প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় এক বৃদ্ধকে উদ্দেশ্য করে ‘মুরুব্বি মুরুব্বি, উঁহু উঁহু’ বলায় কিশোরীর মাথায় গরম পানি ঢেলে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগে সায়েরা খাতুনকে (৬০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গরম পানি ঢেলে কিশোরীকে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় রবিবার রাতে তার নানা আমির হোসেন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় পুলিশ রাতেই অভিযুক্ত নারীকে গ্রেপ্তার করে। আজ সোমবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
দগ্ধ কিশোরীর নাম পপি আক্তার (১২)। পপি আকতারের বাবা মফিজুর রহমান ৯ বছর আগে এবং মা বেবী আকতার ৭ বছর আগে মারা যান। এরপর থেকে পপি আক্তার আনোয়ারা উপজেলার জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়াইজারো গ্রামে নানা বাড়িতে থাকতেন।
স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকালে আরও কিছু শিশু-কিশোরের সঙ্গে ওই কিশোরী নানাবাড়ির উঠানে খেলছিল। এ সময় এয়ার মোহাম্মদ (৬৫) নামের স্থানীয় এক বৃদ্ধকে দেখে খেলারত শিশু-কিশোরদের সবাই ‘মুরুব্বি মুরুব্বি উঁহু উঁহু’ করে দুষ্টুমি শুরু করে। এয়ার মোহাম্মদ এতে ক্ষিপ্ত হলেও শিশু-কিশোরদের কিছু না বলে ঘরে ঢুকে যান। কিছুক্ষণ পর এয়ার মোহাম্মদের ছোট ভাই মৃত আবুল কালামের স্ত্রী সায়েরা খাতুন (৬০) গরম পানি নিয়ে উঠানে আসেন। একপর্যায়ে কিশোরী পপি আকতারের মাথায় গরম পানি ঢেলে দেন। এরপর তাকে উদ্ধার করে প্রথমে আনোয়ারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে ওই কিশোরী হাসপাতালে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় এক বৃদ্ধকে উদ্দেশ্য করে ‘মুরুব্বি মুরুব্বি, উঁহু উঁহু’ বলায় কিশোরীর মাথায় গরম পানি ঢেলে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগে সায়েরা খাতুনকে (৬০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাতে আনোয়ারা উপজেলার বটতলী গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘গরম পানি ঢেলে কিশোরীকে ঝলসে দেওয়ার ঘটনায় রবিবার রাতে তার নানা আমির হোসেন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় পুলিশ রাতেই অভিযুক্ত নারীকে গ্রেপ্তার করে। আজ সোমবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
দগ্ধ কিশোরীর নাম পপি আক্তার (১২)। পপি আকতারের বাবা মফিজুর রহমান ৯ বছর আগে এবং মা বেবী আকতার ৭ বছর আগে মারা যান। এরপর থেকে পপি আক্তার আনোয়ারা উপজেলার জুঁইদণ্ডী ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ওয়াইজারো গ্রামে নানা বাড়িতে থাকতেন।
স্থানীয়রা জানান, বুধবার বিকালে আরও কিছু শিশু-কিশোরের সঙ্গে ওই কিশোরী নানাবাড়ির উঠানে খেলছিল। এ সময় এয়ার মোহাম্মদ (৬৫) নামের স্থানীয় এক বৃদ্ধকে দেখে খেলারত শিশু-কিশোরদের সবাই ‘মুরুব্বি মুরুব্বি উঁহু উঁহু’ করে দুষ্টুমি শুরু করে। এয়ার মোহাম্মদ এতে ক্ষিপ্ত হলেও শিশু-কিশোরদের কিছু না বলে ঘরে ঢুকে যান। কিছুক্ষণ পর এয়ার মোহাম্মদের ছোট ভাই মৃত আবুল কালামের স্ত্রী সায়েরা খাতুন (৬০) গরম পানি নিয়ে উঠানে আসেন। একপর্যায়ে কিশোরী পপি আকতারের মাথায় গরম পানি ঢেলে দেন। এরপর তাকে উদ্ধার করে প্রথমে আনোয়ারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে ওই কিশোরী হাসপাতালে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে