গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে জমি নিয়ে চাচা-ভাতিজার বিরোধের জেরে ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলামের দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগ ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জৈনাবাজার কাঠ মহলের লেবু মিয়ার মার্কেটে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে দোকানের কর্মচারীদের বের করে দিয়ে দোকান ঘরে ছাত্রদল নেতার নির্দেশে তালা ঝুলিয়ে দেন ফরহাদ মিয়া।
ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের কাশিমপুর (নয়াপাড়া) গামের মৃত আব্দুছ ছামাদের ছেলে।
অভিযুক্ত ওবায়দুল ইসলাম উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল কমিটির সহসভাপতি।
ফরহাদ মিয়া একই উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের আবদার গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবু গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের মৃত আমিন উদ্দিনের ছেলে। ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল সম্পর্কে তার ভাতিজা।
ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম জানান, আবদার গ্রামের ফরহাদ মিয়া নিজেকে দোকানের মালিক পরিচয় দিয়ে তার কাছে ৫০ হাজার টাকা জামানত চেয়েছিলেন। পরে মৌখিক চুক্তিতে ৩০ হাজার টাকা জামানত এবং মাসিক পাঁচ হাজার টাকা ভাড়া ঠিক হয়।
দোকানটি ভাড়া নেওয়ার কয়েক দিন পর সফিকুল জানতে পারেন ফরহাদ আসলে দোকানের মালিক নন। এই বিষয়টি জানার পর তিনি ফরহাদকে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ফরহাদ তাকে হুমকি দিতে শুরু করেন।
দোকান ভাড়া নেওয়ার কিছুদিন পর সফিকুলের সঙ্গে দোকানের প্রকৃত মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুর যোগাযোগ হয়। লেবু জানতে চান, কাকে জামানত দিয়ে তিনি দোকান ভাড়া নিয়েছেন। সবকিছু জানার পর লেবু সফিকুলের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করেন।
সফিকুল বলেন, উনি (জাহাঙ্গীর আলম লেবু) আমাকে বললেন, জায়গা এবং দোকান আমার, তুমি আরেকজনকে কেন জামানত দেবে? এরপর ৩০ হাজার টাকা জামানত এবং মাসিক পাঁচ হাজার টাকা ভাড়ায় ১০০ টাকার দুটি স্ট্যাম্পে তাদের মধ্যে লিখিত চুক্তি হয়।
আগস্ট মাসের মাঝামাঝি সময়ে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ১ সেপ্টেম্বর থেকে দোকান ছেড়ে দিতে বলেন। সফিকুল বিষয়টি দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুকে জানালে তিনি তাকে ব্যবসা চালিয়ে যেতে বলেন।
সফিকুল রাজনীতি ডটকমকে বলেন, রোববার রাতে তার দোকানের কর্মচারীরা আসবাবপত্র তৈরির কাজ করছিল। সোমবার সকালে সেগুলোর ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভোর ৬টার দিকে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুলের নির্দেশে ফরহাদ এসে কর্মচারীদের বের করে দিয়ে দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেয়। সফিকুল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চাচা-ভাতিজার মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ থাকতেই পারে, কিন্তু তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কেন তালা দেওয়া হবে? এর ফলে তৈরি আসবাবপত্রগুলোও ডেলিভারি দেওয়া যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ইসলাম রাজনীতি ডটকমকে বলেন, জাহাঙ্গীর আলম লেবু আমার চাচা। বাজারের জায়গাগুলো এখনো আমাদের মাঝে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি। আমি সবাইকে নিয়ে সন্ধ্যায় বসব।
এটুকু বলেই মোবাইল ফোনের কল কেটে দেন তিনি। এরপর কল করলে আর রিসিভ করেননি।
ওই জায়গা ও দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুর মোবাইল বন্ধ থাকায় এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
গাজীপুরের শ্রীপুরে জমি নিয়ে চাচা-ভাতিজার বিরোধের জেরে ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলামের দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগ ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জৈনাবাজার কাঠ মহলের লেবু মিয়ার মার্কেটে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে দোকানের কর্মচারীদের বের করে দিয়ে দোকান ঘরে ছাত্রদল নেতার নির্দেশে তালা ঝুলিয়ে দেন ফরহাদ মিয়া।
ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের কাশিমপুর (নয়াপাড়া) গামের মৃত আব্দুছ ছামাদের ছেলে।
অভিযুক্ত ওবায়দুল ইসলাম উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল কমিটির সহসভাপতি।
ফরহাদ মিয়া একই উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের আবদার গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবু গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের মৃত আমিন উদ্দিনের ছেলে। ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল সম্পর্কে তার ভাতিজা।
ফার্নিচার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম জানান, আবদার গ্রামের ফরহাদ মিয়া নিজেকে দোকানের মালিক পরিচয় দিয়ে তার কাছে ৫০ হাজার টাকা জামানত চেয়েছিলেন। পরে মৌখিক চুক্তিতে ৩০ হাজার টাকা জামানত এবং মাসিক পাঁচ হাজার টাকা ভাড়া ঠিক হয়।
দোকানটি ভাড়া নেওয়ার কয়েক দিন পর সফিকুল জানতে পারেন ফরহাদ আসলে দোকানের মালিক নন। এই বিষয়টি জানার পর তিনি ফরহাদকে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ফরহাদ তাকে হুমকি দিতে শুরু করেন।
দোকান ভাড়া নেওয়ার কিছুদিন পর সফিকুলের সঙ্গে দোকানের প্রকৃত মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুর যোগাযোগ হয়। লেবু জানতে চান, কাকে জামানত দিয়ে তিনি দোকান ভাড়া নিয়েছেন। সবকিছু জানার পর লেবু সফিকুলের সঙ্গে নতুন করে চুক্তি করেন।
সফিকুল বলেন, উনি (জাহাঙ্গীর আলম লেবু) আমাকে বললেন, জায়গা এবং দোকান আমার, তুমি আরেকজনকে কেন জামানত দেবে? এরপর ৩০ হাজার টাকা জামানত এবং মাসিক পাঁচ হাজার টাকা ভাড়ায় ১০০ টাকার দুটি স্ট্যাম্পে তাদের মধ্যে লিখিত চুক্তি হয়।
আগস্ট মাসের মাঝামাঝি সময়ে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ১ সেপ্টেম্বর থেকে দোকান ছেড়ে দিতে বলেন। সফিকুল বিষয়টি দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুকে জানালে তিনি তাকে ব্যবসা চালিয়ে যেতে বলেন।
সফিকুল রাজনীতি ডটকমকে বলেন, রোববার রাতে তার দোকানের কর্মচারীরা আসবাবপত্র তৈরির কাজ করছিল। সোমবার সকালে সেগুলোর ডেলিভারি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভোর ৬টার দিকে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুলের নির্দেশে ফরহাদ এসে কর্মচারীদের বের করে দিয়ে দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেয়। সফিকুল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, চাচা-ভাতিজার মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ থাকতেই পারে, কিন্তু তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কেন তালা দেওয়া হবে? এর ফলে তৈরি আসবাবপত্রগুলোও ডেলিভারি দেওয়া যাচ্ছে না।
জানতে চাইলে ছাত্রদল নেতা ওবায়দুল ইসলাম রাজনীতি ডটকমকে বলেন, জাহাঙ্গীর আলম লেবু আমার চাচা। বাজারের জায়গাগুলো এখনো আমাদের মাঝে ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়নি। আমি সবাইকে নিয়ে সন্ধ্যায় বসব।
এটুকু বলেই মোবাইল ফোনের কল কেটে দেন তিনি। এরপর কল করলে আর রিসিভ করেননি।
ওই জায়গা ও দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম লেবুর মোবাইল বন্ধ থাকায় এ বিষয়ে তার বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
কলেজের তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অযোগ্যতা, পাঠদানের সুশৃঙ্খল পরিবেশ নষ্ট করা ও শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এসব অভিযোগে তারা ওই তিন শিক্ষককে বদলি করে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন।
১ দিন আগেরোববার সকালে ওই ছাত্রী শিক্ষকের বাসা থেকে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরতে সড়কের পাশে ইজিবাইকের জন্য অপেক্ষা করছিল। ওই সময় সড়কে লোকজনের উপস্থিতি ছিল কম। সুযোগ পেয়ে কবীর হোসেন মেয়েটির মুখ চেপে ধরে তাকে পাঁজাকোলা করে কাছাকাছি একটি পরিত্যক্ত ভবনের দোতলায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালান।
১ দিন আগে