ভোলা প্রতিনিধি
বৈরী আবহাওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ভাষান চরের মেঘনা নদীতে নয় মাঝিমাল্লা নিয়ে মাছ ধরার ট্রলার ডুবির ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন নয়জন জেলে। ঘটনার দুই দিন পেরিয়ে গেলেও তারা উদ্ধার না হওয়ায় উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছে জেলে পরিবারগুলো।
এদিকে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান পরিচালনায় ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান চরমানিকা কোস্টগার্ড স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার সানোয়ার হোসেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢালচর মৎস্য ঘাটে ফেরার পথে উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ঢালচর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলমগীর হোসেন জানান, মোসলেউদ্দিন মাঝির মালিকানাধীন নয়জন মাঝিমাল্লাসহ ঢালচর মৎস্য ঘাট থেকে বৃহস্পতিবার সকালে সাগর মোহনায় মাছ শিকারে যান তারা। মোসলেউদ্দিন নিজেই ট্রলারের মাঝির দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ বৈরী আবহাওয়া দেখে ঘাটে ফেরার পথে এদিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে উত্তাল ঢেউয়ে ট্রলার ডুবে যায়। এতে নয়জন জেলে নিখোঁজ হন।
প্রাথমিকভাবে নয়জন জেলের মধ্যে তিনজন জেলের নাম ও ঠিকানা জানা গেছে। তারা হলেন- জাহানপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোসলেউদ্দিন মাঝি, ঢালচর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুজন ও একই এলাকার কাসেম মোল্লা। বাকি ছয়জনের নাম ও ঠিকানা এখনও জানা যায়নি।
নিখোঁজ জেলে সুজনের বাবা নুরে আলম জানান, সুজনের বয়স ১৮ বছর। তিনি অবিবাহিত। সংসারের হাল ধরতে তার ছেলে জীবিকার তাগিদে মাছ শিকারে নদীতে যায়। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে ঘাটে ফেরার পথে ট্রলার ডুবে যায়। দুইদিন হয়েছে এখনও ছেলের সন্ধান না পাওয়ায় উৎকণ্ঠায় রয়েছে তার পরিবার।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মারুফ হোসেন মিনার জানান, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোসলেউদ্দিন মাঝির একটি জেলেসহ ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশসহ মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে।
বৈরী আবহাওয়ায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার ভাষান চরের মেঘনা নদীতে নয় মাঝিমাল্লা নিয়ে মাছ ধরার ট্রলার ডুবির ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন নয়জন জেলে। ঘটনার দুই দিন পেরিয়ে গেলেও তারা উদ্ধার না হওয়ায় উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছে জেলে পরিবারগুলো।
এদিকে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযান পরিচালনায় ব্যাহত হচ্ছে বলে জানান চরমানিকা কোস্টগার্ড স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার সানোয়ার হোসেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢালচর মৎস্য ঘাটে ফেরার পথে উত্তাল ঢেউয়ের কবলে পড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ঢালচর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলমগীর হোসেন জানান, মোসলেউদ্দিন মাঝির মালিকানাধীন নয়জন মাঝিমাল্লাসহ ঢালচর মৎস্য ঘাট থেকে বৃহস্পতিবার সকালে সাগর মোহনায় মাছ শিকারে যান তারা। মোসলেউদ্দিন নিজেই ট্রলারের মাঝির দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ বৈরী আবহাওয়া দেখে ঘাটে ফেরার পথে এদিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে উত্তাল ঢেউয়ে ট্রলার ডুবে যায়। এতে নয়জন জেলে নিখোঁজ হন।
প্রাথমিকভাবে নয়জন জেলের মধ্যে তিনজন জেলের নাম ও ঠিকানা জানা গেছে। তারা হলেন- জাহানপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোসলেউদ্দিন মাঝি, ঢালচর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সুজন ও একই এলাকার কাসেম মোল্লা। বাকি ছয়জনের নাম ও ঠিকানা এখনও জানা যায়নি।
নিখোঁজ জেলে সুজনের বাবা নুরে আলম জানান, সুজনের বয়স ১৮ বছর। তিনি অবিবাহিত। সংসারের হাল ধরতে তার ছেলে জীবিকার তাগিদে মাছ শিকারে নদীতে যায়। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে ঘাটে ফেরার পথে ট্রলার ডুবে যায়। দুইদিন হয়েছে এখনও ছেলের সন্ধান না পাওয়ায় উৎকণ্ঠায় রয়েছে তার পরিবার।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মারুফ হোসেন মিনার জানান, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোসলেউদ্দিন মাঝির একটি জেলেসহ ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে কোস্টগার্ড ও নৌ-পুলিশসহ মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্ধার অভিযান ব্যাহত হচ্ছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে