
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রংপুর শহরের বাজারে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মসলা ও ডালের দাম অব্যাহতভাবে বেড়ে চলেছে। যা সাধারণ মানুষের জন্য বড় এক সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। সব ধরনের মসলার দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা বেড়েছে। ডালের দাম বস্তায় ৫০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
গত ২৭ জুলাই সকালে রংপুর সিটি বাজারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, জিরার কেজি ৭০০ টাকা, বড় এলাচ ২ হাজার ৬০০ টাকা, ছোট এলাচ ৩ হাজার ২০০ টাকা, গোলমরিচ ১ হাজার ২০০ টাকা, লং ১ হাজার ৬০০ টাকা, এবং সাদা এলাচ প্রকারভেদে ৩ হাজার ১০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা মসলা ব্যবসায়ী স্বপন কুমার রায় জানান, বাজেটের পরে সব ধরনের মসলার দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বেড়েছে। তবে তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি কেন মসলার দাম এত বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি জানান, মোকামে মসলার দাম বেড়ে যাওয়ায়, খুচরা ব্যবসায়ীদেরও বেশি দামে মসলা বিক্রি করতে হচ্ছে।
ডালের বাজারেও পরিবর্তন দেখা গেছে। মসুর ডালের দাম ২৫ কেজির বস্তা ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। বুটের ডাল, যা বাজেটের আগে ২ হাজার ২০০ টাকা ছিল, বর্তমানে তা ২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুগ ডালও ৩ হাজার ২০০ টাকা থেকে বেড়ে ৪ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ডিমের বাজারও অস্থির। বর্তমানে একেক দিন একেক দামে ডিম বিক্রি হচ্ছে। ডিম ব্যবসায়ী আতিকুল ইসলাম বলেন, ডিমের দাম বাড়লে আমরা কি করতে পারি? বর্তমানে প্রতি ডিম ১১ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে, ১০০ ডিম ১ হাজার ১০০ টাকা।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ রংপুরের উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। মসলা জাতীয় পণ্যগুলো দেশে উৎপাদিত না হওয়ায় দাম অনেক সময় ওঠানামা করে। তবে তিনি বলেন, ‘শিগগিরই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।’
রংপুরের ডিসি মোবাশ্বের হাসান বলেন, বাজেটের পরে খুচরা বাজারে ডাল ও মসলার দাম কিছুটা বেড়েছে। বিষয়টি সিরিয়াসলি দেখা হচ্ছে।
রংপুরের বাজারে মসলা ও ডালের দাম বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে।

রংপুর শহরের বাজারে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মসলা ও ডালের দাম অব্যাহতভাবে বেড়ে চলেছে। যা সাধারণ মানুষের জন্য বড় এক সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। সব ধরনের মসলার দাম কেজিতে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা বেড়েছে। ডালের দাম বস্তায় ৫০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
গত ২৭ জুলাই সকালে রংপুর সিটি বাজারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, জিরার কেজি ৭০০ টাকা, বড় এলাচ ২ হাজার ৬০০ টাকা, ছোট এলাচ ৩ হাজার ২০০ টাকা, গোলমরিচ ১ হাজার ২০০ টাকা, লং ১ হাজার ৬০০ টাকা, এবং সাদা এলাচ প্রকারভেদে ৩ হাজার ১০০ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা মসলা ব্যবসায়ী স্বপন কুমার রায় জানান, বাজেটের পরে সব ধরনের মসলার দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজিতে বেড়েছে। তবে তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি কেন মসলার দাম এত বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি জানান, মোকামে মসলার দাম বেড়ে যাওয়ায়, খুচরা ব্যবসায়ীদেরও বেশি দামে মসলা বিক্রি করতে হচ্ছে।
ডালের বাজারেও পরিবর্তন দেখা গেছে। মসুর ডালের দাম ২৫ কেজির বস্তা ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে, যা আগে ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। বুটের ডাল, যা বাজেটের আগে ২ হাজার ২০০ টাকা ছিল, বর্তমানে তা ২ হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুগ ডালও ৩ হাজার ২০০ টাকা থেকে বেড়ে ৪ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ডিমের বাজারও অস্থির। বর্তমানে একেক দিন একেক দামে ডিম বিক্রি হচ্ছে। ডিম ব্যবসায়ী আতিকুল ইসলাম বলেন, ডিমের দাম বাড়লে আমরা কি করতে পারি? বর্তমানে প্রতি ডিম ১১ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে, ১০০ ডিম ১ হাজার ১০০ টাকা।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ রংপুরের উপপরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। মসলা জাতীয় পণ্যগুলো দেশে উৎপাদিত না হওয়ায় দাম অনেক সময় ওঠানামা করে। তবে তিনি বলেন, ‘শিগগিরই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা হবে।’
রংপুরের ডিসি মোবাশ্বের হাসান বলেন, বাজেটের পরে খুচরা বাজারে ডাল ও মসলার দাম কিছুটা বেড়েছে। বিষয়টি সিরিয়াসলি দেখা হচ্ছে।
রংপুরের বাজারে মসলা ও ডালের দাম বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে প্রার্থীদের জামানত ও ভোটার তালিকার সিডি কেনার অর্থ ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমার সুবিধার্থে ২৭ ডিসেম্বর তফসিলি ব্যাংকের সকল শাখা খোলা থাকবে।
৭ দিন আগে
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই শুল্ক ছাড় ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
৭ দিন আগে
বিএফআইইউয়ের সেই প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল, ব্যাংকের এমডি পদে থাকা অবস্থায় মোসলেহ উদ্দিন নিজের ও স্ত্রীর নামে পাঁচটি ব্যাংক ও চারটি ব্রোকারেজ হাউজে অস্বাভাবিক পরিমাণ অর্থ জমা করেছিলেন। এমনকি তার নিজের ব্যাংক এনসিসির ঋণগ্রহীতা ও বিভিন্ন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান থেকেও তার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা জমা হওয়ার চাঞ্চল্
৮ দিন আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনা হবে।
৮ দিন আগে