প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ডামি নির্বাচনের সরকার বাজারে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে হাঁকডাক দিলেও এটা এখন প্রমাণিত যে সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পাহারাদার। এই সরকার বিগত ১৫ বছরেও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে পারেনি। অবৈধ ক্ষমতার নবায়ন করে আবারো কেবল হাঁকডাকই দিচ্ছে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অরক্ষিত সীমান্তের প্রতিবাদে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা।
তারা আরো বলেন, সরকার আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিলেও আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম নিম্নমুখী তখনও সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ আনতে পারে নি। কারণ এই সিন্ডিকেটের মূলহোতা হচ্ছে সরকার। ফলে সরকারের এই হাঁকডাক যে জনগণকে কেবল ধোঁকা দেয়ার জন্যই সেটা এখন স্পষ্ট। এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে জনগণের জীবনে নাভিশ্বাস উঠা ছাড়া আর কোন পরিণতি নেই।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। এ সময় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মাহমুদ হোসেন।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল গুলিস্তান বায়তুল মোকাররম হয়ে পুরানা পল্টনে এসে শেষ হয়।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সরকার সীমান্ত অরক্ষিত রেখে দেশের মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই সরকার বিদেশি শক্তির কাছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি দিয়েছে। বিদেশি আনুকূল্যে তথাকথিত নির্বাচনের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে গিয়েছেন। কিন্তু আমাদের সীমান্ত সমস্যা, পানি সমস্যাসহ সীমান্তে হত্যা নিয়ে কোন কথা তিনি বলতে পারছেন না।
বিএসএফের গুলিতে সীমান্ত বিজেপি সদস্যসহ বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার ঘটনায় সরকারের নীরবতা যেমন চলতে থাকে, তেমনি মায়ানমারে উদ্ভূত গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে মায়ানমারের জান্তা সরকারের বোমার আঘাতে বাংলাদেশের দুজন সাধারণ মানুষও যখন নিহত হয় তখনও সরকার নীরবই থাকেন। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবর্ষণের বিষয় এরা কোন স্বাধীন আর রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে পারেনি। এদের হাতে এদেশের সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয়,মানুষের জীবনও নিরাপদ নয়।
তারা বলেন, সরকার নিজেদের মধ্যে আসন ভাগাভাগির নির্বাচনকেও কারচুপি ও সহিংসতা মুক্ত করতে পারেনি। ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ ভোট বর্জন করলেও এরা ব্যালটে সিল মেরে ভোট বাড়িয়ে নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য দেখানোর দেখানোর চেষ্টা করছি। বাংলাদেশের মানুষ এটা কখনোই মেনে নেবে না। নেতৃবৃন্দ সকল সরকারি ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে অবৈধ সংসদ বাতিল ও একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিত গণআন্দোলন জোরদার করার জন্য জণগণের প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, নাগরিক ঐক্য সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার,জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, বিপ্লবী ওয়ার্কের পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মীর রেজাউল আলম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ন আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস।
ডামি নির্বাচনের সরকার বাজারে সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে হাঁকডাক দিলেও এটা এখন প্রমাণিত যে সরকারই সিন্ডিকেটের মূল পাহারাদার। এই সরকার বিগত ১৫ বছরেও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে পারেনি। অবৈধ ক্ষমতার নবায়ন করে আবারো কেবল হাঁকডাকই দিচ্ছে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অরক্ষিত সীমান্তের প্রতিবাদে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশে এসব কথা বলেন দলটির নেতারা।
তারা আরো বলেন, সরকার আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিলেও আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম নিম্নমুখী তখনও সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ আনতে পারে নি। কারণ এই সিন্ডিকেটের মূলহোতা হচ্ছে সরকার। ফলে সরকারের এই হাঁকডাক যে জনগণকে কেবল ধোঁকা দেয়ার জন্যই সেটা এখন স্পষ্ট। এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে জনগণের জীবনে নাভিশ্বাস উঠা ছাড়া আর কোন পরিণতি নেই।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমম্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। এ সময় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মাহমুদ হোসেন।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল গুলিস্তান বায়তুল মোকাররম হয়ে পুরানা পল্টনে এসে শেষ হয়।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সরকার সীমান্ত অরক্ষিত রেখে দেশের মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই সরকার বিদেশি শক্তির কাছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব জলাঞ্জলি দিয়েছে। বিদেশি আনুকূল্যে তথাকথিত নির্বাচনের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে গিয়েছেন। কিন্তু আমাদের সীমান্ত সমস্যা, পানি সমস্যাসহ সীমান্তে হত্যা নিয়ে কোন কথা তিনি বলতে পারছেন না।
বিএসএফের গুলিতে সীমান্ত বিজেপি সদস্যসহ বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার ঘটনায় সরকারের নীরবতা যেমন চলতে থাকে, তেমনি মায়ানমারে উদ্ভূত গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে মায়ানমারের জান্তা সরকারের বোমার আঘাতে বাংলাদেশের দুজন সাধারণ মানুষও যখন নিহত হয় তখনও সরকার নীরবই থাকেন। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবর্ষণের বিষয় এরা কোন স্বাধীন আর রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করতে পারেনি। এদের হাতে এদেশের সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয়,মানুষের জীবনও নিরাপদ নয়।
তারা বলেন, সরকার নিজেদের মধ্যে আসন ভাগাভাগির নির্বাচনকেও কারচুপি ও সহিংসতা মুক্ত করতে পারেনি। ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ ভোট বর্জন করলেও এরা ব্যালটে সিল মেরে ভোট বাড়িয়ে নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য দেখানোর দেখানোর চেষ্টা করছি। বাংলাদেশের মানুষ এটা কখনোই মেনে নেবে না। নেতৃবৃন্দ সকল সরকারি ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে অবৈধ সংসদ বাতিল ও একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিত গণআন্দোলন জোরদার করার জন্য জণগণের প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, নাগরিক ঐক্য সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার,জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব, গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মনির উদ্দীন পাপ্পু, বিপ্লবী ওয়ার্কের পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মীর রেজাউল আলম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ন আহ্বায়ক বাবুল বিশ্বাস।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৯ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে