প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা দমন-পীড়নের ৭ বছর আজ। দিনটিকে রোহিঙ্গারা কালো দিবস আখ্যা দিয়ে রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করেন। রবিবার (২৫ আগস্ট) উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে 'হোপ ইজ হোম' ক্যাম্পেইন পালন করেছেন তারা।
'হোপ ইজ হোম' ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আশপাশের ক্যাম্প থেকে সকাল থেকে লোকজন খেলার মাঠে জড়ো হতে শুরু করেন। ক্যাম্পেইন সমাবেশে পুরুষদের পাশাপাশি রোহিঙ্গা নারী, শিশুরাও যোগ দেন। পোস্টার, প্ল্যাকার্ডে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার দাবি তুলে ধরেন।
রোহিঙ্গা ঢলের ৭ বছরপূর্তি ও রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবসের সমাবেশে বক্তব্য দেন রোহিঙ্গা নেতারা। তারা জানায়, দেশে ফিরে যাওয়ার জন্যে এই গণহত্যা দিবসটি পালন করছে।
নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা রেখে কয়েকজন রোহিঙ্গা নেতা বলেন, ‘এই দিনে মিয়ানমার জান্তা সরকার তাদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে। এই দেশে আর কত বছর থাকবো? আর থাকতে চাই না। আমরা আমাদের স্বদেশে ফিরতে চাই। মিয়ানমার আমাদের দেশ। অনতিবিলম্বে আমাদের নিজ দেশে ফেরত নিতে হবে। বাংলাদেশের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে প্রত্যাবাসন সফল করতে দেশটির পাশে থাকতে হবে।’
এছাড়া তারা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, ওআইসি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন, বাংলাদেশসহ দাতা সংস্থার কাছে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার জন্যে সহযোগীতা কামনা করেন।
২০১৭ সালের ২৪ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ করেছে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের প্রায় ৩০টি ক্যাম্পে তারা অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
এছাড়া মায়ানমারের সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, যাচাই-বাছাইয়ের পর তালিকাভুক্ত ২ হাজার ২৬০ জন রোহিঙ্গার মধ্যে প্রথম দফায় ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বর দেড়শ জনকে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে মায়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু যা আজও হয়ে উঠেনি। এরপরের কয়েক দফা চেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে।
মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গা দমন-পীড়নের ৭ বছর আজ। দিনটিকে রোহিঙ্গারা কালো দিবস আখ্যা দিয়ে রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করেন। রবিবার (২৫ আগস্ট) উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে 'হোপ ইজ হোম' ক্যাম্পেইন পালন করেছেন তারা।
'হোপ ইজ হোম' ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আশপাশের ক্যাম্প থেকে সকাল থেকে লোকজন খেলার মাঠে জড়ো হতে শুরু করেন। ক্যাম্পেইন সমাবেশে পুরুষদের পাশাপাশি রোহিঙ্গা নারী, শিশুরাও যোগ দেন। পোস্টার, প্ল্যাকার্ডে রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার দাবি তুলে ধরেন।
রোহিঙ্গা ঢলের ৭ বছরপূর্তি ও রোহিঙ্গা গণহত্যা দিবসের সমাবেশে বক্তব্য দেন রোহিঙ্গা নেতারা। তারা জানায়, দেশে ফিরে যাওয়ার জন্যে এই গণহত্যা দিবসটি পালন করছে।
নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা রেখে কয়েকজন রোহিঙ্গা নেতা বলেন, ‘এই দিনে মিয়ানমার জান্তা সরকার তাদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে। এই দেশে আর কত বছর থাকবো? আর থাকতে চাই না। আমরা আমাদের স্বদেশে ফিরতে চাই। মিয়ানমার আমাদের দেশ। অনতিবিলম্বে আমাদের নিজ দেশে ফেরত নিতে হবে। বাংলাদেশের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে প্রত্যাবাসন সফল করতে দেশটির পাশে থাকতে হবে।’
এছাড়া তারা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, ওআইসি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন, বাংলাদেশসহ দাতা সংস্থার কাছে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার জন্যে সহযোগীতা কামনা করেন।
২০১৭ সালের ২৪ আগস্টের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রবেশ করেছে। কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের প্রায় ৩০টি ক্যাম্পে তারা অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
এছাড়া মায়ানমারের সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, যাচাই-বাছাইয়ের পর তালিকাভুক্ত ২ হাজার ২৬০ জন রোহিঙ্গার মধ্যে প্রথম দফায় ২০২২ সালের ১৫ নভেম্বর দেড়শ জনকে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে মায়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু যা আজও হয়ে উঠেনি। এরপরের কয়েক দফা চেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে।
যানজটে অতিষ্ঠ মানুষজন জানিয়েছেন বিরক্তির কথা। জুনায়েদ আহমেদ নামের এক যাত্রী বলেন, দুই ঘণ্টা ধরে গাড়িতে বসে আছি। কুমিল্লা শহরে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু মহাসড়কেই সময় চলে যাচ্ছে। দীর্ঘ এই যানজট নিরসনে প্রশাসনের কোনো ভূমিকা দেখছি না।
১২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহরে নারায়ণ পাল (৪০) নামে এক মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
১৫ ঘণ্টা আগে