

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নতুন নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা কলি’ তালিকাভুক্ত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নতুন প্রতীকের তালিকা প্রকাশ করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাহিদা ‘শাপলা’ প্রতীক দিতে নারাজ ইসি বিকল্প হিসেবে এই প্রতীক সংযোজন করেছে। তবে এ সিদ্ধান্তে এনসিপি অসন্তুষ্টি জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করে ইসি গেজেট প্রকাশ করার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জহুরুল ইসলাম মুসা তার দলের অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন।
মুসা বলেন, ‘শাপলা কলি’ দেওয়া হলে তা আমরা মানব না। আমরা শাপলা প্রতীকই চাই। ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করায় আমরা সন্তুষ্ট নই।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহও এক ফেসবুক পোস্টে ইসির তফসিলে ‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। ইসির কাছে জবাব চেয়ে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কোন আইন বা বিধির কারণে তারা ‘শাপলা’ প্রতীক তালিকাভুক্ত করতে পারছে না। এ প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তারা ‘শাপলা কলি’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। কেন ‘শাপলা’ প্রতীক তালিকাভুক্ত করা গেল না, এর উত্তর কমিশনকে দিতে হবে।
একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নিজের ইচ্ছামতো নিয়ম বানিয়ে বা বদলে কাজ করতে পারে না উল্লেখ করে খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, যদি তারা জাতীয় প্রতীক সংরক্ষণের যুক্তিতে ‘শাপলা’ তালিকাভুক্ত না করে, একই যুক্তি ‘ধানের শীষ’, ‘তারকা’ বা ‘পাটপাতা’র মতো উপাদানের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য হবে। আর যদি তারা জাতীয় প্রতীক সংরক্ষণকে নিজেদের দায়িত্ব না মনে করে, তাহলে ‘শাপলা’ প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করতে বাধা কোথায়?
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের কোনো এক কর্মকর্তার ইচ্ছায় আমাদের প্রতীক নির্ধারণ হবে না। আমাদের প্রতীক নির্ধারণ হবে আমাদের দলের সদস্যদের ইচ্ছায় এবং আইনের সীমার মধ্যে। আইন সবার জন্য সমান হতে হবে। আইন যদি বেছে বেছে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে তা আর আইন থাকে না, অন্যায়ের হাতিয়ার হয়ে যায়।
খালেদ সাইফুল্লাহ অবশ্য পোস্টের শেষ ভাগে ‘শাপলা কলি’কে দলীয়ভাবে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছেন। লিখেছেন, ‘শাপলা আমাদের প্রত্যাশা। শাপলা কলি বিষয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করে জানাব।’
এর আগে শাপলা প্রতীক পেতে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছে এনসিপি। দলটির পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়— শাপলা না দিলে তারা নিবন্ধন নেবে না। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও বারবারই বলা হয়েছে, জাতীয় প্রতীক বিবেচনায় ‘শাপলা’ প্রতীকটি তারা সংরক্ষণ করবে, নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করবে না। এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হলো প্রতীকের তালিকায়।
নতুন প্রতীক যুক্ত করায় এখন সব মিলিয়ে নির্বাচনি প্রতীকের সংখ্যা দাঁড়াল ১১৯টিতে।

নতুন নির্বাচনি প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা কলি’ তালিকাভুক্ত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নতুন প্রতীকের তালিকা প্রকাশ করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চাহিদা ‘শাপলা’ প্রতীক দিতে নারাজ ইসি বিকল্প হিসেবে এই প্রতীক সংযোজন করেছে। তবে এ সিদ্ধান্তে এনসিপি অসন্তুষ্টি জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করে ইসি গেজেট প্রকাশ করার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জহুরুল ইসলাম মুসা তার দলের অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন।
মুসা বলেন, ‘শাপলা কলি’ দেওয়া হলে তা আমরা মানব না। আমরা শাপলা প্রতীকই চাই। ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করায় আমরা সন্তুষ্ট নই।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহও এক ফেসবুক পোস্টে ইসির তফসিলে ‘শাপলা’র বদলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। ইসির কাছে জবাব চেয়ে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে আমরা জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কোন আইন বা বিধির কারণে তারা ‘শাপলা’ প্রতীক তালিকাভুক্ত করতে পারছে না। এ প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তারা ‘শাপলা কলি’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। কেন ‘শাপলা’ প্রতীক তালিকাভুক্ত করা গেল না, এর উত্তর কমিশনকে দিতে হবে।
একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নিজের ইচ্ছামতো নিয়ম বানিয়ে বা বদলে কাজ করতে পারে না উল্লেখ করে খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, যদি তারা জাতীয় প্রতীক সংরক্ষণের যুক্তিতে ‘শাপলা’ তালিকাভুক্ত না করে, একই যুক্তি ‘ধানের শীষ’, ‘তারকা’ বা ‘পাটপাতা’র মতো উপাদানের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য হবে। আর যদি তারা জাতীয় প্রতীক সংরক্ষণকে নিজেদের দায়িত্ব না মনে করে, তাহলে ‘শাপলা’ প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করতে বাধা কোথায়?
এনসিপির এই নেতা আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের কোনো এক কর্মকর্তার ইচ্ছায় আমাদের প্রতীক নির্ধারণ হবে না। আমাদের প্রতীক নির্ধারণ হবে আমাদের দলের সদস্যদের ইচ্ছায় এবং আইনের সীমার মধ্যে। আইন সবার জন্য সমান হতে হবে। আইন যদি বেছে বেছে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে তা আর আইন থাকে না, অন্যায়ের হাতিয়ার হয়ে যায়।
খালেদ সাইফুল্লাহ অবশ্য পোস্টের শেষ ভাগে ‘শাপলা কলি’কে দলীয়ভাবে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছেন। লিখেছেন, ‘শাপলা আমাদের প্রত্যাশা। শাপলা কলি বিষয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করে জানাব।’
এর আগে শাপলা প্রতীক পেতে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছে এনসিপি। দলটির পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়— শাপলা না দিলে তারা নিবন্ধন নেবে না। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকেও বারবারই বলা হয়েছে, জাতীয় প্রতীক বিবেচনায় ‘শাপলা’ প্রতীকটি তারা সংরক্ষণ করবে, নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করবে না। এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হলো প্রতীকের তালিকায়।
নতুন প্রতীক যুক্ত করায় এখন সব মিলিয়ে নির্বাচনি প্রতীকের সংখ্যা দাঁড়াল ১১৯টিতে।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ শব্দ জারি করেছে। বিএনপির ‘না’ বলার কোনো ওয়ে নেই। তারা অলরেডি ‘হ্যাঁ’ বলে দিয়েছেন। তারা বিবাহে রাজিও হয়েছেন, কাবিননামায় সইও করেছেন। এখন তাদের না বলার কোনো অপশন নেই। বিএনপির ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।
১ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় এ নেতা আরও বলেন, একটা ফ্যাসিবাদী আমল সরে গিয়েছে। বিরোধী দলের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দেওয়ার আমল। বিরোধী দল যেন কথা বলতে না পারে সেই আমল সরে গিয়েছে। ওই আমলে মানুষ ফিসফিস করে কথা বলেছে। মুক্তকণ্ঠে কথা বলার জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই করেছেন।
১ দিন আগে
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশনের কাজ হলো ঐক্য সৃষ্টি করা, বিভক্তি তৈরি করা নয়। কিন্তু সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে দেখা যাচ্ছে, কমিশন জাতিকে বিভ্রান্ত করছে এবং রাজনৈতিক বিভক্তি তৈরি করছে।
১ দিন আগে
নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ অনুযায়ী আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোটের আয়োজন করতে হবে।
১ দিন আগে