
রাজশাহী ব্যুরো

পোষ্য কোটার পক্ষে-বিপক্ষে চলমান শাটডাউন কর্মসূচির পর ছাত্রদলসহ পাঁচ প্যানেলের দাবির মুখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন তিন সপ্তাহ পিছিয়েছে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২৫ সেপ্টেম্বর এ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল সে তারিখে ভোট নেওয়ার দাবিতে অনড় থাকলেও নির্বাচন কমিশন এ নির্বাচনের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে আগামী ১৬ অক্টোবর।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাকসু নির্বাচন কমিশনের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলামের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
এ দিন দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে সংবাদ সম্মেলন করে রাকসু, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন পেছানোর দাবি জানায় ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলসহ পাঁচটি প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। প্যানেলগুলো হলো— ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম (ছাত্রদল), সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ, সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ ও ইউনাইটেড ফর রাইটস।
এসব প্যানেলের পক্ষ থেকে প্রার্থীরা বলেন, পোষ্য কোটা ইস্যুতে ক্যাম্পাসে শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। অনিশ্চয়তার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস ছেড়েছেন। দুর্গাপূজার ছুটিতেও অনেক শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ছাড়ছেন। এ অবস্থায় সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়। সংবাদ সম্মেলন শেষে নির্বাচন পেছানোর জন্য একটি স্মারকলিপি দেন তারা।
তবে ২৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনড় ছিল ছাত্রশিবির। বিকেলে রাকসু কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে রাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মুস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, হেরে যাওয়ার ভয়েই তারা ভোট পেছানোর অপরাজনীতি করছে।
পরে জরুরি বৈঠকে বসে ডাকসুর নির্বাচন কমিশন। বৈঠক শেষে দুটি কারণ উল্লেখ করে এ নির্বাচন পেছানোর কথা জানানো হয় সংবাদি বিজ্ঞপ্তিতে।
এতে বলা হয়, রাকসু নির্বাচন কমিশন ২০২৫-এর সোমবারের পূর্ণাঙ্গ সভায় আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনপূর্ব উদ্ভূত পরিস্থিতি বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয়। এ সভা লক্ষ করেছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরাজমান পরিস্থিতি কোনো অবস্থাতেই রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানের অনুকূলে নয়।
দুটি কারণ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রথমত, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ঘোষিত ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি চলছে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে প্রয়োজনীয়সংখ্যক শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায়নি।
‘এসব বিবেচনায় রাকসু নির্বাচন উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার স্বার্থে কমিশন ২৫ সেপ্টেম্বরের পরিবর্তে আগামী ১৬ অক্টোবর, (বৃহস্পতিবার) রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে,’— বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল।

পোষ্য কোটার পক্ষে-বিপক্ষে চলমান শাটডাউন কর্মসূচির পর ছাত্রদলসহ পাঁচ প্যানেলের দাবির মুখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন তিন সপ্তাহ পিছিয়েছে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ২৫ সেপ্টেম্বর এ নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল সে তারিখে ভোট নেওয়ার দাবিতে অনড় থাকলেও নির্বাচন কমিশন এ নির্বাচনের জন্য নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে আগামী ১৬ অক্টোবর।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাকসু নির্বাচন কমিশনের জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. এফ নজরুল ইসলামের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
এ দিন দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে সংবাদ সম্মেলন করে রাকসু, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন পেছানোর দাবি জানায় ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলসহ পাঁচটি প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। প্যানেলগুলো হলো— ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম (ছাত্রদল), সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ, রাকসু ফর র্যাডিকাল চেঞ্জ, সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ ও ইউনাইটেড ফর রাইটস।
এসব প্যানেলের পক্ষ থেকে প্রার্থীরা বলেন, পোষ্য কোটা ইস্যুতে ক্যাম্পাসে শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। অনিশ্চয়তার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস ছেড়েছেন। দুর্গাপূজার ছুটিতেও অনেক শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ছাড়ছেন। এ অবস্থায় সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়। সংবাদ সম্মেলন শেষে নির্বাচন পেছানোর জন্য একটি স্মারকলিপি দেন তারা।
তবে ২৫ সেপ্টেম্বর রাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনড় ছিল ছাত্রশিবির। বিকেলে রাকসু কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে রাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মুস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, হেরে যাওয়ার ভয়েই তারা ভোট পেছানোর অপরাজনীতি করছে।
পরে জরুরি বৈঠকে বসে ডাকসুর নির্বাচন কমিশন। বৈঠক শেষে দুটি কারণ উল্লেখ করে এ নির্বাচন পেছানোর কথা জানানো হয় সংবাদি বিজ্ঞপ্তিতে।
এতে বলা হয়, রাকসু নির্বাচন কমিশন ২০২৫-এর সোমবারের পূর্ণাঙ্গ সভায় আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনপূর্ব উদ্ভূত পরিস্থিতি বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয়। এ সভা লক্ষ করেছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরাজমান পরিস্থিতি কোনো অবস্থাতেই রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানের অনুকূলে নয়।
দুটি কারণ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রথমত, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ঘোষিত ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি চলছে। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে প্রয়োজনীয়সংখ্যক শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যায়নি।
‘এসব বিবেচনায় রাকসু নির্বাচন উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার স্বার্থে কমিশন ২৫ সেপ্টেম্বরের পরিবর্তে আগামী ১৬ অক্টোবর, (বৃহস্পতিবার) রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে,’— বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৩ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৩ ঘণ্টা আগে