
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ব্যাংক হলিডে উপলক্ষে আগামীকাল মঙ্গলবার (১ জুলাই) দেশের সকল ব্যাংকে গ্রাহক লেনদেন বন্ধ থাকবে। এদিন বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র জানিয়েছে, প্রতিবছর ১ জুলাই দেশের ব্যাংক খাতে ‘অর্ধবার্ষিক সমাপনী’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ সময় ব্যাংকগুলো ছয় মাসের হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এই কাজের সুবিধার্থে দিনটি ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়।
ব্যাংক হলিডে কেন হয়?
বছরের মাঝপথে অর্থাৎ ১ জুলাই ব্যাংকগুলো তাদের বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্র করে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এটি একটি সময়সাপেক্ষ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এ সময় ব্যাংক কর্মকর্তারা যেন নির্বিঘ্নে অভ্যন্তরীণ হিসাব ও প্রশাসনিক কাজ করতে পারেন, তাই এদিন গ্রাহকদের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকে।
এদিন ব্যাংকের কোনো শাখা থেকে টাকা জমা বা উত্তোলন করা যাবে না। বন্ধ থাকবে চেক নিষ্পত্তি, ডিমান্ড ড্রাফট, পে অর্ডার, এটিএম ট্রানজেকশন, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আন্তঃব্যাংক লেনদেনসহ যাবতীয় কার্যক্রম।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ শাখা সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। এসব অফিসে শুধু প্রশাসনিক ও হিসাবসংক্রান্ত কার্যক্রম চলবে।
শেয়ারবাজারও বন্ধ থাকবে
ব্যাংক হলিডের কারণে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এও লেনদেন হবে না। কেননা শেয়ারবাজারের প্রায় সব লেনদেন ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। ফলে ব্যাংক বন্ধ থাকলে স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজারের কার্যক্রমও বন্ধ রাখা হয়।
৩১ ডিসেম্বরও থাকে ব্যাংক হলিডে
প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব গুছিয়ে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। তাই ওই দিনটিও ‘ব্যাংক হলিডে’ হিসেবে পালন করা হয়।

ব্যাংক হলিডে উপলক্ষে আগামীকাল মঙ্গলবার (১ জুলাই) দেশের সকল ব্যাংকে গ্রাহক লেনদেন বন্ধ থাকবে। এদিন বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্র জানিয়েছে, প্রতিবছর ১ জুলাই দেশের ব্যাংক খাতে ‘অর্ধবার্ষিক সমাপনী’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এ সময় ব্যাংকগুলো ছয় মাসের হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এই কাজের সুবিধার্থে দিনটি ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়।
ব্যাংক হলিডে কেন হয়?
বছরের মাঝপথে অর্থাৎ ১ জুলাই ব্যাংকগুলো তাদের বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্র করে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। এটি একটি সময়সাপেক্ষ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এ সময় ব্যাংক কর্মকর্তারা যেন নির্বিঘ্নে অভ্যন্তরীণ হিসাব ও প্রশাসনিক কাজ করতে পারেন, তাই এদিন গ্রাহকদের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকে।
এদিন ব্যাংকের কোনো শাখা থেকে টাকা জমা বা উত্তোলন করা যাবে না। বন্ধ থাকবে চেক নিষ্পত্তি, ডিমান্ড ড্রাফট, পে অর্ডার, এটিএম ট্রানজেকশন, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আন্তঃব্যাংক লেনদেনসহ যাবতীয় কার্যক্রম।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ শাখা সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। এসব অফিসে শুধু প্রশাসনিক ও হিসাবসংক্রান্ত কার্যক্রম চলবে।
শেয়ারবাজারও বন্ধ থাকবে
ব্যাংক হলিডের কারণে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এও লেনদেন হবে না। কেননা শেয়ারবাজারের প্রায় সব লেনদেন ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। ফলে ব্যাংক বন্ধ থাকলে স্বাভাবিকভাবেই পুঁজিবাজারের কার্যক্রমও বন্ধ রাখা হয়।
৩১ ডিসেম্বরও থাকে ব্যাংক হলিডে
প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব গুছিয়ে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন তৈরি করে। তাই ওই দিনটিও ‘ব্যাংক হলিডে’ হিসেবে পালন করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সময়ে ব্যাংকিং খাতে কোনো শূন্যতা বা প্রশাসনিক বিঘ্ন তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
লেনদেনে আজ উল্লেখযোগ্য গতি লক্ষ্য করা গেছে। আজ মোট ২ লাখ ৯ হাজার ৩৭৪টি ট্রেডের মাধ্যমে মোট ২৩ কোটি ৯৪ লাখ ৫ হাজার ৫০৫টি শেয়ার ও ইউনিটের হাতবদল হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৩৫ কোটি ৯৫ লাখ এক হাজার ১১৩ টাকা। আজ দিন শেষে মোট ৩৯১টি সিকিউরিটিজের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫৯টির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছ
৭ দিন আগে
রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বাড়ল ৫৩ হাজার কোটি টাকা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৩ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সোমবার (২৪ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বছরের শুরুতে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ছিল চার লাখ নিরানব্বই হাজার কোটি টাকা, যা সংশোধ
৭ দিন আগে
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে করার কারণে খরচ বাড়বে। তবে নির্বাচন এবং গণভোটের বাজেট নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। তপসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের চাহিদার ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া হবে।’
৮ দিন আগে