
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি পরাজিত শক্তি নির্বাচন বানচাল ও বিলম্বিত করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
শুক্রবার (১৪ই নভেম্বর) বিকেলে বাঁশখালী জলদি পাইলট হাই স্কুল মাঠে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী মরহুম আলহাজ্ব জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমির খসরু বলেন, আপনারা জানেন নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে তাদের জেতার কোনো সুযোগ নেই। তারা বিগত দিনেও পরাজিত শক্তি ছিল, এখনো পরাজিত শক্তি, ভবিষ্যতেও তারা পরাজিত শক্তি থাকবে। সুতরাং তারা নির্বাচন চায় না, তারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। তারা নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চায়।
নেতাকর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। সাথে সাথে আগামী নির্বাচনের কর্মসূচি পরিপূর্ণভাবে পালন করতে হবে। জনগণের কাছে যেতে হবে, মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যেতে হবে। আমাদের বোনদের কাছে যেতে হবে, আমাদের মায়েদের কাছে যেতে হবে, আমাদের মেয়েদের কাছে যেতে হবে। তাদেরকে সাথে নিয়ে আগামীতে ধানের শীষে যে জোয়ার উঠেছে সেটিকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষের জোয়ার সারা বাংলাদেশে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে আজকের এবং আগামী দিনের বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যে স্বপ্ন দেখি, যে আকাঙ্ক্ষা দেখি—জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে, কর্মসংস্থানের জন্য কাজ করা হবে।
আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে প্রতিটি মানুষকে অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করব এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে অর্থনৈতিক সুফল পৌঁছে দিতে হবে। তারেক রহমান সাহেব বিশাল কর্মসূচি নিয়েছেন—ব্যক্তি পর্যায়ে প্রত্যেকটি মানুষ যাতে বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে পারে।
তিনি নিবার্চিত সরকারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, নির্বাচিত সরকার ব্যতীত কোনো দেশ চলতে পারে না। ১৪–১৫ মাস হয়ে গেছে একটি অনির্বাচিত সরকারের অধীনে বাংলাদেশ চলছে। সবকিছু স্থবির হয়ে গেছে, মিল-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, বিনিয়োগ বন্ধ, অর্থনীতির অবস্থা কঠিন, প্রতিদিন পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। এজন্য অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করে একটি নির্বাচিত সংসদ ও সরকার গঠন করতে হবে—যে সরকার আপনাদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের বাহাদুরি। এজন্যই মানুষ গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছে, ত্যাগ স্বীকার করেছে।

নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি পরাজিত শক্তি নির্বাচন বানচাল ও বিলম্বিত করার ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
শুক্রবার (১৪ই নভেম্বর) বিকেলে বাঁশখালী জলদি পাইলট হাই স্কুল মাঠে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী মরহুম আলহাজ্ব জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমির খসরু বলেন, আপনারা জানেন নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে তাদের জেতার কোনো সুযোগ নেই। তারা বিগত দিনেও পরাজিত শক্তি ছিল, এখনো পরাজিত শক্তি, ভবিষ্যতেও তারা পরাজিত শক্তি থাকবে। সুতরাং তারা নির্বাচন চায় না, তারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়। তারা নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে চায়।
নেতাকর্মীদের চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। সাথে সাথে আগামী নির্বাচনের কর্মসূচি পরিপূর্ণভাবে পালন করতে হবে। জনগণের কাছে যেতে হবে, মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যেতে হবে। আমাদের বোনদের কাছে যেতে হবে, আমাদের মায়েদের কাছে যেতে হবে, আমাদের মেয়েদের কাছে যেতে হবে। তাদেরকে সাথে নিয়ে আগামীতে ধানের শীষে যে জোয়ার উঠেছে সেটিকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষের জোয়ার সারা বাংলাদেশে উঠেছে।
তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে আজকের এবং আগামী দিনের বাংলাদেশ নিয়ে আমরা যে স্বপ্ন দেখি, যে আকাঙ্ক্ষা দেখি—জনগণের চাহিদা পূরণের জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে, কর্মসংস্থানের জন্য কাজ করা হবে।
আমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে প্রতিটি মানুষকে অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত করব এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে অর্থনৈতিক সুফল পৌঁছে দিতে হবে। তারেক রহমান সাহেব বিশাল কর্মসূচি নিয়েছেন—ব্যক্তি পর্যায়ে প্রত্যেকটি মানুষ যাতে বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে পারে।
তিনি নিবার্চিত সরকারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, নির্বাচিত সরকার ব্যতীত কোনো দেশ চলতে পারে না। ১৪–১৫ মাস হয়ে গেছে একটি অনির্বাচিত সরকারের অধীনে বাংলাদেশ চলছে। সবকিছু স্থবির হয়ে গেছে, মিল-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, বিনিয়োগ বন্ধ, অর্থনীতির অবস্থা কঠিন, প্রতিদিন পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। এজন্য অবশ্যই ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করে একটি নির্বাচিত সংসদ ও সরকার গঠন করতে হবে—যে সরকার আপনাদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের বাহাদুরি। এজন্যই মানুষ গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছে, ত্যাগ স্বীকার করেছে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। দেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারদের উৎখাত করেছে। নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী, স্বৈরাচারী শাসন আমরা দেখতে চাই না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বারবার নানা আশঙ্কার জন্ম দিচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে
৫ আগস্টের পরে নারীরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সেই প্রত্যাশা থাকলেও আজকে বাংলাদেশের নারী সমাজ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। উন্নয়নের কথা বলে গ্রামের নারীদের বিভ্রান্ত করার জন্য ছিনিমিনি খেলা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে আগ্রহীদের জন্য মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহের সময় বাড়িয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আগ্রহীরা আগামী ২০ নভেম্বর পর্যন্ত এই দলের মনোনয়ন আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন।
৮ ঘণ্টা আগে
তিনি অভিযোগ করেন, সরকার মুজিব বাহিনী, লাল বাহিনী ও রক্ষী বাহিনীর কায়দায় কাজ করে মানুষকে শান্তি দেয়নি। মানুষের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন, হামলা, গুম, খুন ও লুটপাট চালিয়েছে এবং হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।’
৮ ঘণ্টা আগে