
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। ৩০০ আসনের মধ্য দলটি ২৩৭টি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে, যার মধ্যে নারী প্রার্থী রয়েছেন মাত্র ১২টি আসনে।
দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তিনটি আসনে প্রার্থী হওয়ায় ২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ২৩৫ জন, যার মধ্যে নারী প্রার্থীর সংখ্যা মাত্র ১০ জন। শতাংশের হিসাবে নারী প্রার্থীর পরিমাণ মোট প্রার্থীর মাত্র ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দলের স্থায়ী কমিটি ও সাংগঠনিক কমিটির বৈঠকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে বিএনপি। পরে সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তালিকা ঘোষণা করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রার্থীদের এই তালিকা অনুযায়ী নারীদের মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন তিনটি আসনে। এগুলো হলো— দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১।
এদিকে বগুড়া ও ফেনীর আসন দুটিতে খালেদা জিয়া আগেও নির্বাচন করেছেন। এবারই প্রথম দিনাজপুরের আসনে ভোট করবেন তিনি। তার বড় বোন প্রয়াত খুরশিদ জাহান এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।
বাকি ৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে নাটোর-১ আসনে ফারজানা শারমিন পুতুল, যশোর-২ আসনে মোছা. সাবিরা সুলতানা, ঝালকাঠি-২ আসনে ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু, শেরপুর-১ আসনে সানসিলা জেবরিন ও সিলেট-২ আসনে মোছা. তাহসিনা রুশদীকে প্রার্থী করেছে বিএনপি।
এ ছাড়া মানিকগঞ্জ-৩ আসনে আফরোজা খান রিতা, ঢাকা-১৪ আসনে সানজিদা ইসলাম তুলি, ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওয়াবেদ ইসলাম ও ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী নায়াব ইবনে ইউসুফকে বিএনপি প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রার্থী তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগে বিএনপির পক্ষ থেকে একমাত্র নারী প্রার্থী খালেদা জিয়া। রাজশাহী বিভাগে তিনিসহ নারী প্রার্থী দুজন।
এর বাইরে খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ বিভাগে দলটি একজন করে নারী প্রার্থী দিয়েছে। কেবল ঢাকা বিভাগে বিএনপি চারজন নারীকে প্রার্থী করেছে, যার মধ্যে আবার দুজনই ফরিদপুর জেলার।
এদিকে বিএনপির নারী নেতাদের মধ্যে সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক রুমিন ফারহানা ব্যাপক আলোচিত হলেও তার নাম আসেনি বিএনপি মনোনীত সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায়। তার সংসদীয় আসন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-এর জন্য অবশ্য দলটি কোনো প্রার্থীর নামই ঘোষণা করেনি। সমমনা দলগুলোর প্রার্থীর জন্য আসনটি ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি।
সোমবার সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। ৩০০ আসনের মধ্য দলটি ২৩৭টি আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে, যার মধ্যে নারী প্রার্থী রয়েছেন মাত্র ১২টি আসনে।
দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তিনটি আসনে প্রার্থী হওয়ায় ২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ২৩৫ জন, যার মধ্যে নারী প্রার্থীর সংখ্যা মাত্র ১০ জন। শতাংশের হিসাবে নারী প্রার্থীর পরিমাণ মোট প্রার্থীর মাত্র ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ।
সোমবার (৩ নভেম্বর) দলের স্থায়ী কমিটি ও সাংগঠনিক কমিটির বৈঠকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে বিএনপি। পরে সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তালিকা ঘোষণা করেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রার্থীদের এই তালিকা অনুযায়ী নারীদের মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন তিনটি আসনে। এগুলো হলো— দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১।
এদিকে বগুড়া ও ফেনীর আসন দুটিতে খালেদা জিয়া আগেও নির্বাচন করেছেন। এবারই প্রথম দিনাজপুরের আসনে ভোট করবেন তিনি। তার বড় বোন প্রয়াত খুরশিদ জাহান এ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য।
বাকি ৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে নাটোর-১ আসনে ফারজানা শারমিন পুতুল, যশোর-২ আসনে মোছা. সাবিরা সুলতানা, ঝালকাঠি-২ আসনে ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু, শেরপুর-১ আসনে সানসিলা জেবরিন ও সিলেট-২ আসনে মোছা. তাহসিনা রুশদীকে প্রার্থী করেছে বিএনপি।
এ ছাড়া মানিকগঞ্জ-৩ আসনে আফরোজা খান রিতা, ঢাকা-১৪ আসনে সানজিদা ইসলাম তুলি, ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওয়াবেদ ইসলাম ও ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী নায়াব ইবনে ইউসুফকে বিএনপি প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
প্রার্থী তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, রংপুর ও চট্টগ্রাম বিভাগে বিএনপির পক্ষ থেকে একমাত্র নারী প্রার্থী খালেদা জিয়া। রাজশাহী বিভাগে তিনিসহ নারী প্রার্থী দুজন।
এর বাইরে খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ বিভাগে দলটি একজন করে নারী প্রার্থী দিয়েছে। কেবল ঢাকা বিভাগে বিএনপি চারজন নারীকে প্রার্থী করেছে, যার মধ্যে আবার দুজনই ফরিদপুর জেলার।
এদিকে বিএনপির নারী নেতাদের মধ্যে সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক রুমিন ফারহানা ব্যাপক আলোচিত হলেও তার নাম আসেনি বিএনপি মনোনীত সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায়। তার সংসদীয় আসন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-এর জন্য অবশ্য দলটি কোনো প্রার্থীর নামই ঘোষণা করেনি। সমমনা দলগুলোর প্রার্থীর জন্য আসনটি ছেড়ে দিতে পারে বিএনপি।
সোমবার সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’

একাধিক দলীয় সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১০টি দলের ১২ জন নেতাকে বিএনপির পক্ষ থেকে সবুজ সংকেতও দিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে গণঅধিকার পরিষদ ও এলডিপি থেকে দুজন করে নেতাকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে। বাকি আটটি দলের প্রার্থী রয়েছেন একজন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
ঘোষিত তালিকার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিএনপির পুরনো নেতাদের পাশাপাশি এবার এসেছে অনেক নতুন মুখ। ২৩৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ৮১ জন এবারই প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। ১৫১ জন আগে কোনো না কোনো নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন। বিএনপির নেতৃত্ব বলছে, এটি প্রবীণ ও নবীনদের সমন্বয়ে গঠিত একটি ভারসাম্য
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৭টি আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক নামের তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। সে অনুযায়ী ঢাকা-৬ আসন থেকে লড়বেন আলোচিত তরুণ বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর খোকাপুত্র ফেসবুকে নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৩৭টি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তালিকা ঘোষণা করেন।
৯ ঘণ্টা আগে