
জয়পুরহাট প্রতিনিধি

জয়পুরহাটে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী 'কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস' ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এই ঘটনায় প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় উদ্ধার কাজ শেষ হলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৪টার দিকে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি লাইনচ্যুতের ঘটনা ঘটে।
সান্তাহার রেলওয়ে জংশনের মাস্টার মোছা. খাদিজা খাতুন বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে প্রায় দুই কিলোমিটার লাইনচ্যুত হয়। উদ্ধারকারী ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধার করেছে। এই সময় পঞ্চগড় এক্সপেস ট্রেন রাণীনগর স্টেশন ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন সান্তাহার জংশনে দাঁড়িয়ে ছিল।
আক্কেলপুর স্টেশন মাস্টার হাসিবুল ইসলাম বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটির লাইনচ্যুত বগিসহ অন্য বগিগুলো আক্কেলপুর স্টেশনে আনা হয়েছে। এই বগিগুলো জয়পুরহাট স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনটির অন্য বগির সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। লাইন পরিস্কার হলে সকাল সাড়ে ৯টায় সান্তাহার জংশন থেকে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়েছে। এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ‘কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস’ ট্রেন সান্তাহার জংশন স্টেশন ছেড়ে হলহলিয়া রেলসেতু পার হয়ে প্রায় দেড় কিলোমিটার পর বগি থেকে ধোঁয়া ও পোড়া গন্ধ বের হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পাওয়ার কারের দায়িত্বে থাকা লোকজনদের ঘটনাটি জানানো হয়। এরপর রোববার রাত পৌনে ৪টার দিকে ট্রেনটির বগি লাইনচ্যুত হওয়ার স্থান থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার পর ভদ্রকালী এলাকায় এসে থামানো হয়।

জয়পুরহাটে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী 'কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস' ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এই ঘটনায় প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় উদ্ধার কাজ শেষ হলে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৪টার দিকে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি লাইনচ্যুতের ঘটনা ঘটে।
সান্তাহার রেলওয়ে জংশনের মাস্টার মোছা. খাদিজা খাতুন বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে প্রায় দুই কিলোমিটার লাইনচ্যুত হয়। উদ্ধারকারী ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধার করেছে। এই সময় পঞ্চগড় এক্সপেস ট্রেন রাণীনগর স্টেশন ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেন সান্তাহার জংশনে দাঁড়িয়ে ছিল।
আক্কেলপুর স্টেশন মাস্টার হাসিবুল ইসলাম বলেন, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটির লাইনচ্যুত বগিসহ অন্য বগিগুলো আক্কেলপুর স্টেশনে আনা হয়েছে। এই বগিগুলো জয়পুরহাট স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনটির অন্য বগির সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। লাইন পরিস্কার হলে সকাল সাড়ে ৯টায় সান্তাহার জংশন থেকে সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়েছে। এখন ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ‘কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস’ ট্রেন সান্তাহার জংশন স্টেশন ছেড়ে হলহলিয়া রেলসেতু পার হয়ে প্রায় দেড় কিলোমিটার পর বগি থেকে ধোঁয়া ও পোড়া গন্ধ বের হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পাওয়ার কারের দায়িত্বে থাকা লোকজনদের ঘটনাটি জানানো হয়। এরপর রোববার রাত পৌনে ৪টার দিকে ট্রেনটির বগি লাইনচ্যুত হওয়ার স্থান থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার পর ভদ্রকালী এলাকায় এসে থামানো হয়।

আগুন নেভানোর পর দেখা যায়, একটি বগির কয়েকটি সিটের অংশবিশেষ পুড়ে গেছে। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো, অন্যান্য আরও কয়েকটি সিটে গান পাউডার জাতীয় মিশ্রণ ছড়িয়ে রাখা হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, দ্রুত আগুন ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে এগুলোতে পেট্রলজাতীয় তরল পদার্থ ঢালা হয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগে
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুই মাস আগে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ব্যয়ে নান্দাইল চৌরাস্তায় তিনটি, জামতলা বাজার, মুশুলী, নান্দাইল সদর ও কানুরামপুর এলাকায় একটি মোট সাতটি যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করে।
৯ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আগুনমুখা নদীর তীরের ছোট ঘরটিতে রাকীব পরিবার নিয়ে থাকতেন। পেশায় তিনি একজন জেলে। সোমবার শ্বশুরবাড়ি ১২নং গাববুনিয়া গ্রাম থেকে স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফেরেন। রাত গভীর হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ঘটে এই ঘটনা।
১ দিন আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ভারতে পালিয়ে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রায় ঘোষণার দিনে সোমবার (১৭ নভেম্বর) ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে উত্তেজনা থাকলে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) এই এলাকার পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক।
১ দিন আগে