
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দলীয় প্রার্থী ঘোষণার মাধ্যমে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পথে শক্তভাবে যাত্রা শুরু করেছে বিএনপি। ৩০০ আসনের মধ্যে তারা ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নামও ঘোষণা করেছে। বাকি ৬৩টি আসনের বড় অংশই তাদের দীর্ঘ দিনের যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য উন্মুক্ত রাখা হচ্ছে।
একাধিক দলীয় সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১০টি দলের ১২ জন নেতাকে বিএনপির পক্ষ থেকে সবুজ সংকেতও দিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গণঅধিকার পরিষদ ও এলডিপি থেকে দুজন করে নেতাকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে। বাকি আটটি দলের প্রার্থী রয়েছেন একজন করে।
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী যেসব দলের নেতাদের বিএনপি গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। এর মধ্যে নুরের আসন পটুয়াখালী-৩, রাশেদের ঝিনাইদহ-২।
এদিকে এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদকে কুমিল্লা-৭ আসনের জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছে বিএনপি। এই দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের ছেলে অধ্যাপক ওমর ফারুকের জন্য বিএনপি চট্টগ্রাম-১৪ আসনটি ছাড় দিতে যাচ্ছে।
বাকি যেসব প্রার্থীর জন্য বিএনপি আসন ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন— পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ও লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির জন্য আসন ছাড় দেবে বিএনপি। এ ছাড়া ঢাকা-১৩ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, নড়াইল-২ আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ এবং কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদাকেও জোটসঙ্গী হিসেবে প্রার্থী করছে বিএনপি।
এর আগে সোমবার (৩ নভেম্বর) স্থায়ী কমিটির বৈঠকে চূড়ান্ত হওয়ার পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। তিনি জানান, শতভাগ চূড়ান্ত না হলেও এ ২৩৭ জনের তালিকাটি ‘অ্যাপ্রোপ্রিয়েট’। বাকি ৬৩ আসনগুলো বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, এই ৬৩টি আসনের মধ্যে ২৩টি আসনেও বিএনপি দলীয় প্রার্থী দিতে পারে। এসব আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বলে আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে। এর বাইরে যে ৪০টি আসন, সেগুলো বিএনপি শরিক দলগুলোকে ছেড়ে দিতে পারে।

দলীয় প্রার্থী ঘোষণার মাধ্যমে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পথে শক্তভাবে যাত্রা শুরু করেছে বিএনপি। ৩০০ আসনের মধ্যে তারা ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রার্থীর নামও ঘোষণা করেছে। বাকি ৬৩টি আসনের বড় অংশই তাদের দীর্ঘ দিনের যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য উন্মুক্ত রাখা হচ্ছে।
একাধিক দলীয় সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১০টি দলের ১২ জন নেতাকে বিএনপির পক্ষ থেকে সবুজ সংকেতও দিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গণঅধিকার পরিষদ ও এলডিপি থেকে দুজন করে নেতাকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে। বাকি আটটি দলের প্রার্থী রয়েছেন একজন করে।
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী যেসব দলের নেতাদের বিএনপি গ্রিন সিগন্যাল দিয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। এর মধ্যে নুরের আসন পটুয়াখালী-৩, রাশেদের ঝিনাইদহ-২।
এদিকে এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদকে কুমিল্লা-৭ আসনের জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছে বিএনপি। এই দলের চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের ছেলে অধ্যাপক ওমর ফারুকের জন্য বিএনপি চট্টগ্রাম-১৪ আসনটি ছাড় দিতে যাচ্ছে।
বাকি যেসব প্রার্থীর জন্য বিএনপি আসন ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন— পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ও লক্ষ্মীপুর-১ আসনে বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম।
এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির জন্য আসন ছাড় দেবে বিএনপি। এ ছাড়া ঢাকা-১৩ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, নড়াইল-২ আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ এবং কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদাকেও জোটসঙ্গী হিসেবে প্রার্থী করছে বিএনপি।
এর আগে সোমবার (৩ নভেম্বর) স্থায়ী কমিটির বৈঠকে চূড়ান্ত হওয়ার পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। তিনি জানান, শতভাগ চূড়ান্ত না হলেও এ ২৩৭ জনের তালিকাটি ‘অ্যাপ্রোপ্রিয়েট’। বাকি ৬৩ আসনগুলো বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, এই ৬৩টি আসনের মধ্যে ২৩টি আসনেও বিএনপি দলীয় প্রার্থী দিতে পারে। এসব আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বলে আসনগুলো ফাঁকা রাখা হয়েছে। এর বাইরে যে ৪০টি আসন, সেগুলো বিএনপি শরিক দলগুলোকে ছেড়ে দিতে পারে।

দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনে পুনরায় প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজল। আর কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে পুনরায় মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক হুইপ ও জেলা বি
৭ ঘণ্টা আগে
ফেসবুকে নিজের আইডিতে এক পোস্টে নয়ন লেখেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান সাহেবের নির্দেশনা, মাগুরা-২ সংসদীয় আসনে বিএনপির সব পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে সব ধরনের সংঘাত এড়িয়ে চলার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। কেউ বিশৃঙ্খলা করে ধানের শীষের ক্ষতি করবেন না, ধানের শীষ আমাদের অস্তিত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপির বর্তমানে যে ইকোনমিক পলিসি তা দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উত্তরণ সম্ভব নয়। বিএনপি যদি জোর-জবরদস্তি করে ড. ইউনূসের সঙ্গে ডিল করে, লন্ডনে ডিল করেছিল, নতুনভাবে সেই ডিল নবায়ন করে যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে এনসিপির হাতে তাদের পতন হবে।’
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘এই নির্বাচন আমার শেষ নির্বাচন। যারা মনোনয়ন পাননি, বিশ্বাস রাখুন। ইনশাআল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে।’
৯ ঘণ্টা আগে