প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভারতীয় পণ্য বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও ১২ দলীয় জোটের অন্যতম নেতা রাশেদ প্রধান।
তিনি বলেছেন, ভারতীয় পণ্য সীমান্তে অগণিত বাংলাদেশির লাশ ও শহিদ ফেলানীর রক্তে রঞ্জিত। তাই বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বয়কট করা এখন জাতীয় কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে। বাংলার মজলুম জনগণ প্রতিবাদ হিসেবে ভারতীয় পণ্য বয়কট ও দিল্লির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) আয়োজিত ‘ভারতীয় পণ্য বয়কট করুন- দিল্লির আগ্রাসন রুখে দাঁড়ান’ স্লোগানে এক মানববন্ধন থেকে তিনি এ আহ্বান জানান।
রাশেদ প্রধান বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে লাশ আর শোষণনীতি ছাড়া কিছুই পায়নি। গোলামী চুক্তির নামে ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তার পানির নায্য হিস্যা কোথায় গেল? দেশবাসী মনে করে, বাংলাদেশের জন্য ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতি একটি বৈষম্য ও শোষণনীতির বহিঃপ্রকাশ। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করার জন্য ভারতীয় ‘র’ ১/১১-এর নগ্ন পরিকল্পনায় শেখ হাসিনাকে গদিতে বসিয়েছে। তারপর বাংলাদেশে পিলখানার দরবার হলকে টার্গেট বানিয়ে ৫৬ জন সেনা অফিসারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আফসোস করে তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি দেশে একটি ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতীয় কৃতদাস সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। কে ভোট দিল, কারা শপথ নিল? কে সরকার? কারাই-বা ভোটার? এখন দেশে জনগণের দায়িত্ব কার? দেশে সরকার আছে, তাদের দায়িত্ব নেই।
রাশেদ প্রধান বলেন, দৃশ্যত দেশের মানুষ এখন যুদ্ধে নয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মরতে বসেছে। মানুষের পকেটে টাকা নেই, পেটে ভাত নেই। এমন পরিস্থিতি দেশের মানুষ ৭১-এর যুদ্ধেও দেখেনি।
যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলুর পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামিক ঐক্য জোটের ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আমিন, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মো. শরিফুল ইসলাম, জাগপা ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সহসভাপতি মাহিদুর রহমান বাবলা, জাতীয় ছাত্রসমাজের সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, ছাত্র জমিয়তের সভাপতি, মো. নিজামুদ্দিন আদনান, জাগপা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
ভারতীয় পণ্য বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও ১২ দলীয় জোটের অন্যতম নেতা রাশেদ প্রধান।
তিনি বলেছেন, ভারতীয় পণ্য সীমান্তে অগণিত বাংলাদেশির লাশ ও শহিদ ফেলানীর রক্তে রঞ্জিত। তাই বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বয়কট করা এখন জাতীয় কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে। বাংলার মজলুম জনগণ প্রতিবাদ হিসেবে ভারতীয় পণ্য বয়কট ও দিল্লির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) আয়োজিত ‘ভারতীয় পণ্য বয়কট করুন- দিল্লির আগ্রাসন রুখে দাঁড়ান’ স্লোগানে এক মানববন্ধন থেকে তিনি এ আহ্বান জানান।
রাশেদ প্রধান বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে লাশ আর শোষণনীতি ছাড়া কিছুই পায়নি। গোলামী চুক্তির নামে ফারাক্কা বাঁধ ও তিস্তার পানির নায্য হিস্যা কোথায় গেল? দেশবাসী মনে করে, বাংলাদেশের জন্য ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতি একটি বৈষম্য ও শোষণনীতির বহিঃপ্রকাশ। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে দুর্বল করার জন্য ভারতীয় ‘র’ ১/১১-এর নগ্ন পরিকল্পনায় শেখ হাসিনাকে গদিতে বসিয়েছে। তারপর বাংলাদেশে পিলখানার দরবার হলকে টার্গেট বানিয়ে ৫৬ জন সেনা অফিসারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আফসোস করে তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি দেশে একটি ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতীয় কৃতদাস সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। কে ভোট দিল, কারা শপথ নিল? কে সরকার? কারাই-বা ভোটার? এখন দেশে জনগণের দায়িত্ব কার? দেশে সরকার আছে, তাদের দায়িত্ব নেই।
রাশেদ প্রধান বলেন, দৃশ্যত দেশের মানুষ এখন যুদ্ধে নয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মরতে বসেছে। মানুষের পকেটে টাকা নেই, পেটে ভাত নেই। এমন পরিস্থিতি দেশের মানুষ ৭১-এর যুদ্ধেও দেখেনি।
যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলুর পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দিন পারভেজ, ইসলামিক ঐক্য জোটের ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আমিন, জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির যুগ্ম মহাসচিব মো. শরিফুল ইসলাম, জাগপা ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সহসভাপতি মাহিদুর রহমান বাবলা, জাতীয় ছাত্রসমাজের সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, ছাত্র জমিয়তের সভাপতি, মো. নিজামুদ্দিন আদনান, জাগপা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে