বরিশাল প্রতিনিধি
ইন্দুরকানীতে বিএনপির মিছিলে প্রকাশ্যে গুলি করার ১১ বছর পর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ১২৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বালিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামি হলেন– উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম মতিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান সেলিম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মৃধা মো. মনিরুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম এমরান, হাওলাদার মোয়াজ্জেম হোসেন, ইউসুফ আলী জমাদ্দার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মাতুব্বর, সাধারণ সম্পাদক শাহীন গাজী, সাংগঠনিক সম্পাদক শাওন তালুকদার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান ছগির, বালিপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নাসির উদ্দিন সেপাই। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলা থেকে জানা যায়, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে ২০১৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বালিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি মিছিল করে। মিছিলের শেষ পর্যায়ে বালিপাড়া বাজারের আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সহসভাপতি মোয়াজ্জেল হাওলাদার ও তার ভাই তোফাজ্জেল হাওলাদার, যুবলীগের সাবেক সভাপতি নাসিরউদ্দিন সেপাইয়ের নেতৃত্বে গুলি করা হয়। গুলিতে ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবুল কালাম শিকদার, ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, স্থানীয় বিএনপি কর্মী রুহুল আমিন, মোয়াজ্জেম সেপাইসহ ১৫ নেতাকর্মী আহত হন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের ১২৬ নেতাকর্মীর নামে মামলাটি করা হয়।
উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার জানান, আওয়ামী লীগের নেতাদের নির্দেশে বালিপাড়া বাজারে বিএনপির মিছিলে প্রকাশ্যে গুলি করা হয়। এতে ১৫ জন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়। তখন থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাওলাদার মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, যারা মিছিলে গুলি করেছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হতে পারে। কিন্তু যারা এর সঙ্গে জড়িত না, তাদের হয়রানি না করার দাবি জানান তিনি।
ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, তথ্যপ্রমাণসহ ১২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি রয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ইন্দুরকানীতে বিএনপির মিছিলে প্রকাশ্যে গুলি করার ১১ বছর পর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ১২৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বালিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামি হলেন– উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম মতিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান সেলিম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মৃধা মো. মনিরুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম এমরান, হাওলাদার মোয়াজ্জেম হোসেন, ইউসুফ আলী জমাদ্দার, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মাতুব্বর, সাধারণ সম্পাদক শাহীন গাজী, সাংগঠনিক সম্পাদক শাওন তালুকদার, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকুর রহমান ছগির, বালিপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নাসির উদ্দিন সেপাই। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলা থেকে জানা যায়, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার খুলনা বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে ২০১৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বালিপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি মিছিল করে। মিছিলের শেষ পর্যায়ে বালিপাড়া বাজারের আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয় থেকে ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সহসভাপতি মোয়াজ্জেল হাওলাদার ও তার ভাই তোফাজ্জেল হাওলাদার, যুবলীগের সাবেক সভাপতি নাসিরউদ্দিন সেপাইয়ের নেতৃত্বে গুলি করা হয়। গুলিতে ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবুল কালাম শিকদার, ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, স্থানীয় বিএনপি কর্মী রুহুল আমিন, মোয়াজ্জেম সেপাইসহ ১৫ নেতাকর্মী আহত হন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের ১২৬ নেতাকর্মীর নামে মামলাটি করা হয়।
উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার জানান, আওয়ামী লীগের নেতাদের নির্দেশে বালিপাড়া বাজারে বিএনপির মিছিলে প্রকাশ্যে গুলি করা হয়। এতে ১৫ জন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়। তখন থানায় অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাওলাদার মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, যারা মিছিলে গুলি করেছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ হতে পারে। কিন্তু যারা এর সঙ্গে জড়িত না, তাদের হয়রানি না করার দাবি জানান তিনি।
ইন্দুরকানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার জানান, তথ্যপ্রমাণসহ ১২৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেওয়ায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি রয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে