
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থীর প্রার্থিতার রিটকারী নারী শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি দিয়ে এক শিক্ষার্থীর ফেসবুকে পোস্ট করা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেত্রীদের হেনস্তা এবং নারী শিক্ষার্থীদের সাইবার বুলিংয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা টিএসসিতে জড়ো হয়ে মিছিল শুরু করেন। মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আন্দোলনকারীরা উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভ মিছিলে ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’, ‘আলী হুসেনের ছাত্রত্ব, বাতিল করো করতে হবে’, ‘নিপীড়কের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’সহ নানা স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা। বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ও হল শাখা ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে, ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদের নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে তার প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
ওই রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদন করলে চেম্বার আদালত সে স্থগিতাদেশকে স্থগিত করে দেন। এতে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে কোনো বাধা থাকে না।
ডাকসু নিয়ে হাইকোর্টের ওই আদেশের পর ফাহমিদাকে নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আলী হুসেন। তিনি শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ফেসবুক পোস্টে আলী হুসেন লিখেছেন, ‘হাইকোর্টের বিপক্ষে এখন আন্দোলন না করে আগে একে গণধর্ষণের পদযাত্রা করা উচিত। কেউ এসব শব্দচয়ন দেখে সুশীল হইয়েন না। যে একে সাপোর্ট করবে ওপরের কথাটা তার জন্যও প্রযোজ্য।’
বিক্ষোভ মিছিল-পরবর্তী অবস্থান কর্মসূচিতে রোকেয়া হলের আহ্বায়ক শ্রাবণী আক্তার বলন, রাজনীতিতে, সামাজিক কার্যকলাপে আমাদের কম অংশগ্রহণের পেছনে আমাদের ভাইয়েরা দায়ী। ডাকসুর মতো একটি নির্বাচনে মাত্র ৩০ শতাংশ নারী অংশগ্রহণ করছে। সেটি কেন? এ সময় তিনি সবার কাছে নারী নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানান।
শামসুন্নাহার হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক বিথী হাসান বলেন, আমরা যখন কোনো বিষয়ে প্রতিবাদ করি, তখন আমাদের হেনস্থা করা হয়। আমাদের নিয়ে সাইবার বুলিং করা হয়। আমাদেরকে গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়। একটি গোষ্ঠী আমাদের সবসময় আটকে রাখতে চায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থীর প্রার্থিতার রিটকারী নারী শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি দিয়ে এক শিক্ষার্থীর ফেসবুকে পোস্ট করা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেত্রীদের হেনস্তা এবং নারী শিক্ষার্থীদের সাইবার বুলিংয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা টিএসসিতে জড়ো হয়ে মিছিল শুরু করেন। মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আন্দোলনকারীরা উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভ মিছিলে ‘এসো ভাই এসো বোন, গড়ে তুলি আন্দোলন’, ‘আলী হুসেনের ছাত্রত্ব, বাতিল করো করতে হবে’, ‘নিপীড়কের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’সহ নানা স্লোগান দেন নেতাকর্মীরা। বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ও হল শাখা ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
এর আগে, ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদের নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে তার প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
ওই রিটের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদন করলে চেম্বার আদালত সে স্থগিতাদেশকে স্থগিত করে দেন। এতে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে কোনো বাধা থাকে না।
ডাকসু নিয়ে হাইকোর্টের ওই আদেশের পর ফাহমিদাকে নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আলী হুসেন। তিনি শহিদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ফেসবুক পোস্টে আলী হুসেন লিখেছেন, ‘হাইকোর্টের বিপক্ষে এখন আন্দোলন না করে আগে একে গণধর্ষণের পদযাত্রা করা উচিত। কেউ এসব শব্দচয়ন দেখে সুশীল হইয়েন না। যে একে সাপোর্ট করবে ওপরের কথাটা তার জন্যও প্রযোজ্য।’
বিক্ষোভ মিছিল-পরবর্তী অবস্থান কর্মসূচিতে রোকেয়া হলের আহ্বায়ক শ্রাবণী আক্তার বলন, রাজনীতিতে, সামাজিক কার্যকলাপে আমাদের কম অংশগ্রহণের পেছনে আমাদের ভাইয়েরা দায়ী। ডাকসুর মতো একটি নির্বাচনে মাত্র ৩০ শতাংশ নারী অংশগ্রহণ করছে। সেটি কেন? এ সময় তিনি সবার কাছে নারী নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানান।
শামসুন্নাহার হল ছাত্রদলের আহ্বায়ক বিথী হাসান বলেন, আমরা যখন কোনো বিষয়ে প্রতিবাদ করি, তখন আমাদের হেনস্থা করা হয়। আমাদের নিয়ে সাইবার বুলিং করা হয়। আমাদেরকে গণধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়। একটি গোষ্ঠী আমাদের সবসময় আটকে রাখতে চায়।

তৎকালীন সরকারের কাছ থেকেও জামায়াত সুবিধা পেয়েছিল অভিযোগ করে আলাল বলেন, জামায়াতের অনেক শীর্ষ নেতা একসময় জাসদের সঙ্গে যুক্ত ছিল, গলাকাটা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। ৫ আগস্টের পর থেকে শিবিরের অনেক সদস্য ছাত্রলীগের ভেতর থেকে বের হয়েছে, আর এখন তারা বলছে- তারা প্রকাশ্যেই ছিল।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি ‘জুলাই সনদ’কে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছে। তবে যেসব বিষয়ে আগে আলোচনা হয়নি, সেগুলো যেন চূড়ান্ত খসড়ায় না আসে। আমাদের প্রয়োজন সনদ নয়, প্রয়োজন একটি জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদ, যেখান থেকে দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতি ইসলামবিদ্বেষী, আলেমবিদ্বেষী ও মুসলিমবিদ্বেষী। বাংলাদেশের মানুষ ইতিমধ্যেই তাদের সেই নীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের উচিত সৎ রাজনীতি করা—যে রাজনীতি মানুষের পাশে দাঁড়ায়, ইসলামের পক্ষে কথা বলে।’
৫ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হয়ে যাওয়া ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, ছাত্রদল ও শিবির নানা বাস্তবতায় এতদিন ক্যাম্পাসে যেতে পারতো না, প্রকাশ্যে পরিচয়ও দিতো না। শিবির তো একেবারে নিষিদ্ধ ছিল। তবুও সব বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের জয়জয়কার,
৬ ঘণ্টা আগে