
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। তবে চলতি সপ্তাহে মুরগির দাম কমেছে।
গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৪০ টাকা কমে সোনালি কক মুরগি ২৭০ টাকায় এবং সোনালি হাইব্রিড ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ১৯০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৫৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
আলু আগের দামে বিক্রি হলেও পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (০৭) রাজধানীর বাজারগুলোর এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরবরাহ কমে যাওয়ায় শীত ও গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। এসব বাজারে শিম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বড় আকারের ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধাকপি বড় সাইজের ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, পাকা টমেটো প্রতি কেজি ২৫ থেকে ৪০ টাকা, গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, মটরশুটি ৮০ থেকে ১০০ টাকা, খিরাই ৬০ টাকা এবং শশা ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এসব বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজি বেগুন কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৮০ থেকে ১০০ টাকা, করলা ৮০ থেকে ১২০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা কেজি, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, কচুরমুখি ১২০ টাকা, কচুর লতি ১২০ টাকা, ঝিঙ্গা এবং কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এসব বাজারে লেবুর হালি ৫০ থেকে ৭০ টাকা, ধনে পাতা ১৪০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, চাল কুমড়া ৮০ টাকা পিস, ক্যাপসিকাম ১২০ টাকা এবং মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে লালশাক ১০ টাকা আঁটি, লাউশাক ৪০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, পালংশাক ১০ টাকা, কলমিশাক তিন আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৫০ টাকা এবং ডাটাশাক ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
এসব বাজারে আলুর দাম স্থিতিশীল রয়েছে। নতুন আলু ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বগুড়ার লাল আলু ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে ১০ টাকা কমে দেশি পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে আদা ১৪০ থেকে ২৮০ টাকা, রসুন দেশি ১২০ টাকা এবং ইন্ডিয়ান ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১৪০ টাকা, মুগ ডাল ১৮০ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, খেসারির ডাল ১৩০ টাকা, মিনিকেট চাল ৮২ থেকে ৯০ টাকা এবং নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চলতি সপ্তাহে মাছের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১১৫০-১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়, হাঁসের ডিম ২২০ টাকা ডজন, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। তবে চলতি সপ্তাহে মুরগির দাম কমেছে।
গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৪০ টাকা কমে সোনালি কক মুরগি ২৭০ টাকায় এবং সোনালি হাইব্রিড ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ২০ টাকা কমে ১৯০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৫৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
আলু আগের দামে বিক্রি হলেও পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (০৭) রাজধানীর বাজারগুলোর এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরবরাহ কমে যাওয়ায় শীত ও গ্রীষ্মকালীন সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। এসব বাজারে শিম কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বড় আকারের ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, বাঁধাকপি বড় সাইজের ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস, প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, পাকা টমেটো প্রতি কেজি ২৫ থেকে ৪০ টাকা, গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, মটরশুটি ৮০ থেকে ১০০ টাকা, খিরাই ৬০ টাকা এবং শশা ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এসব বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজি বেগুন কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৮০ থেকে ১০০ টাকা, করলা ৮০ থেকে ১২০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা কেজি, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, কচুরমুখি ১২০ টাকা, কচুর লতি ১২০ টাকা, ঝিঙ্গা এবং কাঁচামরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এসব বাজারে লেবুর হালি ৫০ থেকে ৭০ টাকা, ধনে পাতা ১৪০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, চাল কুমড়া ৮০ টাকা পিস, ক্যাপসিকাম ১২০ টাকা এবং মিষ্টি কুমড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে লালশাক ১০ টাকা আঁটি, লাউশাক ৪০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, পালংশাক ১০ টাকা, কলমিশাক তিন আঁটি ২০ টাকা, পুঁই শাক ৫০ টাকা এবং ডাটাশাক ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
এসব বাজারে আলুর দাম স্থিতিশীল রয়েছে। নতুন আলু ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বগুড়ার লাল আলু ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে ১০ টাকা কমে দেশি পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে আদা ১৪০ থেকে ২৮০ টাকা, রসুন দেশি ১২০ টাকা এবং ইন্ডিয়ান ২৩০ থেকে ২৪০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১৪০ টাকা, মুগ ডাল ১৮০ টাকা, ছোলা ১১০ টাকা, খেসারির ডাল ১৩০ টাকা, মিনিকেট চাল ৮২ থেকে ৯০ টাকা এবং নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
চলতি সপ্তাহে মাছের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। এসব বাজারে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৬৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১১৫০-১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়, হাঁসের ডিম ২২০ টাকা ডজন, দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে