প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা সজীব ভুঁইয়া শপথ ভঙ্গ করেছেন উল্লেখ করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বলেন, অসত্য ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য গণমাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা পদে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া বহাল থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন।
ইশরাক হোসেন অভিযোগ করেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা তার পছন্দের ব্যক্তিকে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে আর্থিক ও রাজেনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এজন্য দিন দিন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জোরালো হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা সোয়া ১২টার দিকে নগর ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপর পৌনে ১টার দিকে তিনি সব ওয়ার্ডের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এর আগে সকাল থেকে নগর ভবনে জড়ো হয়ে ঢাকাবাসীর ব্যানারে ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এদিনও নগর ভবনের তালা ঝুলানো ছিল। প্রশাসক, প্রধান নির্বাহীসহ কর্মকর্তাদের কেউ আসেননি।
গত ১৪ মে থেকে ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চলছে। সেই দিনই নগর ভবনের সব ফটকে তালা দেওয়া হয়। তারপর থেকে এসব কর্মকর্তারা নগর ভবনে আসেননি। এর মধ্যে ঈদের কারণে কর্মসূচি বিরতি দেওয়া হয়। ঈদের পর রবিবার থেকে আবার ঢাকাবাসীর ব্যানারে কর্মসূচি শুরু হয়। সেইসঙ্গে নগরবাসীর দুর্ভোগ কমাতে জরুরি সেবার চালুর ঘোষণা দেন ইশরাক হোসেন। তারই অংশ হিসেবে প্রতিদিন একেক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন তিনি। এসব বৈঠকে তিনি মেয়রেরর ভূমিকা পালন করছেন। ব্যানারেও ‘মাননীয় মেয়র’ পদবি উল্লেখ করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার বৈঠকে বসার আগে সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘১৬ জুন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, শপথ গ্রহনের বিষয়টি বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় গেজেটের মেয়াদ শেষ হওয়ায় শপথ পড়নো যায়নি। তার এ কথা সত্য হলে ভবিষ্যতে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি আর শপথ পড়ার সুযোগ পাবেন না। অর্থাৎ বিজয়ী প্রার্থীর নামে গেজেট প্রকাশিত হলে পরাজিত প্রার্থী অথবা যে কোনো একজন নাগরিককে সজীব ভূঁইয়ার মতো একজন ব্যক্তি ইন্ধন দিয়ে শপথ না পড়ানোর জন্য মহামান্য হাইকোর্ট ডিভিশনে রিট মামলা দায়ের করবেন। আর ওই রিট মামলা ৩০ দিন অনিষ্পন্ন থাকলে গেজেটে উল্লিখিত ৩০ দিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ভবিষ্যতে কোনো জনপ্রতিনিধি শপথ পড়ার সুযোগ পাবেন না।’
তিনি বলেন, ‘গেজেট পেয়ে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন ছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের কিছুই করণীয় নেই। তবে শপথ অনুষ্ঠানকে বিলম্ব করার জন্য ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আপিল দায়ের করবে কিনা, নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আরজি সংশোধনের সুযোগ নেই ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন তুলে কালবিলম্ব করে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন থেকে বিরত থাকে।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মূলত স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা রাজনৈতিক ও আর্থিক অন্যায়ভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তার পছন্দের একজন ব্যক্তিকে প্রশাসক নিয়োগ করে আর্থিক ও রাজেনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সজীব ভূঁইয়া দেশের জনগণের ম্যান্ডেটকে অবজ্ঞা করেছেন। গণগন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অসত্য তথ্য দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করেছেন যা প্রতারণার সামিল।’
স্থানীয় সরকারের অপরিপক্কতার ইঙ্গিত দিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জনগন দীর্ঘদিন ধরে নাগরিক সেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস বয়স এবং অভিজ্ঞতা কম হওয়ার কারণে তিনি জানেন না সিটি কর্পোরেশনের কোন দপ্তরে কি ধরণের সেবামূলক কাজ হয়ে থাকে।’
‘জরুরি সেবার মধ্যে জন্ম-মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ এবং ওয়ারিশি সনদের কাজ করে থাকেন ওয়ার্ড সচিবগণ। প্রতিটি ওয়ার্ডে স্থায়ীভাবে একজন ওয়ার্ড সচিব রয়েছেন। এক থেকে ছয় বছরের শিশুদের টিকা দেওয়া, টিকা খাওয়ানোর কাজটি ইপিআই করে থাকে। প্রতিটি ওয়ার্ডে তাদের ওষুধ এবং অফিস রয়েছে। মশক নিধোণের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ড কার্যালয়ে স্প্রে মেশিন এবং ফগার মেশিন রয়েছে। ভান্ডার বিভাগ থেকে তারা Insecticide & Larvicide নিয়ে তারা স্প্রে এবং ফগিং করছে। ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়ার জন্য বর্তমানে নাগরিক সচেনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের জরুরি কাজে ব্যাঘাত ঘটে থাকলে ১২ ঘণ্টার মধ্যে শহরের কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হতো না।’
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বয়সে খুবই তরুণ উল্লেখ করে আরও বলেন, ‘সামনে তাকে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কাজেই জনগনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ, আদালতের রায়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শণ তার নিকট হতে কাম্য। অসত্য তথ্য দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করা তার কাজ নয়। কারন, এত অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করে যে সকল জনগণ তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য হতে বিচ্যুত হননি, তাদের তিনি বিভ্রান্ত করতে পারবেন না। অসত্য এবং বিভ্রান্তিমূলক তথ্য গণমাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার উপদেষ্ঠা পদে সজীব ভূঁইয়া বহাল থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন। শপথ ভঙ্গ করার জন্য আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।’
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা সজীব ভুঁইয়া শপথ ভঙ্গ করেছেন উল্লেখ করে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন বলেন, অসত্য ও বিভ্রান্তিমূলক তথ্য গণমাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা পদে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া বহাল থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন।
ইশরাক হোসেন অভিযোগ করেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা তার পছন্দের ব্যক্তিকে প্রশাসক নিয়োগ দিয়ে আর্থিক ও রাজেনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এজন্য দিন দিন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জোরালো হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) বেলা সোয়া ১২টার দিকে নগর ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন। এরপর পৌনে ১টার দিকে তিনি সব ওয়ার্ডের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এর আগে সকাল থেকে নগর ভবনে জড়ো হয়ে ঢাকাবাসীর ব্যানারে ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এদিনও নগর ভবনের তালা ঝুলানো ছিল। প্রশাসক, প্রধান নির্বাহীসহ কর্মকর্তাদের কেউ আসেননি।
গত ১৪ মে থেকে ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার আন্দোলন চলছে। সেই দিনই নগর ভবনের সব ফটকে তালা দেওয়া হয়। তারপর থেকে এসব কর্মকর্তারা নগর ভবনে আসেননি। এর মধ্যে ঈদের কারণে কর্মসূচি বিরতি দেওয়া হয়। ঈদের পর রবিবার থেকে আবার ঢাকাবাসীর ব্যানারে কর্মসূচি শুরু হয়। সেইসঙ্গে নগরবাসীর দুর্ভোগ কমাতে জরুরি সেবার চালুর ঘোষণা দেন ইশরাক হোসেন। তারই অংশ হিসেবে প্রতিদিন একেক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন তিনি। এসব বৈঠকে তিনি মেয়রেরর ভূমিকা পালন করছেন। ব্যানারেও ‘মাননীয় মেয়র’ পদবি উল্লেখ করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার বৈঠকে বসার আগে সংবাদ সম্মেলনে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘১৬ জুন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, শপথ গ্রহনের বিষয়টি বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় গেজেটের মেয়াদ শেষ হওয়ায় শপথ পড়নো যায়নি। তার এ কথা সত্য হলে ভবিষ্যতে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি আর শপথ পড়ার সুযোগ পাবেন না। অর্থাৎ বিজয়ী প্রার্থীর নামে গেজেট প্রকাশিত হলে পরাজিত প্রার্থী অথবা যে কোনো একজন নাগরিককে সজীব ভূঁইয়ার মতো একজন ব্যক্তি ইন্ধন দিয়ে শপথ না পড়ানোর জন্য মহামান্য হাইকোর্ট ডিভিশনে রিট মামলা দায়ের করবেন। আর ওই রিট মামলা ৩০ দিন অনিষ্পন্ন থাকলে গেজেটে উল্লিখিত ৩০ দিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ভবিষ্যতে কোনো জনপ্রতিনিধি শপথ পড়ার সুযোগ পাবেন না।’
তিনি বলেন, ‘গেজেট পেয়ে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন ছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগের কিছুই করণীয় নেই। তবে শপথ অনুষ্ঠানকে বিলম্ব করার জন্য ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আপিল দায়ের করবে কিনা, নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আরজি সংশোধনের সুযোগ নেই ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন তুলে কালবিলম্ব করে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন থেকে বিরত থাকে।’
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মূলত স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা রাজনৈতিক ও আর্থিক অন্যায়ভাবে লাভবান হওয়ার জন্য তার পছন্দের একজন ব্যক্তিকে প্রশাসক নিয়োগ করে আর্থিক ও রাজেনৈতিক ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এক্ষেত্রে সজীব ভূঁইয়া দেশের জনগণের ম্যান্ডেটকে অবজ্ঞা করেছেন। গণগন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অসত্য তথ্য দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করেছেন যা প্রতারণার সামিল।’
স্থানীয় সরকারের অপরিপক্কতার ইঙ্গিত দিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জনগন দীর্ঘদিন ধরে নাগরিক সেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস বয়স এবং অভিজ্ঞতা কম হওয়ার কারণে তিনি জানেন না সিটি কর্পোরেশনের কোন দপ্তরে কি ধরণের সেবামূলক কাজ হয়ে থাকে।’
‘জরুরি সেবার মধ্যে জন্ম-মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ এবং ওয়ারিশি সনদের কাজ করে থাকেন ওয়ার্ড সচিবগণ। প্রতিটি ওয়ার্ডে স্থায়ীভাবে একজন ওয়ার্ড সচিব রয়েছেন। এক থেকে ছয় বছরের শিশুদের টিকা দেওয়া, টিকা খাওয়ানোর কাজটি ইপিআই করে থাকে। প্রতিটি ওয়ার্ডে তাদের ওষুধ এবং অফিস রয়েছে। মশক নিধোণের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ড কার্যালয়ে স্প্রে মেশিন এবং ফগার মেশিন রয়েছে। ভান্ডার বিভাগ থেকে তারা Insecticide & Larvicide নিয়ে তারা স্প্রে এবং ফগিং করছে। ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়ার জন্য বর্তমানে নাগরিক সচেনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের জরুরি কাজে ব্যাঘাত ঘটে থাকলে ১২ ঘণ্টার মধ্যে শহরের কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হতো না।’
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বয়সে খুবই তরুণ উল্লেখ করে আরও বলেন, ‘সামনে তাকে অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। কাজেই জনগনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ, আদালতের রায়ের প্রতি সম্মান প্রদর্শণ তার নিকট হতে কাম্য। অসত্য তথ্য দিয়ে জনগনকে বিভ্রান্ত করা তার কাজ নয়। কারন, এত অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করে যে সকল জনগণ তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য হতে বিচ্যুত হননি, তাদের তিনি বিভ্রান্ত করতে পারবেন না। অসত্য এবং বিভ্রান্তিমূলক তথ্য গণমাধ্যমে উপস্থাপনের জন্য স্থানীয় সরকার উপদেষ্ঠা পদে সজীব ভূঁইয়া বহাল থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। তিনি শপথ ভঙ্গ করেছেন। শপথ ভঙ্গ করার জন্য আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।’
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচনী প্রতীক ‘শাপলা’ পেতে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ইসির সাম্প্রতিক প্রকাশিত গেজেটে ‘শাপলা’ প্রতীক না থাকলেও দলটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে প্রতীকটি অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেবে ইসি।
২০ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট রাখলে নির্বাচন নিয়ে কোনো সংকট থাকবে না বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘গুণ-মানসম্পন্ন ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
২০ ঘণ্টা আগেআলহামদুলিল্লাহ আমি শারীরিকভাবে ভালো আছি। সময় তো স্বাভাবিকভাবে ব্যস্তই যাচ্ছে। ফিজিক্যালি হয়তো আমি এই দেশে আছি, বাট মন মানসিকতা সবকিছু মিলিয়ে তো আমি গত ১৭ বছর ধরে বাংলাদেশেই রয়ে গিয়েছি।
১ দিন আগেরবিবার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের আলোচনা শেষে কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলই একমত হয়েছে। তবে বিএনপি ও এনসিপি বলছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই আলাদা ব্যালটে আয়োজন করতে। অন্যদিকে, জামায়াতে
২ দিন আগে