জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রায় ৬৭ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
২১ হলে ভোটগ্রহণ শেষে জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ দিন সকাল ৯টায় শুরু হয় জাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। বিকেল ৫টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কিছু কিছু হলে আরও ঘণ্টা দুয়েক ভোট গ্রহণ অব্যাহত ছিল। সবশেষ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কাজী নজরুল ইসলাম হলে শেষ হয় ভোট গ্রহণ।
ভোট গ্রহণ শেষে হলগুলো থেকে ব্যালট বাক্স কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে সিনেট ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সন্ধ্যা ৭টা থেকে ভোট গণনা শুরু করে ফলাফল ঘোষণা করার কথা ছিল। তবে রাত ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভোট গণনা শুরু করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন।
অনানুষ্ঠানিক তথ্য বলছে, ছেলেদের হলগুলোর মধ্যে আল বেরুনী হলে ২১১ ভোটের বিপরীতে ১২৫টি, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৪১ ভোটের বিপরীতে ২১৬টি, মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটের বিপরীতে ৩১০টি, শহিদ সালাম-বরকত হলে ২৯৯ ভোটের বিপরীতে ২২৪টি, মাওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ ভোটের বিপরীতে ৩৮৪টি, ১০ নম্বর (ছাত্র) হলে ৫৪১ ভোটের বিপরীতে ৩৮১টি, শহিদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫৬ ভোটের বিপরীতে ৪৭০টি, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ ভোটের বিপরীতে ২৬১টি, ২১ নম্বর (ছাত্র) হলে ৭৩৫ ভোটের বিপরীতে ৫৬৪টি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৯৯১ ভোটের বিপরীতে ৮১০টি এবং শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ ভোটের বিপরীতে ৭৫২টি ভোট পড়েছে।
মেয়েদের হলগুলোর মধ্যে জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ ভোটের বিপরীতে ২৪৭টি, প্রীতিলতা হলে ৩৯৯ ভোটের বিপরীতে ২৪৬টি, বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৯ ভোটের বিপরীতে ২৪৯টি, নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ২৮০ ভোটের বিপরীতে ১৩৭টি, বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ ভোটের বিপরীতে ২৪৬টি, ১৩ নম্বর (ছাত্রী) হলে ৫৩২ ভোটের বিপরীতে ২৭৯টি, ১৫ নম্বর (ছাত্রী) হলে ৫৭১ ভোটের বিপরীতে ৩৩৮টি, রোকেয়া হলে ৯৫৫ ভোটের বিপরীতে ৬৮০টি, ফজিলাতুন্নেছা হলে ৮০৩ ভোটের বিপরীতে ৪৮৯টি, বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলে ৯৮৪ ভোটের বিপরীতে ৫৯৫টি ভোট পড়েছে।
জাকসু নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন দুজন ভোটার। ছবি: ফোকাস বাংলা
এদিকে দিনভর কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ না ঘটলেও জাকসু নির্বাচন নিয়ে অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা, অব্যবস্থাপনা ও ভোটে কারচুপি-জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে এই ভোটে অংশ নেওয়া বিভিন্ন প্যানেল ও প্রার্থীরা। কিছু অভিযোগ এসেছে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেও।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ছাড়াও প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে এই ভোটে থাকা চারটি প্যানেল এই নির্বাচন বর্জন করেছে। এ ছাড়া জাবির তিন শিক্ষকও ভোট বর্জন করেছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রায় ৬৭ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
২১ হলে ভোটগ্রহণ শেষে জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ দিন সকাল ৯টায় শুরু হয় জাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। বিকেল ৫টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কিছু কিছু হলে আরও ঘণ্টা দুয়েক ভোট গ্রহণ অব্যাহত ছিল। সবশেষ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় কাজী নজরুল ইসলাম হলে শেষ হয় ভোট গ্রহণ।
ভোট গ্রহণ শেষে হলগুলো থেকে ব্যালট বাক্স কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে সিনেট ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সন্ধ্যা ৭টা থেকে ভোট গণনা শুরু করে ফলাফল ঘোষণা করার কথা ছিল। তবে রাত ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভোট গণনা শুরু করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন।
অনানুষ্ঠানিক তথ্য বলছে, ছেলেদের হলগুলোর মধ্যে আল বেরুনী হলে ২১১ ভোটের বিপরীতে ১২৫টি, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৪১ ভোটের বিপরীতে ২১৬টি, মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটের বিপরীতে ৩১০টি, শহিদ সালাম-বরকত হলে ২৯৯ ভোটের বিপরীতে ২২৪টি, মাওলানা ভাসানী হলে ৫১৪ ভোটের বিপরীতে ৩৮৪টি, ১০ নম্বর (ছাত্র) হলে ৫৪১ ভোটের বিপরীতে ৩৮১টি, শহিদ রফিক-জব্বার হলে ৬৫৬ ভোটের বিপরীতে ৪৭০টি, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে ৩৫০ ভোটের বিপরীতে ২৬১টি, ২১ নম্বর (ছাত্র) হলে ৭৩৫ ভোটের বিপরীতে ৫৬৪টি, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম হলে ৯৯১ ভোটের বিপরীতে ৮১০টি এবং শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ হলে ৯৪৭ ভোটের বিপরীতে ৭৫২টি ভোট পড়েছে।
মেয়েদের হলগুলোর মধ্যে জাহানারা ইমাম হলে ৩৬৭ ভোটের বিপরীতে ২৪৭টি, প্রীতিলতা হলে ৩৯৯ ভোটের বিপরীতে ২৪৬টি, বেগম খালেদা জিয়া হলে ৪০৯ ভোটের বিপরীতে ২৪৯টি, নওয়াব ফয়জুন্নেসা হলে ২৮০ ভোটের বিপরীতে ১৩৭টি, বেগম সুফিয়া কামাল হলে ৪৫৬ ভোটের বিপরীতে ২৪৬টি, ১৩ নম্বর (ছাত্রী) হলে ৫৩২ ভোটের বিপরীতে ২৭৯টি, ১৫ নম্বর (ছাত্রী) হলে ৫৭১ ভোটের বিপরীতে ৩৩৮টি, রোকেয়া হলে ৯৫৫ ভোটের বিপরীতে ৬৮০টি, ফজিলাতুন্নেছা হলে ৮০৩ ভোটের বিপরীতে ৪৮৯টি, বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলে ৯৮৪ ভোটের বিপরীতে ৫৯৫টি ভোট পড়েছে।
জাকসু নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন দুজন ভোটার। ছবি: ফোকাস বাংলা
এদিকে দিনভর কোনো সংঘাত-সংঘর্ষ না ঘটলেও জাকসু নির্বাচন নিয়ে অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা, অব্যবস্থাপনা ও ভোটে কারচুপি-জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে এই ভোটে অংশ নেওয়া বিভিন্ন প্যানেল ও প্রার্থীরা। কিছু অভিযোগ এসেছে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেও।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ছাড়াও প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে এই ভোটে থাকা চারটি প্যানেল এই নির্বাচন বর্জন করেছে। এ ছাড়া জাবির তিন শিক্ষকও ভোট বর্জন করেছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. শেখ সাদী হাসান অভিযোগ করে বলেন, জামায়াতে ইসলামীর একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহকৃত ব্যালট পেপার দিয়ে জাকসু নির্বাচন হচ্ছে। তিনি এতে কারচুপির আশঙ্কাও করছেন।
৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত জাতীয় সংসদই সংবিধান সংশোধনের অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা রাখে জানিয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ভিন্ন কোনো প্রক্রিয়ায় গেলে পরবর্তী সময়ে সংশোধনী সংবিধান আদালতে চ্যালেঞ্জ হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেডাকসুতে কখনোই জিততে না পারা ছাত্রশিবিরের এমন অবিস্মরণীয় জয়ের পাশাপাশি ছাত্রদলসহ বাকি সংগঠনগুলোর এমন ভরাডুবি বিস্ময় ছড়িয়েছে সারা দেশে। এই জয়কে ছাত্রদলসহ অন্য দলগুলোর পুরনো ধাঁচের রাজনৈতিক চর্চার বিপরীতে শিবিরের সুসংগঠিত ও সুশৃঙ্খল সাংগঠনিক চর্চার ফসল হিসেবে অভিহিত করছেন বিশ্লেষকরা।
১২ ঘণ্টা আগে