ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে ফের বিক্ষোভ-আন্দোলনে নেমেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে তারা ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ নামে একটি প্ল্যাটফর্মের ঘোষণা দিয়েছেন।
শুক্রবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাবি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বেশকিছু বিক্ষোভ মিছিল হয়। পরে টিএসসি এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গড়ে তোলা নতুন মঞ্চের ঘোষণা দেওয়া হয়।
‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে যাবেন।
ঢাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল হল পাড়া থেকে শুরু হয়। সব মিছিল গিয়ে মিলিত হয় রাজু ভাস্কর্যেরে পাদদেশে। সেখানে সবাই মিলে বিক্ষোভ করতে থাকেন। স্লোগান তোলেন— ‘গড়িমসি বন্ধ করো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘চব্বিশের বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, আওয়ামী লীগের কবর দে’।
সমাবেশে মঞ্চের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন এ বি যুবায়ের। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের অপচেষ্টা রুখে দিতে ছাত্র-জনতা আবারও প্রস্তুত। আমরা রাজু ভাস্কর্যে আমরা একত্র হয়ে ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ তৈরি করেছি। আপনি যে দল, যে মত বা যে পথেরই হোন না কেন, যদি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের ব্যাপারে একমত হন, তাহলেই আপনি এখানে আমন্ত্রিত। আসুন, আবার এক হই, জুলাইয়ে যেমন হয়েছিলাম। গণহত্যাকারীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না।
মঞ্চের পক্ষ থেকে শনিবার (২২ মার্চ) বিকেল ৫টায় আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণইফতারের আয়োজন করা হবে বলে সমাবেশ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবি ক্যাম্পাসে একাধিক সংগঠন বিক্ষোভ, মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এ দিন রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। একই দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ। ঢাবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে শুরু করে রাজু ভাস্কর্য হয়ে শাহবাগ ঘুরে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে গিয়ে শেষ হয় মিছিলটি।
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে ফের বিক্ষোভ-আন্দোলনে নেমেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে তারা ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ নামে একটি প্ল্যাটফর্মের ঘোষণা দিয়েছেন।
শুক্রবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাবি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বেশকিছু বিক্ষোভ মিছিল হয়। পরে টিএসসি এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গড়ে তোলা নতুন মঞ্চের ঘোষণা দেওয়া হয়।
‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে যাবেন।
ঢাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল হল পাড়া থেকে শুরু হয়। সব মিছিল গিয়ে মিলিত হয় রাজু ভাস্কর্যেরে পাদদেশে। সেখানে সবাই মিলে বিক্ষোভ করতে থাকেন। স্লোগান তোলেন— ‘গড়িমসি বন্ধ করো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো’, ‘চব্বিশের বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, আওয়ামী লীগের কবর দে’।
সমাবেশে মঞ্চের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন এ বি যুবায়ের। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের অপচেষ্টা রুখে দিতে ছাত্র-জনতা আবারও প্রস্তুত। আমরা রাজু ভাস্কর্যে আমরা একত্র হয়ে ‘গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ মঞ্চ’ তৈরি করেছি। আপনি যে দল, যে মত বা যে পথেরই হোন না কেন, যদি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের ব্যাপারে একমত হন, তাহলেই আপনি এখানে আমন্ত্রিত। আসুন, আবার এক হই, জুলাইয়ে যেমন হয়েছিলাম। গণহত্যাকারীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না।
মঞ্চের পক্ষ থেকে শনিবার (২২ মার্চ) বিকেল ৫টায় আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ও গণইফতারের আয়োজন করা হবে বলে সমাবেশ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবি ক্যাম্পাসে একাধিক সংগঠন বিক্ষোভ, মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এ দিন রাজু ভাস্কর্যের সামনে বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ। একই দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ। ঢাবি কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে শুরু করে রাজু ভাস্কর্য হয়ে শাহবাগ ঘুরে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে গিয়ে শেষ হয় মিছিলটি।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে