প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
স্বাধীনতা সংগ্রামের অনুপ্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন সিরাজুল আলম খান। বর্তমান কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানে তার রাজনৈতিক জীবন ও দর্শন পথ দেখায়।
রোববার (৯ জুন) রাজধানীর রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনের সেমিনারে হলে বাঙালির তৃতীয় জাগরণের পথপ্রদর্শক সিরাজুল আলম খানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
যুব বাঙালির সভাপতি রায়হান তানভীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ সরকার। আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুব বাঙালির সংগঠক মশিউর রহমান দীপু।
আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, গণফোরাম সাধারণ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জেএসডি সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, প্যালেস্টাইন প্রত্যাগত মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বাংলাদেশের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু।
যুব বাঙালির উপদেষ্টা কাজী তানসেন, সংগঠক সাগর খালাসী, মোহাম্মদ আলী পারভেজ, ওয়ালিদ হাসান ভুবন আলোচনায় অংশ নেন প্রমুখ।
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আওয়ামী লীগের কারণে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারছি না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না। আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় আসছে ততবার গণতন্ত্র হরণ করেছে।
ভোটের অধিকার ও নিজের দেশের মালিকানা ফেরত চাইতে তরুণদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে ফের দেয় না। শেখ হাসিনা নিজেই ঋণ খেলাপি। বেনজীর-আজীজকে ধরতে পারে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশের এই অবস্থা হবে। আওয়ামী লীগের হাতে আমাদের স্বাধীনতা কখনো নিরাপদ নয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি সৃষ্টি হয়েছিল, তা দিয়ে স্বাধীন দেশ গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছিলেন সিরাজুল আলম খান। এই শ্রমিক লীগের জন্ম, কৃষক লীগের জন্ম সিরাজুল আলম খান দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে কুপি জ্বালানোর কেউ ছিল না। সেই সময় তিনি কার্যালয়ে যেতেন।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি আন্দোলনমুখী করে তোলার জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল সিরাজুল আলম খানের। যে স্বপ্ন নিয়ে যুদ্ধে গেলাম, সে স্বপ্ন পূরণ হলো না।
এ সময় গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, এখন রিটায়ার্ড আজিজ, রিটায়ার্ড বেনজির দেখতে পাচ্ছেন। এস কে সিনহা রানিং বিচারপতি ছিলেন। তিনি ষোড়শ সংশোধনীর রায়ে ফাউন্ডিং ফাদার নিয়ে বলেছিলেন। সিরাজুল আলম খান বাংলাদেশের অন্যতম ফাউন্ডিং ফাদার।
তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু ছাড়া সবার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। এমনকি তার দলীয় লোকদেরও অনেক ক্ষেত্রে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে একচেটিয়া ব্যবসায় নেমেছে। সিরাজুল আলম খানরা ছিল বলেই এত সহজে মাত্র নয় মাসে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সিরাজুল আলম খান মারা যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে কোথাও দেখিনি। শোক বিবৃতি দেয়ার যে সাধারণ রাজনৈতিক সৌজন্য দেখাতে পারেনি। এ ঘটনার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করেছে। আওয়ামী লীগের ৫৫ হাজার ভাতা ভোগী মুক্তিযোদ্ধার জন্ম একাত্তর সালের পর। যারা জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন আওয়ামী লীগের ইতিহাসে তারা নেই।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, স্বাধীনতার কথা বললাম কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতা কতিপয় ব্যক্তির স্বাধীনতায় পরিণত হলো। শাসক বদলায় কিন্তু শাসনব্যবস্থা বদলায় না। যদি একই ধরনের ব্যবস্থা থাকে তাহলে জনগণের প্রকৃত স্বাধীনতা আসে না।
তিনি বলেন, সিরাজুল আলম খান ধারণ করতেন স্বাধীনতার অর্থ সকল মানুষের স্বাধীনতার উপযোগী রাষ্ট্র কাঠামো তৈরি করা। আজকে তরুণদের ভাবতে হবে এই স্বাধীন রাষ্ট্রে আমার জায়গাটা কোথায়? যারা ক্ষমতায় আছেন সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে মধ্যরাতে ভোট ডাকাতি করার জন্য।
অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান জানান জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজকে মাফিয়াদের দেশে পরিণত হয়েছে। এই জায়গা থেকে বাংলাদেশকে বের করে আনতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পর ঔপনিবেশিক শাসন, লুণ্ঠনের ব্যবস্থাকে বহাল রেখেই বাহাত্তরে একটা সংবিধান করা হলো।
স্বপন বলেন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচারের সংবিধান আমরা পাইনি। এই সংবিধানে একদিকে বলা হয়েছে জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক অন্যদিকে জনগণের সেবককে সকল ক্ষমতার অধিকারী করা হয়েছে।
স্বাধীনতা সংগ্রামের অনুপ্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন সিরাজুল আলম খান। বর্তমান কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানে তার রাজনৈতিক জীবন ও দর্শন পথ দেখায়।
রোববার (৯ জুন) রাজধানীর রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনের সেমিনারে হলে বাঙালির তৃতীয় জাগরণের পথপ্রদর্শক সিরাজুল আলম খানের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
যুব বাঙালির সভাপতি রায়হান তানভীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ সরকার। আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুব বাঙালির সংগঠক মশিউর রহমান দীপু।
আলোচনায় অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, গণফোরাম সাধারণ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জেএসডি সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, প্যালেস্টাইন প্রত্যাগত মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বাংলাদেশের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু।
যুব বাঙালির উপদেষ্টা কাজী তানসেন, সংগঠক সাগর খালাসী, মোহাম্মদ আলী পারভেজ, ওয়ালিদ হাসান ভুবন আলোচনায় অংশ নেন প্রমুখ।
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, আওয়ামী লীগের কারণে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারছি না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গণতন্ত্র রক্ষা করা যাবে না। আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় আসছে ততবার গণতন্ত্র হরণ করেছে।
ভোটের অধিকার ও নিজের দেশের মালিকানা ফেরত চাইতে তরুণদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে ফের দেয় না। শেখ হাসিনা নিজেই ঋণ খেলাপি। বেনজীর-আজীজকে ধরতে পারে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশের এই অবস্থা হবে। আওয়ামী লীগের হাতে আমাদের স্বাধীনতা কখনো নিরাপদ নয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই উপদেষ্টা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি সৃষ্টি হয়েছিল, তা দিয়ে স্বাধীন দেশ গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছিলেন সিরাজুল আলম খান। এই শ্রমিক লীগের জন্ম, কৃষক লীগের জন্ম সিরাজুল আলম খান দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে কুপি জ্বালানোর কেউ ছিল না। সেই সময় তিনি কার্যালয়ে যেতেন।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি আন্দোলনমুখী করে তোলার জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল সিরাজুল আলম খানের। যে স্বপ্ন নিয়ে যুদ্ধে গেলাম, সে স্বপ্ন পূরণ হলো না।
এ সময় গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, এখন রিটায়ার্ড আজিজ, রিটায়ার্ড বেনজির দেখতে পাচ্ছেন। এস কে সিনহা রানিং বিচারপতি ছিলেন। তিনি ষোড়শ সংশোধনীর রায়ে ফাউন্ডিং ফাদার নিয়ে বলেছিলেন। সিরাজুল আলম খান বাংলাদেশের অন্যতম ফাউন্ডিং ফাদার।
তিনি বলেন, ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু ছাড়া সবার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। এমনকি তার দলীয় লোকদেরও অনেক ক্ষেত্রে স্বীকৃতি দিচ্ছে না। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে একচেটিয়া ব্যবসায় নেমেছে। সিরাজুল আলম খানরা ছিল বলেই এত সহজে মাত্র নয় মাসে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সিরাজুল আলম খান মারা যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে কোথাও দেখিনি। শোক বিবৃতি দেয়ার যে সাধারণ রাজনৈতিক সৌজন্য দেখাতে পারেনি। এ ঘটনার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করেছে। আওয়ামী লীগের ৫৫ হাজার ভাতা ভোগী মুক্তিযোদ্ধার জন্ম একাত্তর সালের পর। যারা জীবন বাজি রেখে লড়াই করেছেন আওয়ামী লীগের ইতিহাসে তারা নেই।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, স্বাধীনতার কথা বললাম কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতা কতিপয় ব্যক্তির স্বাধীনতায় পরিণত হলো। শাসক বদলায় কিন্তু শাসনব্যবস্থা বদলায় না। যদি একই ধরনের ব্যবস্থা থাকে তাহলে জনগণের প্রকৃত স্বাধীনতা আসে না।
তিনি বলেন, সিরাজুল আলম খান ধারণ করতেন স্বাধীনতার অর্থ সকল মানুষের স্বাধীনতার উপযোগী রাষ্ট্র কাঠামো তৈরি করা। আজকে তরুণদের ভাবতে হবে এই স্বাধীন রাষ্ট্রে আমার জায়গাটা কোথায়? যারা ক্ষমতায় আছেন সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে মধ্যরাতে ভোট ডাকাতি করার জন্য।
অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান জানান জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজকে মাফিয়াদের দেশে পরিণত হয়েছে। এই জায়গা থেকে বাংলাদেশকে বের করে আনতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পর ঔপনিবেশিক শাসন, লুণ্ঠনের ব্যবস্থাকে বহাল রেখেই বাহাত্তরে একটা সংবিধান করা হলো।
স্বপন বলেন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচারের সংবিধান আমরা পাইনি। এই সংবিধানে একদিকে বলা হয়েছে জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক অন্যদিকে জনগণের সেবককে সকল ক্ষমতার অধিকারী করা হয়েছে।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে