পটুয়াখালী প্রতিনিধি
ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে মেঘনা নদীতে পরে নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পরে আবুল কালাম আজাদ মৃধা (৫২) নামে এক যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মেঘনা নদীর জেলেরা চাঁদপুরের মেঘনদীর বালুর চর এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেন। পরে ওই এলাকার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে মৃতের একমাত্র ছেলেসহ পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থানে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন।
মৃত আবুল কালামের বাড়ি উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের কপুরকাঠি গ্রামে। তার বাবার নাম হাসেম মৃধা। তিনি চট্রগ্রামে একটি প্রিন্টি হাঊজে ম্যানেজার হিসেবে চাকরি করতেন।
জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল বিকেলে বাউফলের কালাইয়া লঞ্চ ঘাট থেকে কালাইয়া টু ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চে আবুল কালাম যাত্রী হয়ে ওঠেন। লঞ্চটি রাত সাড়ে ১১টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রমকালে তিনি পড়ে যান।
আবুল কালাম আজাদের ছেলে তাওসিফ হোসেন জানান, তার বাবা সোমবার বিকেল ৪টার দিকে ঢাকা হয়ে চট্রগ্রাম যাওয়ার উদ্দেশ্য কালাইয়া লঞ্চঘাট থেকে ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চে উঠেন। রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি লঞ্চের কার্নিশে হাটঁহাঁটি করার সময়ে চাঁদপুর জেলার নীলকমল উপজেলার মাঝের চর পয়েন্টে মেঘনা নদীতে পরে যান বলে খবর পান। এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অনুসন্ধান কাজ চালিয়েও তার সন্ধান পাননি। এই ঘটনার ৪দিন পর আজ সকালে ওই এলাকার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে তার বাবার মরদেহ উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছান।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, বিষয়টি পুলিশ অবহিত হয়েছে। মরদেহ আনতে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গেছে।
ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে মেঘনা নদীতে পরে নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পরে আবুল কালাম আজাদ মৃধা (৫২) নামে এক যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মেঘনা নদীর জেলেরা চাঁদপুরের মেঘনদীর বালুর চর এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেন। পরে ওই এলাকার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে মৃতের একমাত্র ছেলেসহ পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থানে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন।
মৃত আবুল কালামের বাড়ি উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের কপুরকাঠি গ্রামে। তার বাবার নাম হাসেম মৃধা। তিনি চট্রগ্রামে একটি প্রিন্টি হাঊজে ম্যানেজার হিসেবে চাকরি করতেন।
জানা গেছে, গত ৭ এপ্রিল বিকেলে বাউফলের কালাইয়া লঞ্চ ঘাট থেকে কালাইয়া টু ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চে আবুল কালাম যাত্রী হয়ে ওঠেন। লঞ্চটি রাত সাড়ে ১১টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রমকালে তিনি পড়ে যান।
আবুল কালাম আজাদের ছেলে তাওসিফ হোসেন জানান, তার বাবা সোমবার বিকেল ৪টার দিকে ঢাকা হয়ে চট্রগ্রাম যাওয়ার উদ্দেশ্য কালাইয়া লঞ্চঘাট থেকে ঈগল-৫ নামের একটি যাত্রীবাহী দোতালা লঞ্চে উঠেন। রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি লঞ্চের কার্নিশে হাটঁহাঁটি করার সময়ে চাঁদপুর জেলার নীলকমল উপজেলার মাঝের চর পয়েন্টে মেঘনা নদীতে পরে যান বলে খবর পান। এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে অনুসন্ধান কাজ চালিয়েও তার সন্ধান পাননি। এই ঘটনার ৪দিন পর আজ সকালে ওই এলাকার জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে তার বাবার মরদেহ উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছান।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, বিষয়টি পুলিশ অবহিত হয়েছে। মরদেহ আনতে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গেছে।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৪ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে