি বসিয়ে হত্যাকারী বিয়েপাগল সেই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তুলে ধরা হয়, কীভাবে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মোসাম্মৎ বানু।
এদিকে পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর একেবারেই সাবলীল এবং শান্তশিষ্ট দেখা যায় ঘাতক রাসেল খানকে। তার চোখেমুখে যেন কোনো অনুশোচনার ভাব নেই। অথচ বিয়ে না করানোর অজুহাতে এই যুবক নির্মমভাবে হত্যা করেন তার মাকে।
শুধু তা-ই নয়, পাষণ্ড যুবক মায়ের গলায় কাঁচি বসিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে সেই খবর মুঠোফোনে বাবাকে জানিয়ে গাঢাকা দেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি মাকে হত্যাকারী ছেলে ঘাতক রাসেল খানের। হত্যাকাণ্ডের পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ তাকে আটক করতে সক্ষম হয়।
ফরিদগঞ্জ থেকেই পুলিশের একটি দল কৌশলে ঘাতক রাসেল খানকে আটক করে। এ সময় যে কাঁচি দিয়ে মায়ের গলা কেটেছেন সেটিও উদ্ধার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান চাঁদপুর জেলা পুলিশের মুখপাত্র পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) সুদীপ্ত রায়। তিনি জানান, রাসেল খান বিয়ে করার জন্য তার বাবার ওপরও নির্যাতন করতেন। তবে ছেলেটার স্বভাব এবং আচার-আচরণে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি মানসিক ভারসম্যহীন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইমস অ্যান্ড অপারেশনস) রাশেদুল হক চৌধুরী, ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম প্রমুখ।
পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার বিকেলে চাঁদপুরের আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন রাসেল। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বিকেলে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ইছাপুরা গ্রামে ছেলের হাতে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মা মোসাম্মৎ বানু।
হত্যাকারী রাসেল খান ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামের আতর খানের তিন মেয়ে দুই ছেলের মধ্যে সবার ছোট।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে মায়ের গলায় কাঁচি বসিয়ে হত্যাকারী বিয়েপাগল সেই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তুলে ধরা হয়, কীভাবে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মোসাম্মৎ বানু।
এদিকে পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর একেবারেই সাবলীল এবং শান্তশিষ্ট দেখা যায় ঘাতক রাসেল খানকে। তার চোখেমুখে যেন কোনো অনুশোচনার ভাব নেই। অথচ বিয়ে না করানোর অজুহাতে এই যুবক নির্মমভাবে হত্যা করেন তার মাকে।
শুধু তা-ই নয়, পাষণ্ড যুবক মায়ের গলায় কাঁচি বসিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে সেই খবর মুঠোফোনে বাবাকে জানিয়ে গাঢাকা দেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি মাকে হত্যাকারী ছেলে ঘাতক রাসেল খানের। হত্যাকাণ্ডের পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ তাকে আটক করতে সক্ষম হয়।
ফরিদগঞ্জ থেকেই পুলিশের একটি দল কৌশলে ঘাতক রাসেল খানকে আটক করে। এ সময় যে কাঁচি দিয়ে মায়ের গলা কেটেছেন সেটিও উদ্ধার করে পুলিশ।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান চাঁদপুর জেলা পুলিশের মুখপাত্র পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) সুদীপ্ত রায়। তিনি জানান, রাসেল খান বিয়ে করার জন্য তার বাবার ওপরও নির্যাতন করতেন। তবে ছেলেটার স্বভাব এবং আচার-আচরণে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি মানসিক ভারসম্যহীন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইমস অ্যান্ড অপারেশনস) রাশেদুল হক চৌধুরী, ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম প্রমুখ।
পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার বিকেলে চাঁদপুরের আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন রাসেল। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার বিকেলে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ইছাপুরা গ্রামে ছেলের হাতে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন মা মোসাম্মৎ বানু।
হত্যাকারী রাসেল খান ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামের আতর খানের তিন মেয়ে দুই ছেলের মধ্যে সবার ছোট।
সংঘর্ষের কারণ না জানা গেলেও দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে দুই কলেজের ৬ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও তথ্য পাওয়া গেছে।
১ দিন আগেখাগড়াছড়ির রামগড়ে উপজেলায় মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তাদের নিজ ঘরেই দুজনের গলা কাটা মরদেহ পাওয়া গেছে।
১ দিন আগে