
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজনের যে শর্ত প্রস্তাব করেছে, সেটি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল আলোচনায় অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ-এর সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই তুহিন, নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী এবং কল্যাণ সম্পাদক রফিক মৃধা।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, 'আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত ৪০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজনের শর্ত সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করছি। আমাদের দাবি হলো, রুলস অব অরিজিন বিবেচনায় বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য এই শর্ত শিথিল করা হোক। আমাদের জন্য এটি একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।'
তিনি বলেন, 'এটি এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়, এই বিষয়ে আলোচনা চলছে। আমাদের ব্যবসায়ী সমাজকে এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া উচিত। কারণ এটি আমাদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে।'
সরকার সময়মত সঠিকভাবে আলোচনায় অংশ নেয়নি - এমন অভিযোগ তুলে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, 'এটা সত্যিই উদ্বেগজনক যে, গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়গুলোতে ব্যবসায়ী সমাজকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। যদি সরকার সত্যিই পদক্ষেপ নিতে চায়, তাহলে সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সঠিকভাবে আলোচনা করা উচিত।'
এছাড়া, বিজিএমইএ সভাপতি কটন আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (AIT) আরোপের বিষয়েও প্রশ্ন তোলেন।
'যখন আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলছি, তাদের কটন কেনা বাড়াতে, তখন আমাদের দেশের সরকার কীভাবে আবার কটনে অগ্রিম আয়কর আরোপ করছে? এটি সত্যিই স্ববিরোধী,' মন্তব্য করেন তিনি।
কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, 'কিছু সমস্যা থাকলেও, ঈদের আগে কারখানাগুলোর বেতন-বোনাস পরিশোধের হার ৯৯% এর উপরে ছিল। শ্রমিকদের জন্য আইনগত পাওনা নিশ্চিত করতে আমরা শুরু থেকেই সংশ্লিষ্ট ফেডারেশনগুলোর সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।'
গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'আমাদের এ খাতের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে বৈদেশিক মুদ্রার আয় থেকে। সুতরাং সংবাদ প্রচারের আগে সঠিক তথ্য পরিবেশন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।'
এই বৈঠকে ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন, 'এ ধরনের আলোচনায় সাংবাদিকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা দেশের বাণিজ্যিক অগ্রগতির জন্য জরুরি।'

বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৪০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজনের যে শর্ত প্রস্তাব করেছে, সেটি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
গতকাল শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল আলোচনায় অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ-এর সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই তুহিন, নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী এবং কল্যাণ সম্পাদক রফিক মৃধা।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, 'আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত ৪০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজনের শর্ত সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করছি। আমাদের দাবি হলো, রুলস অব অরিজিন বিবেচনায় বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য এই শর্ত শিথিল করা হোক। আমাদের জন্য এটি একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।'
তিনি বলেন, 'এটি এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়, এই বিষয়ে আলোচনা চলছে। আমাদের ব্যবসায়ী সমাজকে এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া উচিত। কারণ এটি আমাদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে।'
সরকার সময়মত সঠিকভাবে আলোচনায় অংশ নেয়নি - এমন অভিযোগ তুলে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, 'এটা সত্যিই উদ্বেগজনক যে, গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়গুলোতে ব্যবসায়ী সমাজকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। যদি সরকার সত্যিই পদক্ষেপ নিতে চায়, তাহলে সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সঠিকভাবে আলোচনা করা উচিত।'
এছাড়া, বিজিএমইএ সভাপতি কটন আমদানিতে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (AIT) আরোপের বিষয়েও প্রশ্ন তোলেন।
'যখন আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বলছি, তাদের কটন কেনা বাড়াতে, তখন আমাদের দেশের সরকার কীভাবে আবার কটনে অগ্রিম আয়কর আরোপ করছে? এটি সত্যিই স্ববিরোধী,' মন্তব্য করেন তিনি।
কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, 'কিছু সমস্যা থাকলেও, ঈদের আগে কারখানাগুলোর বেতন-বোনাস পরিশোধের হার ৯৯% এর উপরে ছিল। শ্রমিকদের জন্য আইনগত পাওনা নিশ্চিত করতে আমরা শুরু থেকেই সংশ্লিষ্ট ফেডারেশনগুলোর সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।'
গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'আমাদের এ খাতের প্রায় ৮০ শতাংশ আসে বৈদেশিক মুদ্রার আয় থেকে। সুতরাং সংবাদ প্রচারের আগে সঠিক তথ্য পরিবেশন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।'
এই বৈঠকে ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন, 'এ ধরনের আলোচনায় সাংবাদিকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা দেশের বাণিজ্যিক অগ্রগতির জন্য জরুরি।'

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস। নতুন মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৯৮ হাজার ৮০১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৭০ হাজার ৩৯৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম এক লাখ ৪১
৪ দিন আগে
অন্যদিকে অনুরুদ্ধ কুমারা দিশানায়েকে মাত্র এক বছরের ব্যবধানে দেউলিয়া শ্রীলঙ্কার অর্থ–সামাজিক–রাজনৈতিক সূচককে সম্মানজনক উচ্চতায় তুলেছেন। দিশানায়েক নোবেলপ্রাপ্ত নন; আন্তর্জাতিক বাজারের ভাষ্যকারও নন। তবু তিনি নিজ দেশে দৃশ্যমান উন্নয়ন ঘটিয়েছেন।
৫ দিন আগে
এ বছর গ্লোবাল সোর্সিং এক্সপো হবে ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর। আর ডিটিএফ শুরু হবে আগামী ১ জানুয়ারি। উভয় মেলাই পূর্বাচলের বাংলাদেশ–চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টা
৫ দিন আগে
নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট সোনার দাম পড়বে দুই লাখ ১৩ হাজার ৭১৯ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট সোনার দাম প্রতি ভরি দুই লাখ ৪ হাজার ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট সোনার দাম প্রতি ভরি এক লাখ ৭৪ হাজার ৮৫৫ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ৪৫ হাজার ৫২০ টাকা।
৬ দিন আগে