ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সম্প্রতি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ সংরক্ষণ ও সরবরাহ আরও সহজ করতে একটি উন্নত এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম নিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে। ঢাকায় হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে অনুষ্ঠিত ‘হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার সামিট ২০২৫’-এ হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নি জিয়াওপেং (লিয়াম) এই নতুন ইএসএস সিস্টেমটি দেশের বাজারে উন্মোচন করেন।
বুধবার (২১ মে) হুয়াওয়ে বাংলাদেশ গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
হুয়াওয়ে বলছে, বাংলাদেশে বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুতের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে অনেক সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সৌরপ্রকল্পগুলোতে বিদ্যুৎ সংরক্ষণ প্রযুক্তির অভাব রয়েছে। হুয়াওয়ের এই নতুন ইএসএস সিস্টেম লুনা ২০০০-২১৫ সমস্যাগুলো দূর করবে।
হুয়াওয়ের উচ্চদক্ষতাসম্পন্ন এই নতুন এন+১ জেনারেশন লিকুইড অ্যান্ড এয়ার ইন্টেলিজেন্ট কুলিং এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি (ইএসএস) বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড— উভয় মোডেই কাজ করতে সক্ষম। কোনো ধরনের বিভ্রাট দেখা দিলে এটি নির্বিঘ্নে অফ-গ্রিড মোড চালু করে গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করবে। এ ছাড়া এতে অন-গ্রিড অপারেশনের সময় ব্যাকআপ পাওয়ার সিকিউরিটি অপারেশন্স সেন্টার (এসওসি) সেট করে অফ-গ্রিডে জরুরি সরবরাহের জন্য বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করা যায়।
দক্ষ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা ও উন্নত হাইব্রিড কুলিং অ্যালগরিদমের মাধ্যমে সিস্টেমটি ৯১ দশমিক ৩ শতাংশ রাউন্ড-ট্রিপের কার্যকারিতা প্রদানে সক্ষম। এর প্যাক-লেভেল অপটিমাইজেশন ২.০ সিস্টেম চার্জ ও ডিসচার্জের সীমাবদ্ধতা ছাড়াই রিয়েল-টাইম অ্যাকটিভ ব্যালান্সিং করতে পারে। ফলে সামগ্রিকভাবে ব্যবহারযোগ্য শক্তির পরিমাণ ২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
অনুষ্ঠানে শিল্পখাতে হুয়াওয়ের সহযোগীদের উপস্থিতিতে পণ্যটি উন্মোচন করা হয়। এ ছাড়া তারা মতবিনিময় ও কৌশলগত সহযোগিতার সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন। বিভিন্ন ইপিসি (ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রকিওরমেন্ট ও কন্সট্রাকশন) প্রতিষ্ঠান থেকে শতাধিক প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন হুয়াওয়ের শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারা। বক্তাদের মধ্যে ছিলেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উ জি (জেসন), হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নি জিয়াওপেং (লিয়াম) এবং হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার বিজনেসের ডিরেক্টর রেন জিয়ান্যু (জ্যামিসন)।
নি জিয়াওপেং বলেন, আমাদের নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি বাংলাদেশের সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উন্মোচন করা হয়েছে। এর ফলে কম খরচে আরও বেশি নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব। ‘হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার সামিট ২০২৫’-এর মাধ্যমে আমরা এমন একটি সহযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে চাই, যা বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহারকে ত্বরান্বিত করবে।
হুয়াওয়ের একটি সহযোগী ইপিসি প্রতিষ্ঠান কিংসান বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড মো. রাশেদুল করিম বলেন, বাংলাদেশের সৌরশক্তি খাতে হুয়াওয়ের নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম বড় পরিবর্তন আনবে। এটি যেমন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দক্ষতা ও জ্বালানি ব্যবহারের সক্ষমতা বাড়াবে, তেমন আমাদের মতো ইপিসি প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রাহকদের বাড়তি সুবিধা দিতে সাহায্য করবে। স্মার্ট ও নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা আরও দক্ষতার সঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের পাশাপাশি দেশে নির্ভরযোগ্য, টেকসই এবং আধুনিক শক্তি নিশ্চিত করতে পারব।
বাংলাদেশ সরকার নবায়নযোগ্য শক্তির উৎপাদনে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ নির্ধারণ করেছে। হুয়াওয়ে এ খাতে বাংলাদেশের অন্যতম দীর্ঘমেয়াদি সহযোগী। ২০২১ সাল থেকে হুয়াওয়ে দেশে নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে ময়মনসিংহের ১০০ মেগাওয়াট প্রকল্প ও ভোলার মনপুরা উপজেলায় দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ ২২ মেগাওয়াটের মাইক্রোগ্রিড।
শুধু ২০২৩ সালেই হুয়াওয়ে সফলভাবে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৭২টিরও বেশি সোলার রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে পাঁচটি নতুন ডিজিটাল পাওয়ার পণ্য বাজারে নিয়ে আসে। নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি বাংলাদেশে নিয়ে আসা হুয়াওয়ের দ্বিতীয় ইএসএস সল্যুশন।
সম্প্রতি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ সংরক্ষণ ও সরবরাহ আরও সহজ করতে একটি উন্নত এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম নিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে। ঢাকায় হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে অনুষ্ঠিত ‘হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার সামিট ২০২৫’-এ হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নি জিয়াওপেং (লিয়াম) এই নতুন ইএসএস সিস্টেমটি দেশের বাজারে উন্মোচন করেন।
বুধবার (২১ মে) হুয়াওয়ে বাংলাদেশ গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
হুয়াওয়ে বলছে, বাংলাদেশে বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুতের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে অনেক সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সৌরপ্রকল্পগুলোতে বিদ্যুৎ সংরক্ষণ প্রযুক্তির অভাব রয়েছে। হুয়াওয়ের এই নতুন ইএসএস সিস্টেম লুনা ২০০০-২১৫ সমস্যাগুলো দূর করবে।
হুয়াওয়ের উচ্চদক্ষতাসম্পন্ন এই নতুন এন+১ জেনারেশন লিকুইড অ্যান্ড এয়ার ইন্টেলিজেন্ট কুলিং এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি (ইএসএস) বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড— উভয় মোডেই কাজ করতে সক্ষম। কোনো ধরনের বিভ্রাট দেখা দিলে এটি নির্বিঘ্নে অফ-গ্রিড মোড চালু করে গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করবে। এ ছাড়া এতে অন-গ্রিড অপারেশনের সময় ব্যাকআপ পাওয়ার সিকিউরিটি অপারেশন্স সেন্টার (এসওসি) সেট করে অফ-গ্রিডে জরুরি সরবরাহের জন্য বিদ্যুৎ সংরক্ষণ করা যায়।
দক্ষ নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা ও উন্নত হাইব্রিড কুলিং অ্যালগরিদমের মাধ্যমে সিস্টেমটি ৯১ দশমিক ৩ শতাংশ রাউন্ড-ট্রিপের কার্যকারিতা প্রদানে সক্ষম। এর প্যাক-লেভেল অপটিমাইজেশন ২.০ সিস্টেম চার্জ ও ডিসচার্জের সীমাবদ্ধতা ছাড়াই রিয়েল-টাইম অ্যাকটিভ ব্যালান্সিং করতে পারে। ফলে সামগ্রিকভাবে ব্যবহারযোগ্য শক্তির পরিমাণ ২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
অনুষ্ঠানে শিল্পখাতে হুয়াওয়ের সহযোগীদের উপস্থিতিতে পণ্যটি উন্মোচন করা হয়। এ ছাড়া তারা মতবিনিময় ও কৌশলগত সহযোগিতার সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন। বিভিন্ন ইপিসি (ইঞ্জিনিয়ারিং, প্রকিওরমেন্ট ও কন্সট্রাকশন) প্রতিষ্ঠান থেকে শতাধিক প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন হুয়াওয়ের শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারা। বক্তাদের মধ্যে ছিলেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উ জি (জেসন), হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নি জিয়াওপেং (লিয়াম) এবং হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার বিজনেসের ডিরেক্টর রেন জিয়ান্যু (জ্যামিসন)।
নি জিয়াওপেং বলেন, আমাদের নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি বাংলাদেশের সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উন্মোচন করা হয়েছে। এর ফলে কম খরচে আরও বেশি নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব। ‘হুয়াওয়ে ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার সামিট ২০২৫’-এর মাধ্যমে আমরা এমন একটি সহযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে চাই, যা বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহারকে ত্বরান্বিত করবে।
হুয়াওয়ের একটি সহযোগী ইপিসি প্রতিষ্ঠান কিংসান বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড মো. রাশেদুল করিম বলেন, বাংলাদেশের সৌরশক্তি খাতে হুয়াওয়ের নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম বড় পরিবর্তন আনবে। এটি যেমন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দক্ষতা ও জ্বালানি ব্যবহারের সক্ষমতা বাড়াবে, তেমন আমাদের মতো ইপিসি প্রতিষ্ঠানগুলোকে গ্রাহকদের বাড়তি সুবিধা দিতে সাহায্য করবে। স্মার্ট ও নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা আরও দক্ষতার সঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের পাশাপাশি দেশে নির্ভরযোগ্য, টেকসই এবং আধুনিক শক্তি নিশ্চিত করতে পারব।
বাংলাদেশ সরকার নবায়নযোগ্য শক্তির উৎপাদনে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ নির্ধারণ করেছে। হুয়াওয়ে এ খাতে বাংলাদেশের অন্যতম দীর্ঘমেয়াদি সহযোগী। ২০২১ সাল থেকে হুয়াওয়ে দেশে নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করে আসছে। এর মধ্যে রয়েছে ময়মনসিংহের ১০০ মেগাওয়াট প্রকল্প ও ভোলার মনপুরা উপজেলায় দেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ ২২ মেগাওয়াটের মাইক্রোগ্রিড।
শুধু ২০২৩ সালেই হুয়াওয়ে সফলভাবে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ৭২টিরও বেশি সোলার রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে পাঁচটি নতুন ডিজিটাল পাওয়ার পণ্য বাজারে নিয়ে আসে। নতুন এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেমটি বাংলাদেশে নিয়ে আসা হুয়াওয়ের দ্বিতীয় ইএসএস সল্যুশন।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, স্থলবন্দর ব্যবহারে বিধিনিষেধ প্রয়োগের এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকলে তাতে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি আরও জটিল ও বাধাগ্রস্ত হবে। এতে ভারতীয় আমদানিকারকরাও ক্ষতির মুখে পড়বেন বলে তারা কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।
৪ দিন আগেআগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। রোববার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় এই এডিপি অনুমোদন দেওয়া হয়।
৪ দিন আগেব্যাংক থেকে ডলার কেনাবেচায় কোনো ধরনের অতিরিক্ত মাশুল আদায় করা যাবে না। বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টে ডলার সংযুক্তি (এনডোর্সমেন্ট) করতে চাইলে এখন থেকে ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা পর্যন্ত ফি নিতে পারবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শনিবার (১৭ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবৃদ্ধি ও নীতি বিভাগ (বিআ
৪ দিন আগেমার্কেন্টাইল ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড যৌথভাবে পাঁচটি নতুন কার্ডসেবা চালু করেছে। শনিবার (১৭ মে) রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে কার্ডসেবার উদ্বোধন করেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
৪ দিন আগে