
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মোট ভোটার সংখ্যা ২৫ হাজার ১৫২ জন।
বুধবার (৬ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে ১৫ হাজার ৪৬৮ জন ছাত্র এবং ৯ হাজার ৬৮৪ জন ছাত্রী রয়েছেন।
রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলো। রাকসুর ওয়েবসাইটে (https://www.ru.ac.bd/rucsu/) এবং সংশ্লিষ্ট আবাসিক হলগুলোর নোটিশ বোর্ডে খসড়া ভোটার তালিকা পাওয়া যাবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘খসড়া ভোটার তালিকায় কোনো আপত্তি থাকলে তা সংশ্লিষ্ট আবাসিক হল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্বাচনী তফসিলে উল্লেখিত সময়সীমার মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে।’
হল ভিত্তিক ভোটার তালিকা
খসড়া তালিকা অনুযায়ী, ছাত্রদের ১১টি আবাসিক হলের মধ্যে শহীদ হবিবুর রহমান হলে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৯৮ জন ভোটার রয়েছেন। অন্য হলগুলোর মধ্যে শের-ই-বাংলা হলে ৯৭২ জন, শাহ মখদুম হলে ১ হাজার ২৪৭ জন, নবাব আব্দুল লতিফ হলে ৮১৭ জন, আমীর আলী হলে ৯৮৮ জন, শহীদ শামসুজ্জোহা হলে ১ হাজার ৩৫ জন, মতিহার হলে ১ হাজার ৬১৮ জন, মাদার বখশ হলে ১ হাজার ৫৭৩ জন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে ১ হাজার ৫৪২ জন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হলে ১ হাজার ৯৪৭ জন এবং বিজয়-২৪ হলে ১ হাজার ৩৩০ জন ভোটার রয়েছেন।
ছাত্রীদের ৬টি হলের মধ্যে জুলাই-৩৬ হলে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ১৫৩ জন ভোটার রয়েছেন। এছাড়া মুন্নুজান হলে ২ হাজার ৭ জন, রোকেয়া হলে ১ হাজার ৮১৬ জন, তাপসী রাবেয়া হলে ১ হাজার ৩৭ জন, বেগম খালেদা জিয়া হলে ১ হাজার ১২৪ জন এবং রহমতুন্নেসা হলে ১ হাজার ৫৪৭ জন ভোটার রয়েছেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে মোট ভোটার সংখ্যা ২৫ হাজার ১৫২ জন।
বুধবার (৬ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।
প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে ১৫ হাজার ৪৬৮ জন ছাত্র এবং ৯ হাজার ৬৮৪ জন ছাত্রী রয়েছেন।
রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রাকসু, হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হলো। রাকসুর ওয়েবসাইটে (https://www.ru.ac.bd/rucsu/) এবং সংশ্লিষ্ট আবাসিক হলগুলোর নোটিশ বোর্ডে খসড়া ভোটার তালিকা পাওয়া যাবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘খসড়া ভোটার তালিকায় কোনো আপত্তি থাকলে তা সংশ্লিষ্ট আবাসিক হল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্বাচনী তফসিলে উল্লেখিত সময়সীমার মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে।’
হল ভিত্তিক ভোটার তালিকা
খসড়া তালিকা অনুযায়ী, ছাত্রদের ১১টি আবাসিক হলের মধ্যে শহীদ হবিবুর রহমান হলে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৯৮ জন ভোটার রয়েছেন। অন্য হলগুলোর মধ্যে শের-ই-বাংলা হলে ৯৭২ জন, শাহ মখদুম হলে ১ হাজার ২৪৭ জন, নবাব আব্দুল লতিফ হলে ৮১৭ জন, আমীর আলী হলে ৯৮৮ জন, শহীদ শামসুজ্জোহা হলে ১ হাজার ৩৫ জন, মতিহার হলে ১ হাজার ৬১৮ জন, মাদার বখশ হলে ১ হাজার ৫৭৩ জন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে ১ হাজার ৫৪২ জন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান হলে ১ হাজার ৯৪৭ জন এবং বিজয়-২৪ হলে ১ হাজার ৩৩০ জন ভোটার রয়েছেন।
ছাত্রীদের ৬টি হলের মধ্যে জুলাই-৩৬ হলে সবচেয়ে বেশি ২ হাজার ১৫৩ জন ভোটার রয়েছেন। এছাড়া মুন্নুজান হলে ২ হাজার ৭ জন, রোকেয়া হলে ১ হাজার ৮১৬ জন, তাপসী রাবেয়া হলে ১ হাজার ৩৭ জন, বেগম খালেদা জিয়া হলে ১ হাজার ১২৪ জন এবং রহমতুন্নেসা হলে ১ হাজার ৫৪৭ জন ভোটার রয়েছেন।

মঈন খান বলেন, প্রার্থীরা অঙ্গীকারনামা ভঙ্গ করলে তার শাস্তি কী হবে তা স্পষ্ট আচরণবিধিতে নেই। নিয়মকানুন না বাড়িয়ে প্রার্থী এবং ভোটারদের মোটিভেট করার আহ্বান জানিয়েছি। তবে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে নির্বাচন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।
১৫ ঘণ্টা আগে
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি জানিয়েছেন, গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের বুথ আলাদা হওয়া দরকার। একই স্থানে হলেও বুথ ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী পৃথক থাকলে অনিয়মের ঝুঁকি কমবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি কোনো বিপ্লবী সংগঠন নয়, বরং একটি মুক্ত, স্বাধীনচেতা গণতান্ত্রিক দল। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে বিধায় এই উদ্দেশ্য পূরণে সারাজীবন লড়াই করছে। দেশের মানুষও শত শত বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনারা লক্ষ্য করেছেন যে, এক মাসও হয়নি, ২০ দিনও হয়নি, একজন ডিসি চলে গেলেন। সেটাও হঠাৎ করে। আবার এক সপ্তাহের মধ্যে অনেককে রদবদল করা হয়েছে। এটার পেছনে মনে হয় অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। তপশিল ঘোষণার পর প্রশাসনের সব ক্ষমতা ইসির হাতে আসে। সবচেয়ে নিরপেক্ষ এবং আস্থা রাখার মতো একটা উপায় হলো,
১৮ ঘণ্টা আগে