বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে জেলায় হরতাল পালিত হচ্ছে।
হরতাল চলাকালীন সময়ে হরতাল সমর্থকরা জেলা নির্বাচন অফিসে তালা ঝুলিয়ে তাদের প্রতিবাদ জানায়।
এই কর্মসূচির কারণে জেলার ১৬টি রুটে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
সকাল বেলা হরতাল সমর্থকরা মিছিলের সঙ্গে জেলা নির্বাচন অফিসের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন। কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে তারা জেলা প্রশাসক ও জজ আদালতের প্রধান ফটক ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এই কর্মসূচিতে বিএনপি, জামায়াত ইসলামী, খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও এনসিপির নেতাকর্মীরা সক্রিয় অংশ নেন।
হরতালের কারণে বাগেরহাটের ১৬টি রুটে দূরপাল্লার কোনো বাস চলাচল করেনি। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
যাত্রীরা বলেন, ‘আমার জরুরি কাজে ঢাকায় যেতে হবে। কিন্তু বাস বন্ধ থাকায় যেতে পারছি না। বিকল্প পথে গেলে তিন-চার গুণ ভাড়া দিতে হচ্ছে। হরতালে সাধারণ মানুষই সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ে।’
বাগেরহাট যুব দলের সাবেক সভাপতি ফকির তারিকুল হাসান বলেন, ‘আসন কমানোর সিদ্ধান্ত জনগণের স্বার্থবিরোধী। তাই শান্তিপূর্ণ হরতালের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানাচ্ছি। জনগণ আমাদের আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিচ্ছে।’
বাগেরহাট জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অন্যায্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালন করা হচ্ছে। জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলনেই আমরা এই কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।’
হরতালের কারণে শহরের অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এসময় জেলা নির্বাচন অফিস, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও জজ আদালতসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে জেলায় হরতাল পালিত হচ্ছে।
হরতাল চলাকালীন সময়ে হরতাল সমর্থকরা জেলা নির্বাচন অফিসে তালা ঝুলিয়ে তাদের প্রতিবাদ জানায়।
এই কর্মসূচির কারণে জেলার ১৬টি রুটে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
সকাল বেলা হরতাল সমর্থকরা মিছিলের সঙ্গে জেলা নির্বাচন অফিসের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান নেন। কিছুক্ষণ অবস্থান শেষে তারা জেলা প্রশাসক ও জজ আদালতের প্রধান ফটক ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এই কর্মসূচিতে বিএনপি, জামায়াত ইসলামী, খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও এনসিপির নেতাকর্মীরা সক্রিয় অংশ নেন।
হরতালের কারণে বাগেরহাটের ১৬টি রুটে দূরপাল্লার কোনো বাস চলাচল করেনি। ফলে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
যাত্রীরা বলেন, ‘আমার জরুরি কাজে ঢাকায় যেতে হবে। কিন্তু বাস বন্ধ থাকায় যেতে পারছি না। বিকল্প পথে গেলে তিন-চার গুণ ভাড়া দিতে হচ্ছে। হরতালে সাধারণ মানুষই সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ে।’
বাগেরহাট যুব দলের সাবেক সভাপতি ফকির তারিকুল হাসান বলেন, ‘আসন কমানোর সিদ্ধান্ত জনগণের স্বার্থবিরোধী। তাই শান্তিপূর্ণ হরতালের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানাচ্ছি। জনগণ আমাদের আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিচ্ছে।’
বাগেরহাট জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা রেজাউল করিম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অন্যায্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালন করা হচ্ছে। জনগণের স্বার্থ রক্ষার আন্দোলনেই আমরা এই কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।’
হরতালের কারণে শহরের অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এসময় জেলা নির্বাচন অফিস, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও জজ আদালতসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী জানান, বিকেলে র্যাব সদস্যরা দুটি গাড়ি নিয়ে গিয়ে মোশারফের দোকানে ঢুকে তাকে অস্ত্রসহ আটকের কথা জানান। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, র্যাব গাড়িতে করে অস্ত্র এনে মোশারফ হোসেনকে ফাঁসিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেঅবরোধ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে ‘সীমানা বদল নয়, জনগণের অধিকার চাই’, ‘জনগণের কণ্ঠস্বর, দমিয়ে রাখা যাবে না’, ‘নির্বাচন কমিশনের অবৈধ গেজেট, মানি না মানব না’ ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছিলেন অবরোধকারীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেগোপাল ঘাটিয়া এলাকায় দ্বিতীয় অভিযানে সশস্ত্র অবস্থায় একজনকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, পাঁচ রাউন্ড গুলি, ১৯৯ রাউন্ড ২২ ক্যালিবারের গুলি, দুটি পাসপোর্ট, ১৩টি মোবাইল ফোন, রাইফেলের বাটসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগে