
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

শেয়ারবাজারে টানা দরপতনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। একদিন কিছু পয়েন্ট বাড়লে পরের দিন কমছে তার দ্বিগুণ। টানা এক মাসের বেশি সময় ধরে এমন দরপতনে ঈদটাই ভালোভাবে করতে পারবেন কিনা সেই শঙ্কায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পতন থামানোরও দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই।
চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস বাজার কিছুটা ইতিবাচক ছিল। ওইদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছিল ৫১ পয়েন্ট। কিন্তু গতকাল সূচক কমেছে ৬৮ পয়েন্টে বেশি। আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) কমেছে প্রায় ২৩ পয়েন্ট। গত দুই দিনে ডিএসইর সূচক নেই ৯১ পয়েন্টের বেশি।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্ট। এরপর ৩০ কর্মদিবসের মাথায় সূচক ৬৮৫ পয়েন্ট হারিয়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭৬২ পয়েন্টে। এই ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে মাত্র ৪ কর্মদিবস সূচক ইতিবাচক ছিল। বাকি ২৬ কর্মদিবসই সূচক লাগামহীন পতনে ছিল।
এরপর গত বৃহস্পতিবার ও রোববার সূচক কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মনে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। তারা নতুন করে আশা বাঁধতে শুরুও করেছিল। কিন্তু গত সোমবার ও আজ মঙ্গলবার দুই দিনের পতনের ঝাপটায় তাদের সব আশা ধুলিস্যাৎ হয়ে গেছে। তারা এখন রীতিমতো বাক-শক্তিহীন। মুখ দিয়ে কোনো কথাও বের হচ্ছে না।
মঙ্গলবারের বাজার পর্যালোচনা
আজ মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২২.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৩৮ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৬.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ০১ পয়েন্টে।
আজ ডিএসইতে ৩৬৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৬৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ১০১ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
ডিএসইতে ৩৯০টি প্রতিষ্ঠানের ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ২৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ ৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
সিএসইতে ২০৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি প্রতিষ্ঠানের। আগের দিন সিএসইতে ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে দর বেড়েছিল ৬২টির, কমেছিল ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৮টি প্রতিষ্ঠানের।

শেয়ারবাজারে টানা দরপতনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। একদিন কিছু পয়েন্ট বাড়লে পরের দিন কমছে তার দ্বিগুণ। টানা এক মাসের বেশি সময় ধরে এমন দরপতনে ঈদটাই ভালোভাবে করতে পারবেন কিনা সেই শঙ্কায় রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পতন থামানোরও দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই।
চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস বাজার কিছুটা ইতিবাচক ছিল। ওইদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছিল ৫১ পয়েন্ট। কিন্তু গতকাল সূচক কমেছে ৬৮ পয়েন্টে বেশি। আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) কমেছে প্রায় ২৩ পয়েন্ট। গত দুই দিনে ডিএসইর সূচক নেই ৯১ পয়েন্টের বেশি।
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৬ হাজার ৪৪৭ পয়েন্ট। এরপর ৩০ কর্মদিবসের মাথায় সূচক ৬৮৫ পয়েন্ট হারিয়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ৭৬২ পয়েন্টে। এই ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে মাত্র ৪ কর্মদিবস সূচক ইতিবাচক ছিল। বাকি ২৬ কর্মদিবসই সূচক লাগামহীন পতনে ছিল।
এরপর গত বৃহস্পতিবার ও রোববার সূচক কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মনে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। তারা নতুন করে আশা বাঁধতে শুরুও করেছিল। কিন্তু গত সোমবার ও আজ মঙ্গলবার দুই দিনের পতনের ঝাপটায় তাদের সব আশা ধুলিস্যাৎ হয়ে গেছে। তারা এখন রীতিমতো বাক-শক্তিহীন। মুখ দিয়ে কোনো কথাও বের হচ্ছে না।
মঙ্গলবারের বাজার পর্যালোচনা
আজ মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২২.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৭৩৮ পয়েন্টে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৬.৩১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৬১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২ হাজার ০১ পয়েন্টে।
আজ ডিএসইতে ৩৬৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৬৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ১০১ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
ডিএসইতে ৩৯০টি প্রতিষ্ঠানের ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ২৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আজ ৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
সিএসইতে ২০৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১২৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি প্রতিষ্ঠানের। আগের দিন সিএসইতে ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে দর বেড়েছিল ৬২টির, কমেছিল ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৮টি প্রতিষ্ঠানের।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৪৭১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩ দিন আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ দিন আগে
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৪ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৪ দিন আগে