জেলের জালে উঠে এলো ২২০ মণ ইলিশ

পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সূর্য নামে এক মাঝির জালে ধরা পড়েছে ২২০ মণ ইলিশ। গতকাল শনিবার মাছগুলো মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসেন সূর্য মাঝি। পরে রোববার (৭ এপ্রিল) আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে বিক্রি করেন সূর্য মাঝি। এ দিন বেলা ১১টার দিকে এ মাছ বিক্রি শেষ হয়। বছরের সবচেয়ে বেশি মাছ পাওয়া এ ট্রলারটি বাশখালীর হাজী আহম্মদ শফী কোম্পানির মালিকানাধীন।

সূর্য মাঝি জানান, বঙ্গোপসাগরে মৌডুবি এলাকা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ ৪০ কিলোমিটার গভীরে জাল ফেলতেই অসংখ্য মাছ আটকা পরে। অতিরিক্ত মাছ আটকা পড়ায় আমরা পুরোপুরি নিয়ে আসতে পারিনি। তবে যে পরিমাণ মাছ অন্য ট্রলারকে দিয়ে আসছি সেখানে প্রায় পাঁচ হাজার পিচ মাছ রয়েছে। আমরা তীরে যা নিয়ে আসছি সেগুলো থেকে বরফ সংকটে প্রায় ২০ মণ পচে গেছে।

খান ফিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রহিম খান জানান, বাশখালীর এ ট্রলারটি আমার আড়তে মাছ বিক্রি করে। ট্রলারটিতে এ বছরে সবচেয়ে বেশি মাছ পেয়েছে। সর্বোনিম্ন ৫ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ৩৫ হাজার টাকায় মণ বিক্রি হয়েছে। মাছগুলো আলীপুর-মহিপুরের পাইকাররা বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়েছেন।

কলাপাড়া উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালনের একটি সুফল হিসাবে মাছের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে জেলিফিশটা কমে গেছে আর আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারণে এ বছরের সবচেয়ে বেশি মাছ এ মাঝির জালে মিললো।

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

২ দিন আগে