ঢাবি প্রতিনিধি
৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে এরই মধ্যে নৈতিকভাবে বিজয়ী হয়ে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন এ নির্বাচনে প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমল্লার বসু।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার দিকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে সরাসরি মধুর ক্যানটিনে প্যানেল আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
এ দিন সকালেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন প্রতিথযশা রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক সংগঠক, লেখক, চিন্তক বদরুদ্দিন উমর। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই তার স্মৃতি ও কর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মেঘমল্লার বসু।
নিজের প্যানেলের প্রার্থীদের উদ্দেশে প্রতিরোধ পর্ষদের এই জিএস প্রার্থী বলেন, আমি ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’র সহযোদ্ধাদের বলব— ৯ তারিখে (৯ সেপ্টেম্বর) নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক, আমরা এরই মধ্যে জিতে গেছি।
এমন মন্তব্যের কারণ ব্যাখ্যা করে মেঘমল্লার বলেন, জিতে গিয়েছি এই কারণে— বাংলাদেশে যখন একটার পর একটা মাজার ভাঙা হয়, মৃতদেহ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়, একটার পর একটা মব আক্রমণ হয়, মোরাল পুলিশিং হয়, তখন আমাদের উপস্থিতির কারণেই প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীদের বলতে হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল ১২টা পর্যন্ত খোলা রাখতে হবে, ধর্মকেন্দ্রিক বিভাজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলবে না। এটিই আমাদের বড় জয়।
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কিছুদিনের মধ্যেই প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেল গঠন করা হয়। এই প্যানেল থেকে জিএস পদে প্রার্থী হন মেঘমল্লার বসু। তবে নির্বাচনি প্রচার শুরুর কয়েকদিনের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অ্যাপেনডিক্সের সমস্যা ধরা পড়ে তার।
এ অবস্থায় শারীরিকভাবে নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে হাসপাতালের শয্যায় আশ্রয় নিতে হয় তাকে। রাজধানীর হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ২ সেপ্টেম্বর রাতে হয় তার অ্যাপেনডিক্স অস্ত্রোপচার হয়। সেখান থেকে আজ রোববার ডাকসুর নির্বাচনি প্রচারের শেষ দিনে ছাড়পত্র পেলেন তিনি।
সহযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও লড়াইয়ের প্রেরণা জোগাতেই ঝুঁকি নিয়ে পর্ষদের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছেন বলে জানান মেঘমল্লার। বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে আমার সহযোদ্ধারা যে লড়াই করে গেছেন, মানুষের কাছে আমাদের প্রচার চালিয়ে গেছেন, সেই কৃতজ্ঞতার জায়গা থেকেই আমি আজ এখানে এসেছি, যদিও আমি এখনো পুরোপুরি সুস্থ না।
‘আমার উপস্থিতি যদি আমার সহযোদ্ধাদের মনে এক ফোঁটাও লড়াইয়ের প্রেরণা জোগায়, সেটিই আমার জন্য বিশাল প্রাপ্তি। সহযোদ্ধাদের মনে লড়াইয়ের বোধ যেন সঞ্চার করতে পারি, সে জায়গা থেকেই এই ঝুঁকিটি নেওয়া,’— বলেন মেঘমল্লার বসু।
৯ সেপ্টেম্বর সব শিক্ষার্থীদের ভোট দিতে আসার আহ্বান জানিয়ে মেঘমল্লার বলেন, ‘আপনারা যাকে খুশি তাকে ভোট দিন, কিন্তু ৯ তারিখ প্লিজ প্লিজ ভোট দিতে আসুন। আপনারা ভোট দিতে এলে সব সমীকরণ (ইকুয়েশন) বদলে যাবে। এখানে স্বাধীনতাবিরোধীরা একটি পদেও (জয়ী হয়ে) উঠে আসতে পারবে না।’
৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে এরই মধ্যে নৈতিকভাবে বিজয়ী হয়ে গেছেন বলে মন্তব্য করেছেন এ নির্বাচনে প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমল্লার বসু।
রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টার দিকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে সরাসরি মধুর ক্যানটিনে প্যানেল আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
এ দিন সকালেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন প্রতিথযশা রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক সংগঠক, লেখক, চিন্তক বদরুদ্দিন উমর। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই তার স্মৃতি ও কর্মের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মেঘমল্লার বসু।
নিজের প্যানেলের প্রার্থীদের উদ্দেশে প্রতিরোধ পর্ষদের এই জিএস প্রার্থী বলেন, আমি ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’র সহযোদ্ধাদের বলব— ৯ তারিখে (৯ সেপ্টেম্বর) নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক, আমরা এরই মধ্যে জিতে গেছি।
এমন মন্তব্যের কারণ ব্যাখ্যা করে মেঘমল্লার বলেন, জিতে গিয়েছি এই কারণে— বাংলাদেশে যখন একটার পর একটা মাজার ভাঙা হয়, মৃতদেহ কবর থেকে তুলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়, একটার পর একটা মব আক্রমণ হয়, মোরাল পুলিশিং হয়, তখন আমাদের উপস্থিতির কারণেই প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীদের বলতে হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল ১২টা পর্যন্ত খোলা রাখতে হবে, ধর্মকেন্দ্রিক বিভাজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলবে না। এটিই আমাদের বড় জয়।
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কিছুদিনের মধ্যেই প্রতিরোধ পর্ষদ প্যানেল গঠন করা হয়। এই প্যানেল থেকে জিএস পদে প্রার্থী হন মেঘমল্লার বসু। তবে নির্বাচনি প্রচার শুরুর কয়েকদিনের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অ্যাপেনডিক্সের সমস্যা ধরা পড়ে তার।
এ অবস্থায় শারীরিকভাবে নির্বাচনের মাঠ ছেড়ে হাসপাতালের শয্যায় আশ্রয় নিতে হয় তাকে। রাজধানীর হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ২ সেপ্টেম্বর রাতে হয় তার অ্যাপেনডিক্স অস্ত্রোপচার হয়। সেখান থেকে আজ রোববার ডাকসুর নির্বাচনি প্রচারের শেষ দিনে ছাড়পত্র পেলেন তিনি।
সহযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও লড়াইয়ের প্রেরণা জোগাতেই ঝুঁকি নিয়ে পর্ষদের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছেন বলে জানান মেঘমল্লার। বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে আমার সহযোদ্ধারা যে লড়াই করে গেছেন, মানুষের কাছে আমাদের প্রচার চালিয়ে গেছেন, সেই কৃতজ্ঞতার জায়গা থেকেই আমি আজ এখানে এসেছি, যদিও আমি এখনো পুরোপুরি সুস্থ না।
‘আমার উপস্থিতি যদি আমার সহযোদ্ধাদের মনে এক ফোঁটাও লড়াইয়ের প্রেরণা জোগায়, সেটিই আমার জন্য বিশাল প্রাপ্তি। সহযোদ্ধাদের মনে লড়াইয়ের বোধ যেন সঞ্চার করতে পারি, সে জায়গা থেকেই এই ঝুঁকিটি নেওয়া,’— বলেন মেঘমল্লার বসু।
৯ সেপ্টেম্বর সব শিক্ষার্থীদের ভোট দিতে আসার আহ্বান জানিয়ে মেঘমল্লার বলেন, ‘আপনারা যাকে খুশি তাকে ভোট দিন, কিন্তু ৯ তারিখ প্লিজ প্লিজ ভোট দিতে আসুন। আপনারা ভোট দিতে এলে সব সমীকরণ (ইকুয়েশন) বদলে যাবে। এখানে স্বাধীনতাবিরোধীরা একটি পদেও (জয়ী হয়ে) উঠে আসতে পারবে না।’
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানানো হলেও এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। বরং এর পরিবর্তে নৃত্য, গান, বাজনা শেখানোর জন্য শিক্ষক নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা আমাদের কাছে অত্যন্ত দুঃখজনক ও অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেভোটাররা বলছেন, ছয় বছরের বিরতিতে এবার যে ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে, তা অনেক বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সবচেয়ে বেশি প্রার্থীর অংশ নিচ্ছেন এবারের নির্বাচনে। জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে মুক্ত রাজনৈতিক পরিবেশে বাধাহীনভাবে সবাই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এমনকি নব্বইয়ের অভ্যুত্থানের পর ঢাবি ক্যাম্পাসে সব সংগঠন ম
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশিদ বলেন, ‘এনসিপির যে কোনো স্থানে যে কোনো কার্যক্রম দেখেই বোঝা যাচ্ছে তারা অন্তর্বর্তী সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট। সরকারের পক্ষ থেকে দলটিকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এটি মোটেও কাম্য নয়।’
২০ ঘণ্টা আগেহাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, এনসিপি হলো ইনসাফের পক্ষে। আপনি যদি ইনসাফের পক্ষে থাকেন, তাহলে ধরে নিবো আপনি এনসিপির পক্ষের লোক। এনসিপি করে বেইনসাফি কাজ করার কোনো সুযোগ নেই। এনসিপির নেতা হয়ে বেইনসাফি কাজ করে প্রোগ্রামে হাজার হাজার লোক নিয়ে আসেন, সেটা আমাদের দরকার নেই।
২০ ঘণ্টা আগে