চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের রাউজানে মোহাম্মদ ইয়াছিন চৌধুরী নামে ওমানপ্রবাসী এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের পর গানপাউডার ছিটিয়ে আগুন লাগানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সোমবার দুপুরে রাউজান উপজেলার চিকদাইর ইউনিয়নের দক্ষিণ সর্তা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ইয়াছিন চৌধুরী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ দশবার বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) নির্বাচিত হন। এ ঘটনার জন্য তিনি রাউজান থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং এক ডজনের বেশি মামলার আসামি আজিজুল হকসহ তার সহযোগীদের দায়ী করে সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন।
আবেদনে ইয়াছিন উল্লেখ করেন, সন্ত্রাসী আজিজুল হক সোমবার ৫০-৬০ জন সন্ত্রাসী নিয়ে তার নিজের, ভাইয়ের এবং চাচার বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট করেছে। এরপর গানপাউডার ছিটিয়ে দুটি বাড়িতে আগুন দিয়েছে। এতে তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। মূল্যবান জিনিসপত্র দুর্বৃত্তরা নিয়ে গেছে।
আবেদনে তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাসী আজিজুল অনেকগুলো হত্যা মামলার আসামি, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষু হত্যা। ২০০৪ সালে রাউজানের একটি রাবার বাগান থেকে অস্ত্রসহ সেনাসদস্যরা আজিজুলকে গ্রেপ্তার করেন।
আবেদনে ইয়াছিন চৌধুরী প্রবাসে কষ্টার্জিত অর্থ এলাকার উন্নয়ন ও সমাজসেবায় খরচ করার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেন, তিনি দেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স আনতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, এনআরবি সিআইপি অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। দেশ ও সমাজসেবায় অবদান রেখে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের কারণে তিনি ও তার পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী, স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বেলা এগোরোটার দিকে ৫০ থেকে ৬০ ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে ইয়াছিন চৌধুরীর দুটি দোতলা বাড়ি হাজেরা ভবন ও খোরশেদ আহমদ চৌধুরী ভবনের বিভিন্ন কক্ষে ঢুকে দরজা, জানালা ও আসবাব ভাঙচুর শুরু করে। ভাঙচুরের পর দুটি ঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়ে হামলাকারীরা চলে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
রাউজান ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা শামসুল আলম বলেন, দুটি বাড়ির ৮ থেকে ১০টি কক্ষ আগুনে পুড়েছে। অন্য কক্ষগুলোতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।
জানতে চাইলে ইয়াছিন চৌধুরী মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন, তিনি বর্তমানে ওমানে রয়েছেন। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে তিনি জেনেছেন, হামলাকারীরা সশস্ত্র অবস্থায় তার বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। পরে যাওয়ার সময় দুটি ভবনে আগুন লাগিয়ে দেন। হামলাকারীরা সশস্ত্র হওয়ার কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের প্রতিরোধ করতে পারেননি।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান বলেন, ঘটনাটি জানার পরপর একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে ততক্ষণে হামলাকারীরা বাড়িতে আগুন দিয়ে পালিয়ে গেছে। কেন ঘটনাটি ঘটেছে, সেটি পুলিশ তদন্ত করছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসী মামলা করলে আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
চট্টগ্রামের রাউজানে মোহাম্মদ ইয়াছিন চৌধুরী নামে ওমানপ্রবাসী এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের পর গানপাউডার ছিটিয়ে আগুন লাগানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সোমবার দুপুরে রাউজান উপজেলার চিকদাইর ইউনিয়নের দক্ষিণ সর্তা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ইয়াছিন চৌধুরী বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ দশবার বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) নির্বাচিত হন। এ ঘটনার জন্য তিনি রাউজান থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং এক ডজনের বেশি মামলার আসামি আজিজুল হকসহ তার সহযোগীদের দায়ী করে সোমবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে বিচার চেয়ে আবেদন করেছেন।
আবেদনে ইয়াছিন উল্লেখ করেন, সন্ত্রাসী আজিজুল হক সোমবার ৫০-৬০ জন সন্ত্রাসী নিয়ে তার নিজের, ভাইয়ের এবং চাচার বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট করেছে। এরপর গানপাউডার ছিটিয়ে দুটি বাড়িতে আগুন দিয়েছে। এতে তার পরিবারের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। মূল্যবান জিনিসপত্র দুর্বৃত্তরা নিয়ে গেছে।
আবেদনে তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাসী আজিজুল অনেকগুলো হত্যা মামলার আসামি, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জ্ঞানজ্যোতি ভিক্ষু হত্যা। ২০০৪ সালে রাউজানের একটি রাবার বাগান থেকে অস্ত্রসহ সেনাসদস্যরা আজিজুলকে গ্রেপ্তার করেন।
আবেদনে ইয়াছিন চৌধুরী প্রবাসে কষ্টার্জিত অর্থ এলাকার উন্নয়ন ও সমাজসেবায় খরচ করার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেন, তিনি দেশে বৈধভাবে রেমিট্যান্স আনতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, এনআরবি সিআইপি অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছেন। দেশ ও সমাজসেবায় অবদান রেখে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের কারণে তিনি ও তার পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী, স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার বেলা এগোরোটার দিকে ৫০ থেকে ৬০ ব্যক্তি মোটরসাইকেলে এসে ইয়াছিন চৌধুরীর দুটি দোতলা বাড়ি হাজেরা ভবন ও খোরশেদ আহমদ চৌধুরী ভবনের বিভিন্ন কক্ষে ঢুকে দরজা, জানালা ও আসবাব ভাঙচুর শুরু করে। ভাঙচুরের পর দুটি ঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়ে হামলাকারীরা চলে যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
রাউজান ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মকর্তা শামসুল আলম বলেন, দুটি বাড়ির ৮ থেকে ১০টি কক্ষ আগুনে পুড়েছে। অন্য কক্ষগুলোতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।
জানতে চাইলে ইয়াছিন চৌধুরী মুঠোফোনে সাংবাদিকদের বলেন, তিনি বর্তমানে ওমানে রয়েছেন। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে তিনি জেনেছেন, হামলাকারীরা সশস্ত্র অবস্থায় তার বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। পরে যাওয়ার সময় দুটি ভবনে আগুন লাগিয়ে দেন। হামলাকারীরা সশস্ত্র হওয়ার কারণে স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের প্রতিরোধ করতে পারেননি।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান বলেন, ঘটনাটি জানার পরপর একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তবে ততক্ষণে হামলাকারীরা বাড়িতে আগুন দিয়ে পালিয়ে গেছে। কেন ঘটনাটি ঘটেছে, সেটি পুলিশ তদন্ত করছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসী মামলা করলে আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে