পটুয়াখালী প্রতিনিধি
এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। সকালে কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ভরিপাশা গ্রামের মেয়ে মোসা. তাসফিয়া। এমন সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হন বাবা মো. মাহাবুবুর রহমান।
স্বজনরা একই অটোরিকশায় বাবা-মেয়েকে তুলে নেন। তাসফিয়া নেমে যান পরীক্ষাকেন্দ্রে, বাবাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে বের হয়ে তাসফিয়া খবর পায়, বাবা আর বেঁচে নেই।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন পটুয়াখালীর বাউফলে ঘটেছে এ ঘটনা। এ দিন সকালে মাহবুবুর রহমানকে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাসফিয়া যে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, তার বাবা মাহবুবুর রহমান সেই কালিশুরি এসএ ইনস্টিটিউটেরই প্রধান শিক্ষক ছিলেন। বিদ্যালয়টির শিক্ষকরা জানান, মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী হওয়ায় বাবা প্রধান শিক্ষক হলেও কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব নেননি।
স্বজনরা জানান, বাবাকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালের পথে রেখেই তাসফিয়াকে পরীক্ষার কেন্দ্রে পাঠানো হয়। সে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার কিছুক্ষণের মধ্যেই তার বাবাকে মৃত ঘোষণা করেছিলেন চিকিৎসকরা। তবে পরীক্ষা চলাকালে তাসফিয়াকে সে কথা জানানো হয়নি। পরীক্ষা শেষ করে বের হওয়ার পর তাকে এ তথ্য জানালে কান্নায় ভেঙে পড়ে তাসফিয়া।
কালিশুরি এসএ ইনস্টিটিউটের সহকারী শিক্ষক মো. ইউসুফ বলেন, প্রধান শিক্ষক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুর খবরটি আমরা তাৎক্ষণিক জানতে পারি। তাসফিয়া তখন পরীক্ষার হলে। তাকে আমরা জানাতে পারিনি যে তার বাবা আর নেই। এটা জানালে সে হয়তো আর পরীক্ষাটাই দিতে পারত না।
তাফসিয়ার চাচা মনিরুল ইসলাম বলেন, তাফসিয়াকে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দিয়ে আমরা হাসপাতালে চলে যাই। ততক্ষণে ভাই (মাহবুবুর রহমান) মারা গেছেন। তাসফিয়া পরীক্ষা শেষ করে বের হলে তখন বাবার মৃত্যুর খবর তাকে দেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই সে ভেঙে পড়েছে।
এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। সকালে কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ভরিপাশা গ্রামের মেয়ে মোসা. তাসফিয়া। এমন সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হন বাবা মো. মাহাবুবুর রহমান।
স্বজনরা একই অটোরিকশায় বাবা-মেয়েকে তুলে নেন। তাসফিয়া নেমে যান পরীক্ষাকেন্দ্রে, বাবাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে বের হয়ে তাসফিয়া খবর পায়, বাবা আর বেঁচে নেই।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন পটুয়াখালীর বাউফলে ঘটেছে এ ঘটনা। এ দিন সকালে মাহবুবুর রহমানকে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তাসফিয়া যে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, তার বাবা মাহবুবুর রহমান সেই কালিশুরি এসএ ইনস্টিটিউটেরই প্রধান শিক্ষক ছিলেন। বিদ্যালয়টির শিক্ষকরা জানান, মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী হওয়ায় বাবা প্রধান শিক্ষক হলেও কেন্দ্র সচিবের দায়িত্ব নেননি।
স্বজনরা জানান, বাবাকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালের পথে রেখেই তাসফিয়াকে পরীক্ষার কেন্দ্রে পাঠানো হয়। সে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার কিছুক্ষণের মধ্যেই তার বাবাকে মৃত ঘোষণা করেছিলেন চিকিৎসকরা। তবে পরীক্ষা চলাকালে তাসফিয়াকে সে কথা জানানো হয়নি। পরীক্ষা শেষ করে বের হওয়ার পর তাকে এ তথ্য জানালে কান্নায় ভেঙে পড়ে তাসফিয়া।
কালিশুরি এসএ ইনস্টিটিউটের সহকারী শিক্ষক মো. ইউসুফ বলেন, প্রধান শিক্ষক মাহবুবুর রহমানের মৃত্যুর খবরটি আমরা তাৎক্ষণিক জানতে পারি। তাসফিয়া তখন পরীক্ষার হলে। তাকে আমরা জানাতে পারিনি যে তার বাবা আর নেই। এটা জানালে সে হয়তো আর পরীক্ষাটাই দিতে পারত না।
তাফসিয়ার চাচা মনিরুল ইসলাম বলেন, তাফসিয়াকে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দিয়ে আমরা হাসপাতালে চলে যাই। ততক্ষণে ভাই (মাহবুবুর রহমান) মারা গেছেন। তাসফিয়া পরীক্ষা শেষ করে বের হলে তখন বাবার মৃত্যুর খবর তাকে দেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই সে ভেঙে পড়েছে।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৪ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে